পশ্চিম মিরপুর এলাকার বিস্তারিত
একনজরে পশ্চিম মিরপুর
মিরপুর পশ্চিমের জীবনযাত্রার সৌন্দর্য কেবলমাত্র এই এলাকায় বসবাসকারী লোকেরাই উপভোগ করতে পারে। এই এলাকার যে যে অঞ্চল নিয়ে গঠিত সেগুলো হল পল্লবী, রূপনগর, মিরপুর ৬, মিরপুর ২ এবং মিরপুর ১ এর কিছু অংশ (বোটানিকাল গার্ডেন এবং চিড়িয়াখানা)। ইস্টার্ন হাউজিং এবং মিরপুর ডিওএইচএসের গোছানো জীবনের আকর্ষণ থেকে শুরু করে মিরপুর বেড়িবাধের প্রাকৃতিক দৃশ্য অথবা মিরপুর সেকশন ২ বা ৬ এর ব্যস্ত জীবন, সবই আছে এই মিরপুর পশ্চিমে। মর্ডান হেলথ কেয়ার সুবিধা, মুখরোচক সব রেস্তোঁরা, স্পোর্টস জোন, মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অথবা শপিং সেন্টার শহরের বাসিন্দাদের জন্য প্রয়োজন সবই আছে এলাকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে। যদিও এই অঞ্চলটি সময়ের ধীরে ধীরে ব্যবধানে বিকশিত হয়েছে, তবে এটি কখনই তার মূল বৈশিষ্ট্য থেকে দূরে সরে যায় নি, বেশিরভাগ লোকের কাছে এটি এখনো তুলনামূলক একটি সাশ্রয়ী এলাকা। যার ফলস্বরূপ, মিরপুর পশ্চিমকে আজকের দিনে রাজধানী ঢাকা শহরে বসবাসের জন্য অন্যতম চাহিদাপূর্ণ স্থান
হিসেবে গণ্য করা হয়।
পশ্চিম মিরপুর এলাকা সম্পর্কে
আবাসিক এলাকা হিসাবে পশ্চিম মিরপুর
মিরপুর পশ্চিমে ভিন্ন ভিন্ন বিশ্বাস, রীতিনীতি, মূল্যবোধ, ধর্ম এবং পরিচয় সম্পন্ন বিভিন্ন শ্রেণী পেশা মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়। বাড়ি ভাড়া ও অন্যান্য খরচ তুলনামূলক সীমিত হওয়ায় এই অঞ্চলটির বাসিন্দা মূলত মধ্যবিত্ত এবং উচ্চ-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর। ইস্টার্ন হাউজিং, পল্লবীর বেশিরভাগ অংশ এবং মিরপুর ৬ এর কিছু অংশ মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনযাত্রার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অন্যদিকে মিরপুর ২, মিরপুর ৬ বাকি অংশ এবং মিরপুর ডিওএইচএস মূলত উচ্চ-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকেদের জন্য উপযুক্ত। মিরপুর পশ্চিমের প্রতিটি অংশে প্রয়োজনীয় দোকান এবং অন্যান্য সুযোগসুবিধাগুলি সহজলভ্য এবং বেশিরভাগ সময় তা পাওয়া যায় হাতের নাগালেই। মিরপুর-৬ কাঁচা বাজার, শিয়ালবাড়ী কাঁচা বাজার, আরামবাগ কাঁচাবাজারের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য স্থান যেখানে ন্যায্যমূল্যে আপনার দৈনন্দিন প্রয়োজনাদির খোঁজ মিলবে।
পশ্চিম-মিরপুরে প্রপার্টি
এই অঞ্চলটিতে বেশ কিছু চোখ জুড়ানো প্রপার্টির খোঁজ কোনও নিঃসন্দেহে এটি সমগ্র মিরপুর অঞ্চলের মধ্যে সবচেয়ে সাজানোগোছানো ও দামী এলাকা। পল্লবীর উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত এলাকাটি হল মিরপুর ডিওএইচএস। এই পরিকল্পিত সাজানোগোছানো এলাকায় আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ অসংখ্য প্রপার্টি রয়েছে বিশেষ করে ভাড়ার জন্য। ন্যায্য ভাড়ায়, অত্যন্ত নিরাপদ লোকেশনে বেশ বড় আকারের প্রপার্টি ভাড়া পাওয়া যায় বলে উদ্যোক্তাদের মধ্যে এই এলাকাটি বেশ জনপ্রিয়। ফলস্বরূপ, অঞ্চলটি মিরপুরের নতুন বাণিজ্যিক কেন্দ্র হয়ে উঠেছে এবং এলাকাটিতে অগণিত স্টার্টআপ কোম্পানির কার্যালয় রয়েছে। সবধরণের বাণিজ্যিক প্রপার্টি নিয়ে পল্লবী পশ্চিম মিরপুরের পুরাতন কমার্শিয়াল হাব। অন্যদিকে মিরপুর ২ এবং, ৬ মোটামুটি হাইব্রিড অঞ্চল বলা চলে। এখানে অসংখ্য সরকারী-বেসরকারী সংস্থা যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে আবাসিক প্রপার্টিও। এছাড়া মিরপুর পশ্চিম অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, সৈয়দ নজরুল ইসলাম জাতীয় সাঁতার কমপ্লেক্স এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়াম।
যাতায়াত ব্যবস্থা
পরিবহন ব্যবস্থা এবং অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে সংযোগ এলাকা হিসেবে মিরপুর পশ্চিমের দুটি সেরা দিক। নগরীর বাকী অংশগুলির সাথে চমৎকার যোগাযোগ নিশ্চিত করতে বেশ কয়েকধরণের পরিবহন সেবা চালু রয়েছে এই অঞ্চল থেকে। অভ্যন্তরীণ সকল যোগাযোগ রিকশায় করা গেলেও চমৎকার কিছু চক্রাকার বাস সার্ভিস আছে মিরপুর এলাকায় চলাচলের জন্য। এছাড়াও, মিরপুর পশ্চিম শহরের অন্যতম প্রধান বাস টার্মিনাল গাবতলী বাস টার্মিনালের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও চমৎকার, মিরপুর ১ হয়ে মাজার রোডের সাথে এটি বেশভালভাবে সংযুক্ত রয়েছে। মিরপুর পশ্চিম এলাকাটি উত্তরার সাথে মিরপুর সিরামিক রোডের মাধ্যমে যুক্ত। অন্যদিকে মিরপুর রোড এবং বেগম রোকেয়া অ্যাভিনিউ আছে আলাক্টির দুপাশে। মহাখালী, বনানী, গুলশান এবং বাড্ডা হয়ে কচুক্ষেত যাবার জন্য স্বাধীনতা সরণীর মধ্য দিয়ে চমৎকার একটি শর্টকাট রাস্তা আছে যা মিরপুর রোডকে বিমানবন্দর রোডের সাথে সংযুক্ত করে। এছাড়াও, ঢাকা মেট্রো রেলের একটি লাইন, এমআরটি লাইন-৬ এর চলমান কাজ শেষ হলে উত্তরা, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং মতিঝিল এলাকার সাথে যোগাযোগ হবে আরও দ্রুত এবং সহজ। এমআরটি লাইন-২ এই এলাকার কাছাকাছি এবং সমাপ্তির পর এটি গাবতলী, মোহাম্মদপুর বিআরটিসি বাসস্ট্যান্ড, ঝিগাতলা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, কমলাপুর এবং আরও অনেক জায়গাতে যাতায়াত সহজ করে তুলবে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
মিরপুর পশ্চিম উল্লেখযোগ্য এবং মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি এলাকা। এই অঞ্চলটিতে মিরপুরের অন্যান্য, অর্থাৎ উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্ব মিরপুরের তুলনায় সর্বাধিক পরিমাণে গুণগতমানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। ঢাকা কমার্স কলেজ, মিরপুর কলেজ, মণিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, ক্যামব্রিয়ান স্কুল ও কলেজ, জাতীয় প্রতিরক্ষা কলেজ, বঙ্গবন্ধুর কলেজ, মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, রূপনগর সরকারী মডেল স্কুল এন্ড কলেজের মত নামীদামী সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে এই এলাকায়। অন্যদিকে, উচ্চ শিক্ষার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে আছে , বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস (বি.ইউ.পি), মিলিটারি ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজি (এম.আই.এস.টি) এবং বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলোজি (বি.ইউ.বি.টি) এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলি, যা দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়াও বাংলাদেশ-জার্মান প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এবং সাইক পেশাদার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, ইউ.সি.ই.পি - বাংলাদেশের মতো প্রচুর প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেখানে জার্মানি বা অন্যান্য দেশে চাকরির জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করা যেতে পারে। আর আপনি যদি একজন ব্যাংকার হয়ে থাকেন তবে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আপনাকে পেশাগত দিকে এক নতুন উচ্চতা অর্জনের জন্য সহায়ক হবে। এছাড়া আপনার আইইএলটিএস প্রস্তুতির জন্য মেন্টরস এর মত প্রতিষ্ঠান আপনার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করবে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা যাচাই কল্পে।
চিকিৎসা সুবিধা
মিরপুর পশ্চিমে আপনার বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবার জন্য একাধারে রয়েছে বাংলাদেশ কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, ওএসবি চক্ষু হাসপাতাল, ডাঃ এমআর খান শিশু হাসপাতাল এবং শিশু স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের মতো বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্র। এছাড়া সাধারণ হাসপাতালের মধ্যে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ডেল্টা হেলথ কেয়ার মিরপুর লিমিটেড, আইসিডিডিডিআরবি, টিবি স্ক্রিনিং সেন্টার, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড হসপিটাল, সুরক্ষা জেনারেল হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্স এবং ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টার ইত্যাদি। যা এলাকার সকলের স্বাস্থ্যেসেবা নিশ্চিত করতে পারে। এছাড়াও পুরো অঞ্চল জুড়ে রয়েছে অসংখ্য দেন্তাল ক্লিনিক, যা দাঁতের যে কোন ধরণের চিকিৎসা দিয়ে থাকে।
পার্ক ও চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা
শহরের কিছু আকর্ষণীয় বিনোদনমূলক স্থাপনা যেমন ন্যাশনাল বোটানিকাল গার্ডেন এবং জাতীয় চিড়িয়াখানা থেকে এই অঞ্চলটি বেশ কাছেই অবস্থিত। এ ছাড়া শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, সৈয়দ নজরুল ইসলাম জাতীয় সাঁতার কমপ্লেক্স এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়াম নিয়মিত ক্রীড়ামোদীদের জন্য চমৎকার সময় উপভোগের জন্য কয়েকটি প্রিয় স্থান। অন্যদিকে মিরপুর ডিওএইচএসে এলাকার বাসিন্দাদের জন্য বিশাল পার্ক এবং অন্যান্য বিনোদনমূলক সুবিধাদি রয়েছে।
মসজিদ ও অন্যান্য উপাসনালয়
ঢাকার অন্যান্য অঞ্চলের মতো মিরপুর পশ্চিমও মসজিদ এবং অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এলাকার অভ্যন্তরে আছে অসংখ্য মসজিদ। প্রতিটি পাড়াতেই আশেপাশে কমপক্ষে একটি করে মসজিদ রয়েছে যার ফলে মুসলিম ভাইদের মসজিদের খোঁজে কোন প্রকার অসুবিধায় পড়তে হয় না। হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা মিরপুর ২ এর মিরপুর কেন্দ্রীয় মন্দির, মিরপুর ডিওএইচএসের উত্তর কালশী মন্দির এবং পল্লবীর স্বর্গীয় চানমোহন শ্রী শ্রী সার্বজনীন চাকুলি দুর্গা মন্দিরের মতো মন্দিরেও সহজে গমন করতে পারবেন। এছাড়াও মিরপুর পশ্চিমে বসবাসরত খ্রিস্টানদের জন্য জাতীয় হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের পিছনে বেশ
আশপাশের এলাকা
মিরপুর পশ্চিম এলাকাটি মিরপুর দক্ষিণ আর মিরপুর উত্তরের বেশ নিকটবর্তী এবং মিরপুর রোড ও বেগম রোকেয়া সরণীর সাথে সংযুক্ত। এর অর্থ হল এই এলাকা থেকে মিরপুর ১, ১০, ১১, ১২ নম্বর সেকশন এবং ভাষানটেক খুবই স্বল্প দূরত্বে অবস্থিত। এই সড়কগুলি দিয়ে খুব সহজেই মিরপুর ১৪, বনানী, মহাখালী, এবং গুলশান সহ শহরের পূর্বে বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া সম্ভব। নগরীর বৃহত্তম বাস টার্মিনালগুলির মধ্যে একটি গাবতলী টার্মিনাল মিরপুর পশ্চিমের খুব কাছাকাছি অবস্থিত। মিরপুর রোড যেহেতু ঢাকা-আরিচা হাইওয়ের সাথেও যুক্ত, তাই কল্যাণপুর, শ্যামলী, মোহাম্মদপুর এবং ধানমন্ডির মতো অন্যান্য বিশিষ্ট অঞ্চলের সংযোগও চমৎকার। আর ঢাকা মেট্রোরেল সিস্টেমের এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের আওতাধীন প্রকল্পটি সমাপ্ত হলে তা, উত্তরা, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং মতিঝিলের মতো অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী অঞ্চলে দ্রুত চলাচলের জন্য আশীর্বাদ হয়ে দাঁড়াবে।
মিরপুর পশ্চিমে জীবনযাপন
খাবার এবং রেস্টুরেন্ট
মিরপুরের পশ্চিম এলাকাটিকে ঢাকার অন্যতম নতুন "ফুড হ্যাভেন" হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। বিগত কয়েক বছর ধরে, এই অঞ্চলটি সমস্ত বয়সের ভোজনরসিক মানুষের দৃষ্টিতে বিশেষ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে অসংখ্য অসংখ্য
নিত্যনতুন রেস্তোঁরা প্রতিষ্ঠা হবার কারণে। মিরপুর ২, মিরপুর ৬, এবং মিরপুর ডিওএইচএসের সাগুফতা নিউ রোডের মতো জায়গাগুলিতে এমন রেস্টুরেন্টগুলো গড়ে উঠেছে সর্বাধিক হারে। এখানে সবধরণের ঐতিহ্যবাহী, ওরিয়েন্টাল, প্যান-এশিয়ান ফিউশন এবং কন্টিনেন্টাল ফুড পাওয়া যায়। এসব রেস্টুরেটের কয়েকটি এতটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে তারা এই এলাকার বাইরেও বেশ কয়েকটি আউটলেট খুলতে সক্ষম হয়েছে কিছুদিনের মাঝেই। চিলারস, পিজ্জাবার্গ হল এরূপ অন্যতম জনপ্রিয় কিছু রেস্তোরাঁ যারা মিরপুর পশ্চিম থেকেই যাত্রা শুরু করেছিল। এছাড়াও, আপনার ভূরিভোজনের জন্য এই এলাকায় অন্যান্য বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় খাবার চেইনও রয়েছে।
শপিংএর গন্তব্য
মিরপুর শপিং সেন্টার, রজনীগন্ধা শপিং কমপ্লেক্স দুটি জনপ্রিয় শপিং সেন্টার যেখানে কেউ রান্নাঘরের জিনিসপত্র থেকে শুরু করে ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট এমনকি পোশাক পর্যন্ত সব ধরণের প্রয়োজনীয় জিনিস খুঁজে পেতে পারেন। তবে যখন ঈদ, পূজা বা অন্যান্য উৎসবের মতো অনুষ্ঠানে কেনাকাটা করার বিষয় আসে তখন মিরপুর রোড জুড়ে হাই-এন্ড ব্র্যান্ডের দোকানগুলি সর্বাধিক জনপ্রিয় হিসেবে গণ্য। এই স্থানগুলিতে দেশী বিদেশী উভয় ধরণের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পণ্যসামগ্রী পাওয়া যায়।