Category

ট্রেন্ডস

Category

Reading Time: 7 minutes অ্যাপার্টমেন্ট কেনা, বেচা বা বিনিয়োগের প্রশ্নে সব থেকে জরুরি হচ্ছে বর্তমান সময়ে ফ্ল্যাটের মূল্য তারতম্য সম্পর্কে বিশদভাবে ধারণা রাখা। এ বিষয়ে ভালোভাবে জানা থাকলে একজন ক্রেতা, বিক্রেতা বা বিনিয়োগকারী সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে, ঢাকার মাঝে ফ্ল্যাট কেনা বা বেচার জন্য সঠিক সময় আসলে কোনটি। এছাড়া, বর্তমানে রিয়েল এস্টেট মার্কেট কোন দিকে যাচ্ছে এটিও আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন যদি  ফ্ল্যাটের মূল্য তারতম্য সম্পর্কে ধারণা থাকে।  বিপ্রপার্টির তথ্য বলছে, ২০২১ সালে ঢাকায় প্রতিটি ফ্ল্যাটের প্রতি বর্গফুটের গড় মূল্য ছিল ৬,৩৪০ টাকা, যা ২০২০ সালের ফ্ল্যাটের তুলনায় ২% কম। এই সময়ের মধ্যে, ঢাকার মাঝে ৬৭ এলাকার প্রায় ২৯টি এলাকায় ফ্ল্যাটের মূল্যের নিম্নমূখী ও ৩৮টি এলাকায় ফ্যাটের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে।  ঢাকার মাঝে ২০২০ থেকে ২০২১ সালে বিপ্রপার্টির তালিকাভুক্ত হওয়া ফ্ল্যাটের মূল্য তারতম্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়তে থাকুন আজকের আর্টিকেল।  বাড্ডা  ২০২০ ও ২০২১ সালে ফ্ল্যাট কেনার জন্য জনপ্রিয় এলাকাগুলোর মধ্যে অন্যতম এলাকা ছিল বাড্ডা। বিশেষ করে যারা ব্যাংক বা আর্থিক…

Reading Time: 3 minutes যে কোনো প্রপার্টি কেনা-বেচা বা হস্তান্তর করতে চাইলে বেশ কিছু আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আমাদের যেতে হয়। বিশেষত জমি কেনা-বেচার ক্ষেত্রে, রেজিস্ট্রেশনের পরেই যে গুরুত্বপূর্ণ আইনি প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা জরুরি তা হচ্ছে নামজারি বা মিউটেশন। কারণ, নামজারি করা না থাকলে আইনের ফাঁক-ফোকরে নানাভাবে প্রপার্টি বেদখল হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়। অথচ গুরুত্বপূর্ণ এই আইনি বিষয়টি এখনো পর্যন্ত আমাদের অনেকের কাছেই দুর্বোধ্য।  তাই  নামজারি বা মিউটেশন কী, কেন জরুরি এবং কীভাবে মিউটেশন করতে হয়, সব প্রশ্নের বিস্তারিত থাকছে আজকের লেখায়।  নামজারি কী ? নামজারি বিষয়টি প্রণয়ন করা হয়েছে ভূমির মালিকের মালিকানা নিয়ে জটিলতা এড়ানোর জন্য। যখন কোন ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে অথবা আইনগতভাবে ভূমি বা জমির মালিকানা অর্জন করে সরকারি রেকর্ডে মালিকানার নাম হালনাগাদ করা হয়, আইনি ভাষায় যাকে বলা হয় নামজারি। অর্থাৎ, নামজারি বা মিউটেশন অর্থ হলো বর্তমানে থাকা খতিয়ান থেকে নতুন মালিকের নাম সংযোজন করে নতুন একটি খতিয়ান তৈরি করা।  নামজারি যখন সম্পন্ন হয় নতুন নাম্বারের এই খতিয়ানটি নতুন মালিককে…

Reading Time: 3 minutes লিজ হোল্ড প্রপার্টির ক্ষেত্রে আপনি চাইলেই কিন্তু মালিকানা স্থানান্তর বা ওনারশিপ ট্রান্সফার করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে রাজউক এর বিধিমালা অনুযায়ী, লিজহোল্ড প্রপার্টি বিক্রি করতে হলে সবার প্রথমেই আপনার প্রয়োজন হবে সেল পারমিশন এর। লিজহোল্ড প্রপার্টির মালিকানা স্থানান্তর বা ওনারশিপ ট্রান্সফার এর এটিই প্রথম ধাপ। প্রপার্টি বিক্রয় করা শেষে সকল লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা শেষ করে একজন সেলার বা বিক্রেতা নির্দিষ্ট প্রপার্টির উপর থেকে তার মালিকানা ক্রেতাকে হস্তান্তর করেন। আর এই মালিকানা স্থানান্তরের জন্য বিক্রেতাকে প্রপার্টি বিক্রি বিষয়ক যে পারমিশন নিতে হয়, সেটিই মূলত সেল-পারমিশন লেটার হিসেবে পরিচিত।  এক্ষেত্রে জেনে রাখা জরুরি যে, শুধুমাত্র লিজ হোল্ড প্রপার্টির জন্যই কিন্তু এই সেল পারমিশন নেয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে। ফ্রি হোল্ড প্রপার্টির ক্ষেত্রে কিন্তু কোন ধরনের পারমিশন নেয়ার দরকার হয় না।  লিজ হোল্ড প্রপার্টি কোনগুলো?  সাধারণত যেসকল প্রপার্টি সমূহ রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা সিডিএ, মিনিস্ট্রি অব ওয়ার্কস বা গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল হাউজিং অথোরিটি এর তত্ত্বাবধানে থাকে সে সকল…

Reading Time: 3 minutes ঢাকা শহরে নিজের একটা বাড়ির স্বপ্ন কার না থাকে? সেই স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যেই চলে লোকেশন বাছাই, জমি কেনা, বাড়ির নকশা নির্মাণ সহ আরও অসংখ্য পরিকল্পনা। কিন্তু এ সকল পরিকল্পনাকে কার্যকর করতে ভবন নির্মাণের আগেই প্রয়োজন পড়ে ভবন নির্মাণের অনুমোদন এর। এক্ষেত্রে রাজউক বা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ঢাকার সকল উন্নয়ন পরিকল্পনার দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি প্রতিষ্ঠান। গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত প্রতিষ্ঠানটির অন্যতম কাজ হচ্ছে ভবন নকশার অনুমোদন দেওয়া। তাই ঢাকায় যেকোনো ভবন নির্মাণ করতে চাইলে আগে আপনাকে এর নকশা রাজউকে জমা দিতে হবে ও অনুমোদন নিতে হবে। এ কারণে ভবন নির্মাণের আগে তার নকশাও রাজউকের বিধিমালা অনুসারে তৈরি হওয়া আবশ্যক। বিশেষত ঢাকার মাঝে ভবন নির্মাণের অনুমোদন পেতে, যেকোনো ভবনের নকশাই বাংলাদেশের জাতীয় ভবন নির্মাণ বিধিমালা ও  রাজউক ইমারত নির্মাণ বিধিমালা মেনে করতে হবে।    ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে এই দুই ধরনের বিধিমালা ভঙ্গ করে কোনো ভবন বা অংশবিশেষ নির্মাণ করা হলে বাংলাদেশের আইনে সেই ভবন বা অংশবিশেষ অবৈধ বলে বিবেচিত হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে…

Reading Time: 4 minutes নিজের কোন স্থাবর সম্পত্তি জমা রেখে তার বিপরীতে নেয়া অর্থঋণকেই বলা হয় বন্ধকী ঋণ বা মর্টগেজ। মূলত, প্রপার্টি ক্রয় বা বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নিজের ফান্ডকে সুরক্ষিত রাখতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও জটিল একটি দিক হচ্ছে মর্টগেজ। উদাহরণস্বরূপ, ধরুন আপনি বাড়ি বা কোনো প্রপার্টি কেনার জন্য ব্যাংক বা যে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন। এক্ষেত্রে লোনটি পেতে আপনার একটি স্থাবর সম্পত্তি ব্যাংকের কাছে জমা রাখতে হবে। প্রপার্টি কেনার জন্য লোন নেয়ার এই প্রক্রিয়াই আসলে মর্টগেজ বা বন্ধকী ঋণ। আর এই প্রক্রিয়াটি কিছুটা জটিল বলেই, আমাদের সবার মাঝেই মর্টগেজ নিয়ে সাধারণ কিছু জিজ্ঞাসা থাকে। আর সেইসব জিজ্ঞাসার সহজ উত্তর পেতে পড়তে থাকুন আজকের লেখা।   আমি কেন মর্টগেজ লোন নেবো?  উত্তরটা কিন্তু খুবই সহজ। মর্টগেজ লোনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, যে প্রপার্টির বিপরীতে আপনি লোন নিচ্ছেন সেটি আপনাকে বিক্রি করতে হবে না। লোন পরিশোধ হয়ে গেলেই প্রপার্টির মালিকানা আপনি ফেরত পাচ্ছেন। বাড়ি, নির্মাণ বা ফ্ল্যাট কেনার মত গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগের জন্য মর্টগেজ তাই দারুণ…

Reading Time: 4 minutes উত্তরাধিকার সূত্রে আমরা সবাই কিছু না কিছু প্রপার্টি পেয়ে থাকি।  কিন্তু, উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত এসব প্রপার্টির মালিকানা আইনীভাবে বুঝে পেতে, সবার আগে প্রয়োজন সাকসেশন সার্টিফিকেট বা উত্তরাধিকার সনদ। কেননা যে ব্যক্তি মারা গেলেন, তার বৈধ উত্তরাধিকার যে আপনি সাকসেশন সার্টিফিকেট তারই প্রমাণপত্র। শুধুমাত্র  উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত প্রপার্টির আইনী অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই নয়, সঠিকভাবে প্রপার্টি বণ্টনের জন্যও এই ডকুমেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ। সাকসেশন সার্টিফিকেট আসলে কী? কেন এটি জরুরি? কীভাবে এটি বুঝে পাবেন? এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে পড়তে থাকুন আজকের আর্টিকেল।   সাকসেশন সার্টিফিকেট কী সাকসেশন সার্টিফিকেট হচ্ছে মৃত ব্যক্তির স্থাবর সম্পত্তি, ব্যাংকে জমানো টাকা, কোম্পানীর শেয়ার, ডিবেঞ্চার, রয়্যালটি সর্বোপরি মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির বৈধ উত্তরাধিকার প্রমাণ করার প্রমাণপত্র। সাধারণত নিজেকে মৃত ব্যক্তির বৈধ উত্তারাধিকার প্রমাণ করার জন্য প্রয়োজন হয় এই ডকুমেন্টের। সাকসেশন অ্যাক্ট ১৯২৫ এর ধারা ৩৭০-৩৮৯ এ সাকসেশন সার্টিফিকেট এর ব্যপারে বলা আছে। এই আইনে সাকসেশন সার্টিফিকেট গ্রহনের জন্য আবেদনের কোন সময়সীমা নির্দিষ্ট করা নেই।  কীভাবে সংগ্রহ করবেন সার্টিফিকেটটি পাবার জন্য জেলা জজ এর আদালতে…

Reading Time: 5 minutes প্রপার্টি কেনার পরিকল্পনা করছেন? ল্যান্ড, অ্যাপার্টমেন্ট কিংবা গোটা ভবন, যেটাই কিনতে চান না কেন, প্রপার্টি ক্রয় মানেই বড় অংকের একটি আর্থিক বিনিয়োগ। আর এই অর্থায়ন এর জন্যই আপনার প্রয়োজন হতে পারে হোম লোন। এমন কিন্তু নয় যে, যারা অর্থের সংকুলান করতে পারছেন না, তারাই কেবল হোম লোন নিতে ইচ্ছুক। যাদের নিজেদের অর্থায়ন এর সামর্থ্য রয়েছে, তারাও কিন্তু হোম লোন নিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। কেননা, একবারে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করার চেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যের কিস্তিতে লোন পরিশোধ করা অনেক বেশি সহজ। এবং এতে লোন গ্রহীতাকে খুব বেশি চাপও নিতে হয় না।  সুখবর হল, বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টর এখন অনেক বেশি বিস্তৃত এবং এই চাহিদা মোকাবেলায় সরকার-অনুমোদিত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এখন সহজ শর্তে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের হোম লোন অফার করছে। যার মানে হল, হোম লোন নেয়ার জন্য এখন আপনার কাছে অনেকগুলো অপশন রয়েছে। এবং হোম লোনের প্রতিটি ধরণ সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে বিভিন্ন ধরনের হোম লোন…

Reading Time: 3 minutes পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়ার বা সমুদ্র সৈকতে দৌড়ে বেড়ানোর অনুভূতিগুলো আপনার কাছে কেমন?  শুধু আপনি না, প্রকৃতির কাছাকাছি থাকলে যে কারোরই আলাদা এক রকম ভালো লাগা তৈরি হয়। প্রাণবন্ত মন আর ভরপুর স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে উপভোগ করা যায় জীবনের সব আয়োজন। আপনিও যদি প্রকৃতিপ্রেমী এমন একজন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে বায়োফিলিক ডিজাইনের ধারণাটি আপনার জন্যই। বায়োফিলিক ডিজাইন এমন একটি স্থাপত্য ডিজাইন যার উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষকে প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে আসা। প্রাকৃতিক আলো এবং বায়ু চলাচল, প্রাকৃতিক ল্যান্ডস্কেপ এবং এরকম আরো অসংখ্য প্রাকৃতিক অনুষঙ্গ গুলোকে সুপরিকল্পিতভাবে ব্যবহার করা হয় বায়োফিলিক ডিজাইনে। ফলে ভবনের অভ্যন্তরে একটি পরিবেশ বান্ধব স্বাস্থ্যকর স্পেস বজায় থাকে সব সময়।  আজকের ব্লগে বায়োফিলিক ডিজাইনের আরো কিছু শাখা প্রশাখা থেকে চলুন ঘুরে আসা যাক আর জেনে নেয়া যাক এই ডিজাইনটির জনপ্রিয়তার কারণ সম্পর্কে।  বায়োফিলিক ডিজাইন কী  সহজ কথায়, এটি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে স্থপতি বা ইন্টেরিয়র ডিজাইনাররা বিল্ডিং স্পেসে অত্যন্ত নান্দনিকভাবে প্রকৃতির অনুষঙ্গগুলোকে ব্যবহার করে। এটি ভবনের বাসিন্দাদের মানসিক ও শারিরীক সুস্থতা…

Reading Time: 3 minutes উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পত্তির পরিমাণ নির্ধারণ করে উক্ত প্রপার্টির উত্তরাধিকার হিসেবে যারা যারা অন্তর্ভুক্ত আছেন, তাদেরকে প্রাপ্ত স্বত্ব বুঝিয়ে দেয়ার জন্য যে দলিল প্রস্তুত করা হয় সেটাই হচ্ছে বাটোয়ারা বা বণ্টননামা দলিল। অনেক ক্ষেত্রেই মৌখিকভাবে সম্পত্তি উত্তরাধিকারদের মধ্যে ভাগ-বাটোয়ারা করে দেয়া হয় এবং এভাবেই অংশীদাররা দিনের পর দিন সম্পত্তি ভোগ করে থাকেন। তবে এতে করে সম্পত্তি ভোগ, অনৈতিকভাবে দখল, বিক্রয় বা হস্তান্তরের মতো বিষয় নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর একারণেই বন্টননামা বা বাটোয়ারা দলিল প্রস্তুত করা প্রয়োজন। তবে চলুন আজকের ব্লগ থেকে জেনে নেই বাটোয়ারা বা বন্টননামা দলিল প্রস্তুতের প্রক্রিয়া, খরচ এবং নিবন্ধন ফি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত।   উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত পারিবারিক সম্পত্তির ক্ষেত্রে সকল উত্তরাধিকাররা চাইলে যার যার অংশ নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিতে পারেন। আবার যদি কোন একজন চায় ভাগ করে নিতে এবং বাকীরা সম্পত্তিতে ভাগ না চায় তাহলে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে তার অংশ বুঝিয়ে দিয়ে বাকিরা যৌথভাবে প্রপার্টি ভোগ করতে পারে। উত্তরাধিকার সূত্রে প্রধানত দুই ভাবে…

Reading Time: 4 minutes ‘পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি’ শব্দটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কর্মকাণ্ডের সাথে সরাসরি ভাবে জড়িত না হলেও, এই শব্দটির সাথে পরিচয় আছে এমন মানুষের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়। আমাদের প্রতিদিনের জীবন পরিচালনার ক্ষেত্রে পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি দলিলটি প্রয়োজন না হলেও, জমিজমার কাজ পরিচালনা, দলিলপত্র নিয়ে দৌড়াদৌড়ি, এবং বিদেশে বসবাসকারী ব্যক্তিদের সম্পত্তি দেখভাল এবং আইনানুক বিভিন্ন ধরনের কাজ পরিচালনা করার ক্ষেত্রে এই দলিল প্রয়োজন হয়ে থাকে।   বিশেষ করে প্রপার্টি বিষয়ক সকল কাজ অনেক ক্ষেত্রেই মালিক নিজেই সরাসরি ভাবে যুক্ত থেকে করতে পারেন না। এক্ষেত্রে কোন ব্যক্তিকে যখন প্রপার্টির বিভিন্ন বিষয় দেখভাল এবং প্রয়োজনীয় সকল কাজ সম্পন্ন করার জন্য আইনানুগ অধিকার দিয়ে যেই দলিল প্রস্তুত করা হয়, সেটাই মূলত পাওয়ার অব অ্যাটর্নি।    তবে ব্যক্তিগতভাবে নিজে উপস্থিত থেকে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো মোকাবেলা করা গেলে, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি প্রস্তুতের প্রয়োজন নাও হতে পারে। তবে আপনি যদি প্রবাসী বাংলাদেশি হয়ে একের অধিক প্রপার্টির মালিক হয়ে থাকেন,  তবে আপনার “ফরেইন পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি” দলিল প্রয়োজন। আর তাই চলুন এই দলিল…