Archive

2018

Browsing

Reading Time: 3 minutes আর্ট শব্দটির গভীরতা সম্ভবতই কেউ মাপতে পেরেছে কিন্তু ডুবে গিয়েছে অনেকেই। মানুব জীবনের একদম শুরু থেকে যদি ভাবী, সবথেকে বড় যে আর্ট তা আমার মতে হবে প্রকৃতি। প্রকৃতি নিজেই নিজের মধ্যে একটি আর্ট আর এই বিশাল বিশ্বটা তার গ্যালারি।  তেমনি মানুষের তৈরি আর্ট উপস্থাপন করতেও প্রয়োজন গ্যালারি, এই ভাবনা থেকে ঢাকা শহরের চমৎকার গ্যালারি গুলোর গল্প শোনাবো, এত সুসজ্জিত গ্যালারি গুলো কোন অংশেই আর্টের চেয়ে কম নয়। আর্ট যেমন মন ছুয়ে যায় তেমনি ঢাকার গ্যালারি গুলোও কেড়ে নেয় অন্যতম জায়গা। তাহলে শুনে আসি গ্যালারির গল্প গুলো। ন্যাশনাল আর্ট গ্যালারীঃ    ১৯৭৪ সাল থেকে শিল্পকলা একাডেমীর অধীনে পথ চলা। শুরু করে জাতীয় চিত্রশালা (ন্যাশনাল আর্ট গ্যালারী)। জাতীয় চিত্রশালার নির্মানে রয়েছে শৈল্পিক স্পর্শ, রয়েছে উপযুক্ত আলো ও অবয়ব যাতে করে সব রকম আর্ট ই ফুটে উঠে। বরেণ্য শিল্পী জয়নুল আবেদিন থেকে শুরু করে এখনকার নবীন শিল্পীদের অনেকেই এখানে চিত্র প্রদর্শনী করেছেন। এমনকি দক্ষিণ এশিয়া থেকে আগত শিল্পী ও দেশীয় শিল্পীদের নিয়ে সবচেয়ে…

Reading Time: 3 minutes ঢাকা শহরবাসীর শতকরা ৮০ শতাংশ মানুষই ভাড়া বাসায় থাকেন। এই অবস্থা যে শুধু রাজধানী ঢাকাতে তাই নয় বরং অন্যান্য প্রধান নগরগুলিতেও খুব কম মানুষই তাদের নিজস্ব অ্যাপার্টমেন্ট অথবা বাসায় থাকার মত সৌভাগ্যবান। জীবনযাত্রার মান হিসেবে যতই তৃতীয় বিশ্বের দেশ হোক না কেন, জীবনযাত্রার খরচ বাংলাদেশে অনেক উন্নত দেশ থেকেও বেশি। এবং এ কারণেই দেখা যায় বাসার মালিকেরা বেশিরভাগ সময় তাদের ভাড়াটিয়াদের উপর নানারকম দাবি জোরজবরদস্তি করে চাপিয়ে দিতে পারেন অথবা দেনও। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভাড়াটিয়াদের হাতে কোন অপশন থাকে না এবং বিনাবাক্যব্যয়ে তারা বাড়ির মালিকের দাবি করা বাড়তি ভাড়াসহ সকল ন্যায্য বা অন্যায্য দাবি মেনে নিতে বাধ্য হন। অ্যাডভান্স ছাড়া বাসা ভাড়া পাওয়া প্রায় স্বপ্নের মত ব্যাপার কিন্তু কখনো কখনো এই অ্যাডভান্সের পরিমাণ সীমা ছাড়িয়ে যায়। বাড়িওয়ালারা সুযোগ বুঝে ৩ বা ৪ মাসের অগ্রিম ভাড়া দাবি করে বসেন। আবার অনেক ভাড়াটিয়াকে বিনা নোটিশে বা স্বল্প সময়ের নোটিশেও বাড়ি ছাড়া করেন অনেক বাড়ির মালিক। মোটকথা অনেকক্ষেত্রেই দেখা যায় বাড়ির মালিকেরা কোন নিয়মনীতির…

Reading Time: 3 minutes ইনফ্রাস্ট্রাকচার বা অবকাঠামোগত উন্নয়নকে অর্থনীতির উন্নয়নের মূল সূচক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তবে এই অবকাঠামোগত উন্নয়নের বিস্তৃতি বিশাল। রাস্তাঘাট, ব্রিজ কালভার্ট, পরিবহন সেক্টরের সমস্যা সবই এই বিভাগের অধীন। রিয়েল এস্টেট বা হাউজিং শিল্পও এই অবকাঠামোগত শিল্পগুলির মধ্যে একটি। নানা চরাই-উৎরাই পারি দিয়ে বছরের পর বছর ধরে এই সেক্টর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সামনের দিকে এগিয়ে চলছে। সব শিল্প থেকেই এই গ্রোথ প্রত্যাশিত হলেও অনেক শিল্পই আশানুরুপ ফল পায় না। কিন্তু পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসেব অনুযায়ী রিয়েল এস্টেট সেক্টর ২০১৩ অর্থবছরে প্রায় ৪% সেক্টরিয়াল জিডিপি বৃদ্ধির হার ধরে রেখেছিল যা কোন একক সেক্টর হিসেবে সত্যিই প্রশংসনীয়। এককথায়  বাংলাদেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হয়েছে আবাসন খাতের দ্বারা।  এই শিল্পের চালিকাশক্তি কয়েকটি বৈশিষ্ট্যের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এর ভেতর উল্লেখযোগ্য হল সম্পত্তির মূল্য, সুদের হার, সম্পত্তির চাহিদা, নগরায়ণ ইত্যাদি। আবারও এই শিল্পটি সিমেন্ট, ইস্পাত, টাইলস, স্যানিটারি, গ্লাস এবং অন্যান্য বিল্ডিং উপকরণ শিল্পের উন্নয়নেও উন্নয়নের সাথেও জড়িত। আবাসন শিল্পের উন্নয়ন ঘটলে এই পণ্যগুলির চাহিদাও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি পায়। তাই রিয়েল এস্টেট…