Archive

September 2021

Browsing

Reading Time: 4 minutes করোনা ভাইরাস অনেকটা সময় বাতাসে ভাসতে পারে এবং যেকোন পৃষ্ঠে অনেকটা সময় থাকতে পারে বলে সামাজিক দূরত্ব এবং নানারকম সুরক্ষা ব্যবস্থাগুলো গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরী হয়ে উঠেছে। বায়ুতে এই ভাইরাসটির সংক্রমণ ক্ষমতা রয়েছে বলে এটা এক বাহক থেকে অন্য বাহকে সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে। যার ফলে আমাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অনেক। আমরা অনেকেই অফিস থেকে কাজ করা শুরু করেছি, তাই সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনে অফিস স্পেস এবং মিটিং রুম এমনভাবে প্রস্তুত করতে হবে যেন করোনায় আক্রান্ত হবার কোন সম্ভাবনা না থাকে। অফিস কর্তৃপক্ষ যেকোন সময়ে কর্মীদের সংখ্যা কমিয়ে শিফট পরিবর্তনের মতো স্বল্পমেয়াদী ব্যবস্থা নিতে পারে। এছাড়াও, কর্মীদের মনোবল এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য নকশা আপগ্রেড ও পরিবর্তন করতে পারে। এখন চলুন জেনে নেই অফিস কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিতে কীভাবে অফিস স্পেস এবং মিটিং রুম পরিবর্তন করবেন। অফিস উপস্থিতি এবং শাখা  মহামারী চলাকালীন সময়ে সামাজিক দূরত্ব আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে যা আমরা চাইলেও এড়িয়ে যেতে পারবো না। সব কর্মচারীদের একই…

Reading Time: 3 minutes বাড়ি নির্মাণের পূর্বে বাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিছু প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে নেয়া অত্যন্ত জরুরি। নির্মাণ কাজ শুরুর আগে এই পরীক্ষাগুলো করার ফলে উক্ত এলাকার কাঠামোগত ভিত্তি এবং কন্সট্রাকশন সাইটের জন্য জায়গাটা কতটা উপযুক্ত তা নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। কাঠামো ডিজাইন করা থেকে শুরু করে, ফাউন্ডেশন এবং স্ল্যাব ডিজাইন ইত্যাদি কাজের জন্য এই তথ্য গুলো বেশ সহায়তা করে থাকে। আর এ সকল তথ্য অনুসন্ধান করেই সয়েল ইঞ্জিনিয়াররা নির্ণয় করতে পারেন যে, মাটিতে ঘনত্ব অথবা উক্ত স্থানে বিদ্যমান বিষাক্ত পদার্থ বাড়ি নির্মাণের জন্য উপযুক্ত কিনা। আর তাই পরবর্তী সময়ে এসব সমস্যার সম্মুখীন যেন হতে না হয়, তাই বাড়ি নির্মাণের পূর্বে করণীয় পরীক্ষা সমূহ সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি।  আর্দ্রতা পরীক্ষা করা বাড়ি নির্মাণের সময় মাটিতে অতিরিক্ত আর্দ্রতার উপস্থিতিতে মাটির  বিস্তার লাভ করা অথবা ব্লক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর তাই, মাটিতে পানির ওজন নির্ধারণের জন্য নির্মাণের আগে আর্দ্রতা পরীক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে প্রক্রিয়া সমূহের মাধ্যমে নির্মাণের আগে এই পরীক্ষাগুলো করানো হয় –    ওভেন…

Reading Time: 5 minutes সঠিক জমিতে বিনিয়োগ করার বিষয়ে কথা বলার আগে যদি আমরা বিগত দশকগুলোতে জমির দাম এর দিকে একটু তাকাই, তাহলে কোনরকম দ্বিধা ছাড়াই বলতে হবে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে জমিতে বিনিয়োগ করা বেশ লাভজনক একটি সিদ্ধান্ত। গত কয়েক বছরে ঢাকার জমিগুলোর মূল্য যতটা বেড়েছে তা অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় তুলনামূলকভাবে বেশিই বলা যায়। তবে এই চিত্র শুধু ঢাকাকে ঘিরেই নয়, বরং দ্রুত নগরায়নের ফলে ঢাকার আশেপাশের এলাকা গুলোর জমির মূল্যও এখন ঊর্ধ্বমুখী। আর তাই একজন বিনিয়োগকারী হিসেবে আপনি ভাবতেই পারেন, জমিতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ঢাকা নাকি এর আশেপাশের এলাকা, কোন জায়গাটি হবে লাভজনক? তবে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়ার আগে আপনাকে বিনিয়োগের লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে। আপনি কেন বিনিয়োগ করার কথা ভাবছেন এবং কী উদ্দেশ্যে এই বিনিয়োগের সিদ্ধান্তও নিচ্ছেন,  সে বিষয়ে আগে থেকেই পরিকল্পনা থাকলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া আরও সহজ হয়ে যাবে। আর তাই আপনার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত আরও সহজ করতে এবং বিনিয়োগের জন্য সঠিক এলাকার জমি বেছে নিতেই আজকের ব্লগে থাকছে এ…

Reading Time: 3 minutes বিশ্বে রোজ অসংখ্য নির্মাণাধীন ভবন চোখ ধাঁধানো নকশায় তৈরি হচ্ছে। যার মধ্যে কিছু ভবন ইতিহাসের পাতায় নিজেদের নাম লিখে যাচ্ছে। ভাবতেই অবাক লাগে, প্রতিদিন নির্মাণ হওয়া এই ভবনগুলোর উচ্চতা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। এ যেন সবচেয়ে উঁচু ভবন নির্মাণের প্রতিযোগিতা। জেনে অবাক হবেন, কিছু ভবনে নির্ধারণ করা হয়েছে আলাদা টাইম জোন। এমন উঁচু ভবন থেকে যেকোন দৃশ্য উপভোগ করা সত্যিই সৌভাগ্যের বিষয়। যদিও এসকল উচ্চতম ভবন এখনো নির্মাণ হয়নি, কিন্তু বিশ্বের উচ্চতম নির্মাণাধীন ভবন গুলো সম্বন্ধে জানা বরাবরই মজার। প্রতিটা ভবনের পেছনে রয়েছে কিছু চমৎকার গল্প। যেগুলো জেনে আপনার এই ভবনগুলোর প্রতি আগ্রহ এক ধাপ বেড়েই যাবে। চলুন, তবে শুরু করা যাক।  ওয়ান টাওয়ার, মস্কো বিশ্বের উচ্চতম নির্মাণাধীন ভবন এর তালিকায় প্রথমেই থাকছে রাশিয়ার ওয়ান টাওয়ার মস্কো। এই ভবন ২০১৭ সালে প্রস্তাবিত হলেও নির্মাণ কাজ শুরু হয় এই বছরই। প্রস্তাবিত পরিকল্পনা অনুযায়ী এই ভবনের নির্মাণ কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বলে ধারণা করা যায়, ২০২৪ সালের মধ্যেই এই ভবনের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন…

Reading Time: 3 minutes বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে যে পরিমাণ ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয় সহজে কেউ বাড়ি নির্মাণ করার মত কাজে হাত দিবে না। তারা অনায়াসে বেছে নিবে বাসা সংস্কারের উপায়। কিন্তু, এমন অনেক বিষয় রয়েছে যেখানে বাসা সংস্কার বা পুনর্নির্মাণের চেয়ে বাড়ি সম্পূর্ণ পুনর্নির্মাণের পথ বেছে নেওয়া যেমন উত্তম তেমনি লাভজনক। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বাড়ি পুনর্নির্মাণের কারণ কী কী?  ফাউন্ডেশন  বাড়ি পুনর্নির্মাণের ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন-সম্পর্কিত বিষয়গুলো সবার কাছেই গুরুত্বপূর্ণ হওয়া উচিত। আপনার ফাউন্ডেশনে যদি কোন ত্রুটি থেকে থাকে বা সংস্কার করা প্রয়োজন হয় এক্ষেত্রে বাড়ি পুনর্নির্মাণের কথা বিবেচনা করুন। কারণ, ফাউন্ডেশন হচ্ছে একটি ভবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা পুরো কাঠামোকে এক সাথে ধরে রাখে এবং এটা কতটা সময় স্থায়ী হবে সেটাও নির্ধারণ করে থাকে। এছাড়াও, যদি ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন জায়গায় পানির লিকেজ বা মোল্ড থাকে তাহলে আপনি কেবল সেই অংশটি সংস্কারের পরিবর্তে ফাউন্ডেশন সম্পূর্ণরূপে পুনর্নির্মাণ করতে পারেন। এই সমস্ত সমস্যা থাকলে ফাউন্ডেশন পুনর্নির্মাণ করা খুব জরুরী নাহলে সময়ের সাথে সাথে এটি ভবনের কাঠামোকে প্রভাবিত করবে। বড় কোন…

Reading Time: 5 minutes মাধ্যমিকের পাঠ শেষ করে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অর্জনে শিক্ষার্থীদের পরবর্তী লক্ষ্য থাকে উচ্চ মাধ্যমিকে পড়াশোনার জন্য কলেজে ভর্তি হওয়া। বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা বা মানবিক, পছন্দের বিভাগে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রয়োজন শহরের সুপরিচিত কলেজগুলো সম্পর্কে  প্রয়োজনীয় ধারণা থাকা। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর ওয়ার্ডের আওতাধীন এলাকা সমূহে রয়েছে বেশ কিছু কলেজ। ঢাকা উত্তরের সেরা কলেজ গুলোর পাশাপাশি যারা ঢাকা দক্ষিণে অবস্থিত কলেজ এর খোঁজ করছেন, তাদের জন্য এই ব্লগে থাকছে ঢাকা দক্ষিণের সেরা কলেজ সমূহ কোথায় অবস্থিত এবং এই কলেজ সমূহ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য। চলুন জেনে নেয়া যাক কোন কোন কলেজ রয়েছে নামকরা কলেজের তালিকার শীর্ষে।    ভিকারুননিসা নুন স্কুল এবং কলেজ ঢাকা দক্ষিণের সেরা কলেজ গুলোর মধ্যে অন্যতম ভিকারুননিসা নুন স্কুল এবং কলেজ। ঢাকার দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর অন্তর্ভুক্ত বেইলি রোড এলাকায় অবস্থিত এই কলেজটি মেয়েদের জন্য অন্যতম সেরা একটি স্কুল ও কলেজ। ১৯৫২ সালে তৎকালীন পাকিস্থানের গভর্নর ফিরোজ খান নুনের সহধর্মিনী আধুনিক এই শিক্ষা…

Reading Time: 6 minutes চলন্ত ট্রেনের জানালা দিয়ে তাকিয়ে মাইলের পর মাইল অনেকবার পাড়ি দেয়া হয়েছে । কখনো উদাসীন হয়ে ভেবেছি পেছনে ফেলে আসা জীবনটাকে, কখনো ভেবেছি এগিয়ে আসা ভবিষ্যৎ নিয়ে। ট্রেনের গন্তব্যের সাথে খুঁজে ফিরেছি নিজেও গন্তব্য। দূরের যাত্রাগুলো ক্লান্তিকর হলেও ট্রেন যাত্রাগুলো বরাবরই হয়েছে আনন্দের। মাইলের পর মাইল পাড়ি দেয়া হয়েছে জানালায় চোখ রেখে। পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধব বা কখনো একা ট্রেনে যাত্রারত সময়টা কেটেছে আড্ডা, গল্প বা গানে! ট্রেনের সবকিছুই আসলে ভালো লাগার। ট্রেনের ভেতরের স্থাপত্যশৈলী, বসার ব্যবস্থা, কেবিন কিংবা ট্রেনের মজাদার নাস্তা সবকিছুই বেশ সাজানো গোছানো। কেবল ট্রেনেই নয়, এই ট্রেনগুলো যেখানে থামে সেই স্টেশনের স্থাপত্যশৈলীও ভিন্ন এবং অদ্ভুত সুন্দর। আজকে এমনই এক স্টেশনের গল্প বলবো। যা দেশের অন্যান্য স্টেশনের থেকে সবদিক থেকে আলাদা আর সেরা! চলুন শুরু করি কমলাপুর রেলস্টেশনের স্থাপত্যশৈলী নিয়ে আজকের ব্লগ!  ইতিহাস  বাংলাদেশের প্রথম রেলস্টেশন হলো কুষ্টিয়ার জগতি এবং সবচেয়ে বড় রেলওয়ে জংশন ঈশ্বরদী। তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং বৃহত্তম রেলওয়ে স্টেশন হচ্ছে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন। ব্রিটিশ…

Reading Time: 4 minutes আধুনিক স্থাপত্যশৈলীতে কিছুটা পরিবর্তন আনতে বায়োফিলিক ডিজাইন হতে পারে নান্দনিকতার নতুন এক ধাপ। স্থাপত্যে প্রকৃতির ছোঁয়া এবং সবুজের উপস্থিতি  এই ডিজাইনের অন্যতম প্রধান একটি উপাদান। বায়োফিলিক স্থাপত্যে যে বিষয়গুলো সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পায়, তা হল বাড়ির বিভিন্ন কর্নারে থাকা ছোট ছোট প্ল্যান্টের পট, ঘরের ভেতর প্রাকৃতিক আলোর প্রবেশ এবং পুরো ঘর জুড়ে থাকা প্রকৃতির রঙের থিম। আর তাই এক কথায় বলতে গেলে বায়োফিলিক ডিজাইন মানেই হল যে স্থাপত্যে থাকবে প্রকৃতির উপস্থিতি, সাথে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা, গাছপালা এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক অনুষঙ্গের ছোঁয়া, যা ভবনের ভেতরের পরিবেশকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলবে।    রিয়েল এস্টেট স্থাপত্যে সবুজের উপস্থিতি  ৯০ এর দশকের মাঝামাঝি থেকে ২০০০ সালের শুরুর দিক পর্যন্ত সময়ে স্থাপত্য শিল্পে এক ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। যা মূলত রিয়েল এস্টেট স্থাপত্যে প্রকৃতির উপস্থিতিকে অনুপ্রাণিত করে। এই ডিজাইনের মূল লক্ষ্যই হল পরিবেশবান্ধব এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী উপায়ে  ভবনের অবকাঠামো তৈরি করা। বায়োফিলিক ডিজাইনে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি আধুনিক স্থাপত্যশৈলীকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে…

Reading Time: 11 minutes শহর পরিচালনা এবং সঠিকভাবে শহর ব্যবস্থাপনার জন্য ঢাকার সিটি কর্পোরেশনকে মূলত দুইটি কর্পোরেশনের অধীনে বিভক্ত করা হয়। যার একটি হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। রাজধানী ঢাকার উত্তর অংশের পাশাপাশি ঢাকার দক্ষিণাঞ্চল সার্বিকভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে তাই গঠন করা হয়  ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন বা ডিএসসিসি। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড ও এরিয়া সমূহ এর পাশাপাশি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড সংখ্যা ৭৫টি। এছাড়া সংরক্ষিত ওয়ার্ড রাখা হয়েছে ২৫টি।  ডিএসসিসি বা  ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের অধীনে থাকা এলাকা সমূহ এর মধ্যে রয়েছে ধানমন্ডি, খিলগাঁও, বাসাবো, মুগদাপাড়া, ফকিরাপুল, আরামবাগ, মতিঝিল, শাহজাহানপুর, মালিবাগ, পল্টন, শান্তিনগর, সার্কুলার রোড, গ্রীন রোড, এলিফ্যান্ট রোড, সেগুনবাগিচা, শাহবাগ, ওয়ারী, যাত্রাবাড়ী, পুরান ঢাকা সহ অন্যান্য আরও এলাকা সমূহ।   ১০টি অঞ্চলে বিভক্ত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মোট আয়তন, ওয়ার্ড এবং এর আওতাধীন এলাকা সমূহ সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই হয়তো পরিপূর্ণভাবে ধারণা নেই। আর তাই আপনাদের সুবিধার্থে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড ও এলাকা সমূহ এর সম্পূর্ণ তালিকা…

Reading Time: 3 minutes বিপ্রপার্টি এর লক্ষ্য সবসময় তার ক্লায়েন্টদের জন্য সম্পত্তি ক্রয় -বিক্রয়ের অভিজ্ঞতাকে অনেক সহজ করে তোলা। বিপ্রপার্টি এর সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট এবং এর নানারকম ফিচারের সাহায্যে যে কেউ তাদের ঘরে বসেই প্রপার্টি/সম্পত্তি দেখতে পারবেন এবং তা সম্পর্কে খোঁজ নিতে পারবেন। এছাড়াও ঢাকা এবং চট্টগ্রামে বিপ্রপার্টি এর ৯ টি অফিস ও বিক্রয়কেন্দ্র রয়েছে। বিপ্রপার্টি এর মাধ্যমে সম্পত্তি ক্রয়কারী গ্রাহকদের আশ্বস্ত করা হয় যে সম্পত্তি সঠিকভাবে যাচাই করা হয়েছে এবং সমস্ত কাগজপত্র সঠিক আছে। সম্পত্তির এই যাচাই-বাছাই আমাদের লিগ্যাল টিম/আইনি দলের সাহায্যে সম্পন্ন করা হয়, যারা অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে লেনদেন হওয়ার পূর্বেই প্রয়োজনীয় প্রতিটি দলিল বা নথির যথাযথতা নিশ্চিত করে। আজকের ব্লগে, আমরা দেখে নেব কিভাবে বিপ্রপার্টি এর আইনি পরিষেবাগুলো কাজ করে এবং প্রতিটি সম্পত্তি সঠিকভাবে পরীক্ষা এবং যাচাই-বাছাই করার জন্য তারা কী করে। বিপ্রপার্টি লিগ্যাল সার্ভিস বিপ্রপার্টির একটি নিবেদিত পেশাজীবী আইনি দল রয়েছে, যাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হল ক্লায়েন্টের/ক্রেতার কাছে হস্তান্তর করার পূর্বেই একটি সম্পত্তির সঠিক যাচাই নিশ্চিত করা। এটি করার জন্য, আইনি দলকে…