Archive

2021

Browsing

Reading Time: 3 minutes এখনকার ফ্ল্যাটগুলোতে প্রায়ই দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের বাতির ব্যবহার। টাংস্টেন, ফ্লোরোসেন্ট ও এনার্জি বাল্ব এর যুগ পেরিয়ে এখন এলইডি বাল্ব এর জনপ্রিয়তা সর্বত্র। তাই জানতে হবে, কোন ঘরে কতটুকু আলো দরকার এবং সেই আলোর জন্য বাল্ব বা বাতির ধরন কেমন হবে। আলো ইন্টেরিয়র ডেকোরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার পাশাপাশি আপনার জীবনকেও নানাভাবে প্রভাবিত করে। প্রাকৃতিক আলোর পাশাপাশি আমরা চাইলেই বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম লাইটের মাধ্যমে ঘরকে আলোকিত করতে পারি। আলোর সাহায্যে ঘরের আকৃতিতেও আসে ভিন্নতা। সঠিকভাবে লাইট ব্যবহার করলে আপনার ছোট্ট এবং অন্ধকার ঘরটিও বড় ও উজ্জ্বল দেখাতে সহায়তা করবে। ফুটে উঠবে বাড়ির আলাদা সৌন্দর্য। বিভিন্ন ঘরের জন্য লাইট নিয়ে লেখা আজকের ব্লগটি। পড়তে থাকুন! শোবার ঘর  সবার কাছেই নিজস্ব এক ভুবন হচ্ছে শোবার ঘর। শোবার ঘরের লাইট হতে হবে প্রয়োজন অনুযায়ী। এই ঘরেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো হয় আবার তেমনি আরাম ও অবসরও কাটে। শোবার ঘরে বিছানার পাশে একটি টেবিলে ল্যাম্প শেড রাখা যেতে পারে আবার একটা ঝুলন্ত লাইটও রাখা যেতে পারে।…

Reading Time: 2 minutes সম্পত্তির মালিকানা বিনিময় করার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপায়। বাংলাদেশের প্রচলিত আইন আনুযায়ী, প্রয়োজনীয় দলিলপত্র বিনিময়ের জন্য প্রতিটি প্রপার্টি নিবন্ধন করা প্রয়োজন। সম্পত্তির মালিকানা বিনিময় করার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপায়। বাংলাদেশের প্রচলিত আইন আনুযায়ী, প্রয়োজনীয় দলিলপত্র বিনিময়ের  মাধ্যমে প্রতিটি প্রপার্টি নিবন্ধন করা প্রয়োজন। তবে বিনিময় প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে দলিল আলাদা হতে পারে। যেমন ধরুন, যদি কেউ একটি সম্পত্তি ক্রয় করতে চায়, তবে তাকে সাফ-কবলা দলিল প্রস্তুত করতে হবে। তবে আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার কাছে ধর্মীয় মূল্য আছে এমন যেকোনো জিনিস যেমন- জায়নামাজ, তসবিহ বা পবিত্র কোরআন বিনিময়ের মাধ্যমে আপনার সম্পত্তি দান করার ব্যবস্থা রয়েছে। ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী এই বিনিময় প্রক্রিয়াকে হেবাবিল-এওয়াজ বলা হয়। তবে, অন্য যেকোনো দলিলের মতো, হেবাবিল-এওয়াজ দলিলের সাথে কিছু নির্দিষ্ট ফি যুক্ত রয়েছে। আজকের ব্লগে, আমরা হেবাবিল-এওয়াজ দলিলের নিবন্ধন ফি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো।  হেবাবিল এওয়াজ দলিল ইসলামিক আইন অনুসারে হেবাবিল এওয়াজ দলিল হল এমন এক ধরনের দলিল যেখানে…

Reading Time: 5 minutes বাংলাদেশের প্রশাসনিক মানচিত্রে শুরুর দিকে সব থানাই উপজেলা হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু ১৮৮২ সালের এই স্থানীয় অধ্যাদেশটি ১৯৮৩ সালে সংশোধন করা হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে সকল থানাকে উপজেলা হিসেবে পুনর্বিন্যাস করা হয়। তবে বর্তমানে থানা বলতে সামগ্রিকভাবে পুলিশ স্টেশনকেই বুঝানো হয়। সাধারণত প্রতিটি উপজেলাতেই একটি করে থানা বা পুলিশ স্টেশন রয়েছে, তবে বৃহত্তম প্রশাসনিক অঞ্চল গুলোর আলাদা আলাদা প্রশাসনিক এলাকাতে আইন প্রয়োগের জন্য একাধিক থানারও ব্যবস্থা রয়েছে।  ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও এলাকা নিয়ে পুরো ঢাকা শহর জুড়ে মোট ৫০টি থানা রয়েছে। একইভাবে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে পোস্ট অফিস আছে। তবে বড় ধরনের প্রশাসনিক ইউনিটের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পুরো এলাকা জুড়ে একাধিক পোস্ট অফিসও থাকতে পারে। বাংলাদেশের প্রতিটি পোস্ট অফিসেরই একটি করে পোস্টাল কোড রয়েছে। আর তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকের ব্লগে ঢাকার সকল থানা এবং পোস্টাল কোড এর তালিকা সমূহ উল্লেখ করা হল।  ঢাকার থানা সমূহের তালিকা এবং যোগাযোগের নম্বর  খিলক্ষেত থানা …

Reading Time: 3 minutes বাড়ি নির্মাণের প্রধান উপকরণ সিমেন্ট। সিমেন্ট দিয়ে কাঠামো নির্মাণ করার উদ্দেশ্যই হচ্ছে  এটি যেন শক্তিশালী ও টেকসই হয়। আর এক ধরনের তন্তুময় কংক্রিট এই ফাইবার রিইনফোর্সড কংক্রিট। নির্মাণ উপকরণ হিসেবে এই ফাইবার রিইনফোর্সড কংক্রিটও বেশ শক্তিশালী ও মজবুত। এই ফাইবার রিইনফোর্সড কংক্রিটকে প্রস্তুত করা হয় সিমেন্ট, কংক্রিট আর বিশেষ এক প্রকার তন্তুর সংমিশ্রণে। ব্যবহৃত এই তন্তুর ফলে ফাইবার রিইনফোর্সড কংক্রিট হয়ে ওঠে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং টেকসই। এই ফাইবার রিইনফোর্সড কংক্রিট ব্যবহারের ফলে যেকোন ভবন বা কাঠামো হয়ে ওঠে আরও মজবুত। এটি যে কেবল  কাঠামো মজবুত করে তা নয়, এই কংক্রিটের রয়েছে আরও বেশ কিছু গুণাগুণ। আসুন জানি। ফাইবার রিইনফোর্সড কংক্রিট ব্যবহারের সুফল  প্রচলিত কংক্রিটের তুলনায় ফাইবার রিইনফোর্সড কংক্রিট কম ফাটল সৃষ্টি করে।  এটি কংক্রিটের শক্তিকে আরও বহুগুণে বাড়িয়ে তোলে। ফাটল ধরা থেকে বিরত রাখে এবং কাঠামোর ধারণ ক্ষমতাকে আরও বৃদ্ধি করে।  শিল্পকারখানার অবকাঠামো নির্মাণে, যেখানে অধিক পুরু এবং মজবুত অবকাঠামোর প্রয়োজন হয়, ম্যাক্রো-সিনথেটিক ফাইবার নামক একপ্রকার ফাইবার ব্যবহার করা হয়…

Reading Time: 4 minutes সালটা ১৯৭১। সময়টা শঙ্কার, আবার সাহসেরও। অসংখ্য র্নিযাতন-নিপীড়ন সয়ে, অজস্র আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বিজয়ের মন্ত্রে ঘুরে দাঁড়ালো একটি গোটা জাতি। প্রথমে একটি-দুটি মুক্তাঞ্চল, তারপর ছিনিয়ে আনলো ৫৫ হাজার বর্গমাইলের স্বাধীন ভূ-খণ্ড। বাংলাদেশি হিসেবে জাতিগত পরিচয়কে প্রতিষ্ঠিত করলো বিশ্বমঞ্চে। মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগ এর মধ্য দিয়ে এই যে অর্জন তাকে স্মরণ করিয়ে দিতেই নির্মিত হয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ। কিন্তু এই জাতীয় স্মৃতিসৌধ শুধু মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মৃতি স্মরণের জন্যই নয়, এর মধ্যে লুকিয়ে আছে আমাদের আরও ইতিহাস। যে ইতিহাস, আমাদেরকে এগিয়ে নিয়ে গেছে স্বাধীনতার পথে, বুনে দিয়েছে মাতৃভূমিকে শত্রু মুক্ত করার এক অপ্রতিরোধ্য মনোবল। তাই জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর নানা দিক ও এর অন্তর্নিহিত তাৎপর্য নিয়েই আজকের লেখা।   যেভাবে দেখেছি স্মৃতিসৌধকে  লাল ইটের দেয়াল দিয়ে ঘেরা চারদিক। প্রবেশের পর প্রথমেই চোখ চলে যায় শ্বেত পাথরে খোদাই করা লাইনগুলোতে- “বীরের এ রক্তস্রোত মাতার এ অশ্রুধারা/এর যত মূল্য সে কি ধরার ধূলোয় হবে হারা”। এর ডানদিকে রয়েছে বিশাল উন্মুক্ত মঞ্চ। আর সোজা হেঁটে গেলে জাতীয়…

Reading Time: 4 minutes বিনিয়োগের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া বরাবরের মতোই বেশ কঠিন একটা কাজ। বিশেষ করে জমিতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উক্ত এলাকার বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যত সম্ভাবনা, জমির উন্নয়নমূলক কার্যক্রম এবং এর বাজারদর সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা নিয়ে তবেই জমিতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। প্রপার্টিতে বিনিয়োগের আগে তাই উচিত সঠিকভাবে বিচার বিশ্লেষণ, জমির মূল্য যাচাই-বাছাই এবং সেখানকার সুযোগ-সুবিধা সমূহ পর্যালোচনা করে নেয়া। বিনিয়োগের জন্য ঢাকার সম্ভাব্য এলাকা সমূহ এর মধ্যে দক্ষিণখান, বনশ্রী, বসুন্ধরা বেশ জনপ্রিয় হলেও, বর্তমানে বিনিয়োগের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয় এলাকা হয়ে উঠছে পূর্বাচল।  ব্যস্ত এ শহরের কোলাহল থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেতে  ঢাকার অদূরে গড়ে উঠেছে বিপ্রপার্টি ভিলেজ এর আকর্ষণীয় প্রজেক্ট। এই প্রজেক্টটি পূর্বাচল মেরিন সিটির অন্তর্ভুক্ত একটি প্রজেক্ট। কোলাহল থেকে দূরে গিয়ে নিরিবিলিতে বসবাস করার জন্য ঢাকা থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরেই বিপ্রপার্টি ভিলেজ এর অবস্থান। সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের নিশ্চিত ঠিকানা হিসেবে পূর্বাচলে বিনিয়োগের রয়েছে অসংখ্য সুযোগ। উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় তাই এ এলাকায় গড়ে উঠেছে বিপ্রপার্টির অন্যতম আকর্ষণীয় এই প্রজেক্ট। তবে চলুন আজকের ব্লগ থেকে জেনে…

Reading Time: 3 minutes আপনি আসলে ব্যক্তি হিসেবে কেমন তার অনেকটাই বলে দেয়া যায় আপনার রুচি বোধ আর পছন্দ দেখে। এই তত্ত্বটি অনেকটাই ইন্টেরিয়র ডেকোরের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ইন্টেরিয়র ডেকোর সবাইকে যার যার নিজস্ব পছন্দ ও রুচিবোধ প্রকাশের সুযোগ করে দেয়। লিভিং রুমে ফার্নিচার রাখার প্ল্যান থেকে শুরু করে বিভিন্ন রুমের কম্পোজিশন সবকিছুই ইন্টেরিয়র ডেকোরের মাধ্যমে আপনি করতে পারছেন। কিন্তু, ঘরের ইন্টেরিয়র করার ক্ষেত্রেও বেশ কিছু মিথ বা  ভ্রান্ত ধারণার মুখোমুখি হতে হয়। যার ফলে মনের মত করে ঘরের ইন্টেরিয়র করা যায় না। চলতে থাকে  ইন্টেরিয়র ডেকোর মিথ নিয়েই আজকের ব্লগ।  ছোট রুম সাদা রং করা উচিত  ছোট ঘর সাদা রঙ করানোর পেছনে যে ভাবনাটি বেশি থাকে তা হচ্ছে, গাঢ় রঙ ঘরকে আরও সংকুচিত ও ছোট দেখাতে পারে। অথচ, এই ভাবনাটি একদমই ঠিক নয়। গাঢ় রঙ ঘরকে কখনোই ছোট করে না। বরং, আলাদা একটা ডাইমেনশন দেয় যা ঘরকে বড় দেখাতে সহায়তা করে। গাঢ় রঙের পেইন্টগুলো ছোট ঘরে কোজি আমেজ তৈরি করতে পারে। ঘরে আলাদা আমেজ…

Reading Time: 3 minutes প্রয়োজন বা শৌখিনতা দুটো কারণেই ঘরের দেয়ালে এখন ড্রিলিংয়ের প্রবণতা বাড়ছে। আর বাড়বেই বা না কেন? ওয়াল ডেকোরের কল্যাণে নানারকম অনুষঙ্গ এখন দেয়ালে ঝুলিয়ে দেয়া যায়। হোক তা মরিচ বাতি, ছবির ফ্রেম, ফ্লোটিং শেলফ বা টিভি সবকিছুর জন্যই এখন দেয়ালে ছিদ্র করতে হয়। যদিও ওয়াল ড্রিলিংয়ের বেশ কিছু বিকল্প রয়েছে তারপরও দেয়ালে একাধিক বার ড্রিলিংয়েরও প্রয়োজন পড়েই থাকে। সুতরাং, ওয়াল ড্রিলিং করার আগে অবশ্যই আপনাকে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। ওয়াল ড্রিলিং এ যে বিষয়গুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে লিখছি পড়তে থাকুন!   যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন  ওয়াল ড্রিলিং দেখতে সহজ মনে হলেও এই কাজ মোটেও সহজ নয়। ড্রিল যদি ঠিকঠাক না হয় বা এদিক সেদিক হয়, তাহলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে দেয়ালের পুরো সৌন্দর্য, এমনকি ঘটতে পারে দুর্ঘটনাও। দেয়ালের ধরণ বোঝা  দেয়ালের ধরণ বুঝে ড্রিল করা উচিত। নতুবা দেয়ালের প্লাস্টার বা পলেস্তারা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। এখন অনেক বাসায়ই কাঠের দেয়াল করতে দেখা যায়। কাঠের দেয়াল ড্রিল করার ক্ষেত্রে সাবধানতা আরও…

Reading Time: 4 minutes কোনো প্রপার্টির মূল্য কেমন হবে, তা সবচেয়ে বেশি নির্ভর করে প্রপার্টির লোকেশনের উপর।  একজন ক্রেতা বা ভাড়াটিয়াও কিন্তু প্রপার্টি কিনতে বা ভাড়া নিতে, এই বিষয়টিকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন।   এজন্যই ঢাকার লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্ট গুলোর প্রতি সবসময়ই প্রপার্টিতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ থাকে সবচেয়ে বেশি। আর হবেই বা না কেন, দালানকোঠার ভিড়ে গড়ে ওঠা এই শহরের অ্যাপার্টমেন্টে বসেই যদি লেকের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়, তবে তো বেশ দারুণ হয়, তাই না!      লেকসাইড এর পাশে গড়ে ওঠা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপার্টমেন্ট গুলো যত স্কয়ার ফিটেরই হোক না কেন, এর প্রতি মানুষের আগ্রহ সবসময়ই বেশি। আর তাই আপনি যদি ঢাকায় লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্ট এর খোঁজে থাকেন, তবে নিচে উল্লেখিত ৪টি এলাকা সম্পর্কে জেনে নিন, যেখানে আপনি লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে বা ভাড়া নিতে পারবেন।       উত্তরা সুপরিকল্পিত অবকাঠামো, সুপ্রশস্থ সড়ক, খোলামেলা জায়গা; বলছি ঢাকা শহরের অন্যতম জনপ্রিয় এলাকা উত্তরার কথা। ঢাকার অন্যান্য এলাকা থেকে এই এলাকাটি বেশ আলাদা। কয়েকটি সেক্টরে বিভক্ত উত্তরার ভেতরে রয়েছে পার্ক, খেলার মাঠ, লেক…

Reading Time: 3 minutes বাসার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে আমরা সবসময় সচেষ্ট থাকি। নিরাপত্তা বেষ্টনী হিসেবে ভারী ধরনের লক, সিসি টিভি ক্যামেরা লাগানো সহ অনেক ধরনের পদক্ষেপই আমরা নিয়ে থাকি। তবে অনেক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার এই বেষ্টনী পার করেও নানা ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যায়। চুরি, ডাকাতি বা অপরিচিত যেকোন ব্যক্তির অনুপ্রবেশে বাধা সৃষ্টি করতে তাই প্রয়োজন দরজা এবং জানালার সেন্সর সিস্টেম এর ব্যবহার।  দরজা এবং জানালায় সেন্সর থাকার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, অপরিচিত কোন ব্যক্তি যদি আপনার অনুমতি ব্যতীত ঘরে প্রবেশের চেষ্টা করে, তখন সেন্সর থেকে অ্যালার্ম পাঠিয়ে আপনাকে হুঁশিয়ার করা হয়। আর তাই দরজা এবং জানালায় সেন্সর থাকা অত্যন্ত জরুরি।  সেন্সর কীভাবে কাজ করে? সেন্সর ডিভাইসগুলো একেকটা একেক ধরনের হলেও, এর কাজ করার প্রক্রিয়া মূলত সবগুলোর একই ধরনের। দরজা এবং জানালার সেন্সর এর মূলত দুইটি অংশ থাকে। যার একটি অংশ লাগানো হয় দরজা বা জানালার মধ্যে এবং অন্যটি দরজা বা জানালার ফ্রেমে। দুইটি অংশ যখন একসাথে আটকে…