Archive

April 2023

Browsing

Reading Time: 4 minutes ঘর মানে কারো কাছে ভালবাসা, কারো কাছে আশ্রয়, আবার কারো কাছে নিরাপত্তা। ঘরের সংজ্ঞাটা যেমনই হোক না কেন, প্রিয় মানুষগুলোকে নিয়ে ঘরে কাটানো সময়গুলো সবসময়ই আনন্দের। অথচ এই আনন্দে ভাঁটা পড়ে শোক নেমে আসতেও সময় লাগে না, যদি ঘরের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা না হয় শুরু থেকেই। বিশেষত, সমসাময়িক কিছু দুর্ঘটনা আমাদেরকে বার বার করছে আতঙ্কগ্রস্ত। ঘরের মাঝে থেকেও পরিবারের মানুষগুলো সুরক্ষিত তো? এমন প্রশ্নে যেন এ শহরবাসী স্বস্তি খুঁজে পায় না কিছুতেই। অথচরগ্যাস লিকেজ, অগ্নিকান্ড বা শর্ট সার্কিটের মত দুর্ঘটনা গুলো হরহামেশাই ঘটছে আমাদের অসাবধানতার কারণে। তাই অগ্নিকাণ্ড, গ্যাস লিকেজ, শর্ট সার্কিটের মতো দুর্ঘটনাগুলো এড়াতে আগে থেকেই আমাদের সচেতন হতে হবে, নিতে হবে কার্যকরী ব্যবস্থা। তাই, কীভাবে নিশ্চিত হবে আমাদের ঘর এবং ঘরে থাকা প্রিয় মানুষগুলোর নিরাপত্তা, সেসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোই চলুন জেনে আসা যাক আজকের লেখায়। অগ্নিকান্ড প্রতিরোধে করণীয় অসাবধানতাই অগ্নিকান্ডের প্রধান কারণ। তাই অগ্নি প্রতিরোধে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থানে সর্বোচ্চ সচেতন হতে হবে। অগ্নি দুর্ঘটনা থেকে ঘরের সুরক্ষা…

Reading Time: 4 minutes চৈত্র মাসের শেষের দিক থেকে শুরু হওয়া তীব্র তাপপ্রবাহ যেন গ্রীষ্মে এসে আরও তীব্রতর রূপ ধারন করেছে। পুরো বাংলাদেশ জুড়ে বয়ে যাওয়া আবহাওয়ার এই পরিবর্তন জনজীবন এক অর্থে বিপর্যস্ত করে তুলেছে। এমন অবস্থায় ঘরে কিংবা ঘরের বাইরে টিকে থাকাই যেন বিশাল এক চ্যালেঞ্জ। ঢাকায় তাপমাত্রার বেশ বড় ধরনের এই পরিবর্তন ৫৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে। ফলে তীব্র তাপদাহের এ সময় ঘরের বাইরে সময় কাটানো বেশ কষ্টকরই হয়ে উঠেছে। তবে ঘরের বাইরের মতো অবস্থা যেন ঘরের ভেতরেও অনুভূত না হয়, সে জন্য তীব্র গরমে ঘর ঠান্ডা রাখার টিপস সম্পর্কে জেনে, সে অনুযায়ী ঘরে ছোটখাটো কিছু পরিবর্তন আনা যেতে পারে।  উত্তাপ কমাতে ঘরে গাছ রাখা, বরফ পদ্ধতি, মোটা কাপড়ের পর্দা ব্যবহার করা সহ এনার্জি সেভিং লাইট ব্যবহারের মতো ছোটখাট কিছু পরিবর্তন আনলে ঘরের ভেতরের তাপমাত্রা কিছুটা হলেও সহনীয় পর্যায়ে রাখা সম্ভব। তবে চলুন তীব্র গরমে ঘর ঠান্ডা রাখার টিপস গুলো সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক আজকের ব্লগ থেকে। …

Reading Time: 3 minutes পবিত্র রমজান মাসে সারাদিন ব্যাপী রোজা রাখার পাশাপাশি শরীরকে সুস্থ রাখা বিশেষভাবে জরুরি। আর একারণেই রোজার মাসেও দৈনন্দিন রুটিনের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। খাবার খাওয়া, বিশ্রাম নেয়ে, প্রার্থনা করা এবং দৈনন্দিন কাজ করা ইত্যাদি সবকিছুই যদি নিয়ম অনুযায়ী করা যায়, তবে দিন ব্যাপী রোজা রাখার পরও শরীর এবং মন দুটোই সুস্থ রাখা সম্ভব। রমজানে রোজা ভালোভাবে পালনের জন্য শারীরিক সুস্থতা থাকা তাই খুবই প্রয়োজনীয়। চৈত্র মাসের এই সময়ে কখনো ভীষণ গরম, কখনো আবার বৃষ্টি। এছাড়া ঘণ্টার পর ঘণ্টা ট্রাফিক জ্যামে বসে থাকা তো রয়েছেই। তাই দিনের অনেকটা সময় আমাদের যেহেতু না খেয়ে কাটাতে হয়। এই না খেয়ে কাটানো সময়ে শরীর তার সংরক্ষণকৃত কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট থেকে এনার্জি নিয়ে কাজ সঞ্চালন করে থাকে। এক্ষেত্রে শক্তি সঞ্চালনের জন্য সঠিক খাদ্যভাসের পাশাপাশি আরও আনুষাঙ্গিক কিছু বিষয় মেনে চলা অত্যন্ত জরুরী। আর তাই চলুন জেনে নেয়া যাক রমজান মাসে সুস্থ থাকার প্রয়োজনীয় কিছু টিপস।  যা যা খাওয়া উচিত ইফতার  রমজান মাসে সুস্থ থাকতে ইফতারের সময়…