তাহছিয়া মঞ্জিল –  টঙ্গীতে আপন নিবাস 

ঢাকা শহর ক্রমবর্ধমান একটি শহর। গত কয়েক দশকে যে গতিতে এ শহরের বিস্তার ঘটেছে, সমগ্র পৃথিবীতে তেমন শহর হাতে গোনা। আর শহর হিসাবে ঢাকার যত সম্প্রসারণ হচ্ছে ঢাকার আশপাশের এলাকাগুলোও ধীরে ধীরে ঢাকাতে আত্মীকরণ হয়ে যাচ্ছে। ঠিক একারণেই এলাকা হিসাবে টঙ্গীর গুরুত্ব দিনে দিনে বৃদ্ধি পেয়েছে কল্পনাতীতভাবে। তুরাগ তীরের এই শহর প্রশাসনিকভাবে ঢাকা জেলার অন্তর্গত না হলেও নানান শিল্প কারখানা, যোগাযোগ আর অবস্থানের কারণে বাস্তবে বর্ধিত ঢাকারই অংশ। এমন একটি এলাকা বিপ্রপার্টির সার্ভিসের আওতায় থাকবে না তা কী করে হয়! টঙ্গীতে আবাসিক বা বাণিজ্যিক প্লট বা জমি, অ্যাপার্টমেন্ট বা ফ্ল্যাট, সবকিছুই পাওয়া যায় বিপ্রপার্টিতে। আর টঙ্গী কলেজগেট সংলগ্ন স্পেশাল প্রজেক্ট তাহছিয়া মঞ্জিল তো আছেই! চমৎকার লোকেশনে চমৎকার মূল্যে এখানে মিলবে নানান সাইজের ফ্ল্যাট।  

প্রজেক্টের আদ্যাপান্ত

টঙ্গীতে দিনে দিনে যত মানুষ বাড়ছে একই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চমৎকার ও আধুনিক বাসস্থানের সংখ্যা। ঢাকার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন সহজ তেমনি রাজধানীর তুলনায় এই এলাকার প্রপার্টির দামও বেশ সুলভ। আর এমনই একটি চমৎকার প্রজেক্ট হল তাহছিয়া মঞ্জিল । একনজরে দেখে নেয়া যাক এই প্রকল্প সম্পর্কে

প্রজেক্টের অবস্থান

বাসস্থানের কথা উঠলে সবার আগে যে বিষয়টি আসে তা হল লোকেশন। যে কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে প্রপার্টির দাম উঠানামা করে লোকেশন তার অন্যতম। তাহছিয়া মঞ্জিলও তাই চমৎকার লোকেশনে নির্মিত। এটি একদম টঙ্গী কলেজগেটের সাথে লাগোয়া একটি প্রকল্প। আধুনিক নগরজীবনের সকল উপকরণের সাথে সাথে এই প্রকল্পের অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয়ই হল এর লোকেশন। ন্যাশনাল হাইওয়ে ৩ (এন ৩) বা ঢাকা-ময়মনসিংহ হাইওয়ে দেশের অন্যতম ব্যস্ত একটি সড়ক। সারা দিন যানবাহনের চাপ থাকেই এখানে। সেই ঢাকা-ময়মনসিংহ হাইওয়ে থেকে দৃশ্যমান কোন ভবনের প্রধান সমস্যা হবে যান্ত্রিক কোলাহল। কিন্তু তাহছিয়া মঞ্জিল মেইনরোড থেকে ঠিক এতটুকু দুরত্ব বজায় রেখে তৈরি যে বিরক্তিকর গাড়ির হর্ন বা রাস্তার কোলাহলপূর্ণ আওয়াজ থেকে এখানে পৌঁছায় না। 

এতো গেল ৩০ মিটার দূরে অবস্থিত ঢাকা-ময়মনসিংহ হাইওয়ের কথা। এছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা আছে তাহছিয়া মঞ্জিলের চারপাশ জুড়ে। ২০০ মিটারের মধ্যে আছে দুটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসাকেন্দ্র প্রাইম জেনারেল হাসপাতাল এবং ঢাকা ইম্পেরিয়াল  হাসপাতাল। টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজ আছে বেশ কাছেই। এখান থেকে টঙ্গী ব্রিজ এবং বিমানবন্দরের দুরত্ব যথাক্রমে ৩.৫ এবং ৮ কিলোমিটার মাত্র। 

বিভিন্ন আকর্ষণীয় সুযোগসুবিধা

তাহসিয়া মঞ্জিল সুলভে আধুনিক জীবনযাপনের জন্য চমৎকার একটি প্রকল্প। ১১তলা এই প্রকল্পে একটি ইউনিটের মালিক হলে যে সব সুবিধা আপনি পাবেন তার মাঝে আছে 

• টঙ্গী কলেজগেটের অত্যন্ত সুবিধাজনক লোকেশন
• ঢাকা-ময়মনসিংহ হাইওয়ে থেকে দুরত্ব মাত্র ৩০গজ 
• ৩ দিক দিয়ে রাস্তাসহ কর্নার প্লট
• প্রশস্ত ও খোলামেলা ফ্ল্যাট
• আন্ডারগ্রাউন্ড গাড়ি পার্কিং সুবিধা
• সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ ব্যাকআপ সুবিধা
• ২টি লিফট ও ২টি সিঁড়ি
• ২৪/৭ সিসিটিভি ক্যামেরা মনিটরিং
• নিচ তলায় নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকান
• দুইটি আলাদা সিঁড়ি
• ৪০০ কেভিএ সাব-স্টেশন

বিপ্রপার্টি ডট কম দেশের সবচেয়ে বড় রিয়েল এস্টেট সার্ভিস প্রোভাইডার। তাহছিয়া মঞ্জিলের এক্সক্লুসিভ দায়িত্বে আছি আমরা। তাই বিপ্রপার্টির মাধ্যমে তাহছিয়া মঞ্জিলের যে কোন ফ্ল্যাট কিনলেই আপনি পাচ্ছেন

• সব ধরণের লিগ্যাল সাপোর্ট বিনামূল্যে
• আকর্ষণীয় হারে পার্টনার ব্যাংক থেকে হোমলোনের সুবিধা 
• সর্বোপরি সম্পূর্ণ ঝামেলহীনভাবে প্রপার্টি ক্রয়ের অভিজ্ঞতা 

বিস্তারিত ফ্লোরপ্ল্যান

তাহছিয়া মঞ্জিলের আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ হল অ্যাভেইলেবল থাকা বিভিন্ন সাইজের ইউনিট। তাহছিয়ায় আছে ৬টি আলাদা আলাদা সাইজের মোট ৫৪টি ইউনিট। এ ইউনিটগুলোর সাইজ ৮৮৪ থেকে শুরু করে ১১৪৭ বর্গফুট পর্যন্ত। থাকছে ৩ বেডরুম এবং ২ বেডরুমের ফ্ল্যাট। প্রতিটি ফ্ল্যাটেই থাকছে ২টি করে বাথরুম, ড্রয়িং, ডায়নিং এবং বারান্দা। এছাড়া আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকছে গাড়ি পার্কিং সুবিধাও। (বিঃ দ্রঃ উপরে ব্যবহৃত ছবিটি শুধুমাত্র প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত। এটই তাহছিয়া মঞ্জিলের অরিজিনাল ফ্লোরপ্ল্যান নয়)

তাহছিয়া মঞ্জিলের এক্সক্লুসিভ মার্কেটিং এর দায়িত্বে আছে বিপ্রপার্টি। তাই বুকিং কিংবা ভিউইং সংক্রান্ত যে কোন বিষয়ে ভিজিট করতে পারেন বিপ্রপার্টি.কম। অথবা কল করতে পারেন ০৯৬১২৪৫১৩৩০ এই নাম্বারে। এছাড়াও যে কোন প্রয়োজনে চলে আসতে পারেন আমাদের উত্তরা মার্কেটপ্লেস যার ঠিকানা –
খান টাওয়ার, ৩য় তলা,
১৪ এবং ১৬ সোনারগাঁও জনপথ, সেক্টর ১১, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা।