13 Results

নামজারি

অনুসন্ধান

Reading Time: 4 minutes বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। এই জাতীয় পরিচয়পত্রটিই প্রমাণ করে আমাদের পরিচয় এবং নাগরিকত্ব। নাগরিকত্বের প্রমাণস্বরূপ আমাদের যেমন পরিচয়পত্রের প্রয়োজন হয়, ঠিক তেমনি জমি বা প্রপার্টির ক্ষেত্রেও রয়েছে  আলাদা পরিচয়পত্র যা প্রমাণ করে জমিটির মালিকানা আসলে কোন ব্যক্তির কিংবা জমিটির অবস্থান আসলে কোথায়। তবে জমির এই পরিচয়পত্রের একটি আলাদা নাম রয়েছে, সেটি হল দলিল। মানুষ তার বহু কষ্টে অর্জিত অর্থ দিয়ে একটি জমি ক্রয় করেন কিংবা উত্তরাধিকারসূত্রে সম্পত্তির মালিক হয়ে থাকেন। কিন্তু তিনিই যে আসলে প্রপার্টির মালিক,তা তিনি কীভাবে প্রমাণ করবেন? ঠিক এই জায়গাটিতেই প্রয়োজন হয় দলিল নামের আইনী ডকুমেন্ট এর। কেননা কেবলমাত্র জমিজমা বা স্থাবর সম্পত্তির দখলই মালিকানা নয়। আর এই দলিল বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। আজকের লেখায় আলোকপাত করব বিভিন্ন রকম দলিল সম্পর্কে। সহজভাবে জানাতে চেষ্টা করব দলিল কী এবং বিভিন্ন রকম দলিল এর কোনটি কখন প্রয়োজন হয় ইত্যাদি খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে।   দলিল কী?  ডিকশনারির ভাষায় যদি বলি তাহলে দলিল হচ্ছে যে কোনো চুক্তির লিখিত…

Reading Time: 5 minutes নতুন প্রপার্টি কেনার কথা ভাবছেন? প্রপার্টি কেনা হয়ত খুব সহজ বিষয় কিন্তু আইনগতভাবে প্রপার্টির মালিকানা নিজের করে নেয়া অনেক জটিল এবং সূক্ষ্ম একটি বিষয় যা করতে হয় অনেক সাবধানে, যত্ন নিয়ে। কেননা কোন প্রপার্টি, হোক সে আপনার মাথা গোঁজার ঠাঁই কিংবা বাণিজ্যিক কোন প্রপার্টি, তা সবসময়ই মহামূল্যবান। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে অনেক সময়ই এমন একটি প্রপার্টির মালিক হতে খরচ হয়ে যায় সারা জীবনের সঞ্চয়। আর সেজন্যই প্রপার্টির মালিকানা ভ্যালিডেশন করে নেয়াটা অত্যন্ত জরুরী। কোন প্রপার্টি দেখে যদি মাত্রাতিরিক্ত আকর্ষণীয় মনে হয় অথবা কেউ যদি কোন বাড়ি, প্রপার্টি বা জমি বিক্রিতে অতিরিক্ত আগ্রহ দেখায়, তখনই সাবধান হয়ে যেতে হবে। এই প্রপার্টির সব ধরণের কাগজপত্র চেক করে দেখতে হবে। আমাদের দেশে রিয়েল এস্টেট সংক্রান্ত কেলেংকারীর ঘটনা ঘটে অহরহ। অনেকে প্রপার্টি ক্রয়ের পরে গিয়ে আবিষ্কার করেন যে এই সম্পত্তির বিপরীতে আছে ব্যাংক লোন কিংবা মর্টগেজ। এজন্যই প্রপার্টির মালিকানা ভ্যালিডেশন করার বিষয়টি  অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও জরুরী।  দেশের একমাত্র পূর্ণাঙ্গ রিয়েল এস্টেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তাই…

Reading Time: 2 minutes বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে জমি বা যে কোন প্রপার্টি কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া সহজ কিছু নয়। বিবেচনা করতে হয় অনেক অনেক বিষয়, যাচাই বাছাই করতে হয় অসংখ্য কাগজপত্র। বিশেষ করে, যখন কোন প্রপার্টির মালিকানা বদল হচ্ছে, আইনি দিকগুলি খুবই জটিল এবং একইসাথে গুরুত্বপূর্ণ। যখন কোন প্রপার্টি বা এক টুকরো জমি বিক্রি হল, ক্রেতা বা তার প্রতিনিধির প্রথম কাজ হল সেটি নতুন মালিকের নামে রেজিস্ট্রি করে ফেলা। সম্পত্তির এই রেজিস্ট্রেশন হল কোন প্রপার্টি হস্তান্তরের প্রথম ধাপ। বাংলাদেশে জমি রেজিস্ট্রেশন যতই জটিল বা ক্লান্তিকর মনে হোক না কেন, আইনগতভাবে তা কিছু কঠোর ধাপ অনুসরণ করেই হয়। আর তাই, একবার এই ধাপগুলো সম্পর্কে ধারণা পেয়ে গেলে যে কারো জন্য বাংলাদেশে জমি রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি বুঝে উঠা সহজ হয়ে যাবে। এজন্যই এই ধাপগুলি নিয়ে আমরা তৈরি করেছি একটি ইনফোগ্রাফিক ফ্লো-চার্ট।    বাংলাদেশে জমি / সম্পত্তি রেজিস্ট্রেশনের ধাপগুলো সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিস হতে জমি বা সম্পত্তির খতিয়ান যাচাই করুন মিউটেশন বা নামজারি সম্পন্ন করুন আর-এস মিউটেশন বা আর-এস খতিয়ান সংগ্রহ…