Archive

October 2019

Browsing

Reading Time: 4 minutes ভূত! কেউ বলবে এসব ছাইপাঁশ আবার কেউ বলবে সত্যি। এইসব নিজে না দেখলে কখনও বিশ্বাস করা যায় না। ভূত প্রেত নিয়ে বিজ্ঞানেও রয়েছে কড়া যুক্তি তর্ক। বিজ্ঞানীরা ভূতের অস্তিত্ব মানতে নারাজ হলেও সাধারণ মানুষ কিন্তু তার উল্টো। আগে মনে হতো গ্রামগঞ্জের মানুষ এইসব বেশি মানে কিন্তু না! এখন যেন ঢাকার ঠিকানা পেয়েছে রাজ্যের যত ভূতরা। আছে এমন কিছু ভূতের বাড়ির গল্প যেগুলো শুনে ভয় পেতে পারেন আপনিও। গল্প শুনে আপনার মনে হতেই পারে আপনার ঘরেও আছে নাকি ভূত প্রেত? এমন ভূতের ভয় কিন্তু সত্যি আছে কিছু এলাকায়। যেখানে নাকি ভূতের বাড়ি ভেবে ছাড়ছে বাসা আবার কেউ কেউ ছাড়ছে বিল্ডিং। চলুন তাহলে আর দেরি না করে শুরু করা যাক, ঢাকার শহরের সারা জাগানো কয়েকটি ভূতের বাড়ির গল্প।  ধানমন্ডি ২৭ নং  শহরের অন্যতম জনপ্রিয় আবাসিক এলাকা ধানমন্ডি। যেখানে কিনা অ্যাপার্টমেন্ট খালি পাওয়া যায় না। এত মানুষের আনাগোনার মধ্যে একটি অ্যাপার্টমেন্ট এমন আছে যেখানে সব চেয়ে কম ভাড়ায় টুলেট ঝুলিয়েও নাকি ভাড়াটিয়া খুঁজে…

Reading Time: 4 minutes একবার ভাবুনতো, মিষ্টির রাজ্যে হারিয়ে গেছেন। বন্ধু বান্ধব নিয়ে জমপেশ আড্ডায় টপাটপ মুখে পুরে নিচ্ছেন একের পর গরম মিষ্টি। ভাবুন তো এই শীতে বন্ধু বান্ধব নিয়ে রেলষ্টেশনের কাছে বসে আছেন, আড্ডাটা জমে উঠেছে বেশ এমন সময়ে হাতে পেয়ে গেলেন গরম এক কাপ চা। বাহ, এ যেন স্বর্গীয় কোন আয়োজন। এমনই কিছু বিখ্যাত জায়গা নিয়ে আমাদের আজকের অলিগলি ভ্লগ। আমরা আজ জানবো আর অলিগলি ভ্লগে দেখব ১০০ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী বোস কেবিন আর জনপ্রিয় জগৎবন্ধু মিষ্টান্ন ভান্ডার ও আদি আদর্শ মিষ্টান্ন ভান্ডার। চলুন শুরু করা যাক। নিউ বোস কেবিন  সকলের প্রিয় এই বোস কেবিনের যাত্রা শুরু হয় ১৯২১ সালের দিকে। সেই থেকে এই রেস্তোরাটি রেল গেটের ১নং ও ২ নং গেটের মধ্যে অবস্থান করছে। এই বোস কেবিন প্রথমে মোটেও এমন জমজমাট ছিল না। প্রতিষ্ঠাতা নির্পেণ চন্দ্র বোস যদিও তিনি ভুলু বাবু নামেই বেশি পরিচিত তিনি প্রথমে চায়ের দোকান দিয়েছিলেন, যেখানে পাওয়া যেত বিস্কুট। সবাই সেখানে সকাল-বিকাল চায়ের আড্ডায় মেতে উঠতেন। সময়ের…

Reading Time: 3 minutes আমাদের সম্মানিত একজন গ্রাহক তাঁর সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, সেটাই বাড়ি যেখানে শান্তি মেলে। এ এমন একটা জায়গা যেখানে নিশ্চিন্তে বিশ্রাম নিতে পারবেন, যা আপনাকে আশ্রয় যোগাবে আর আপনার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান মানুষগুলোর সাথে কাটানোর জন্য দেবে সুন্দর কিছু মুহূর্ত। এ কারণেই প্রত্যেকের এরকম একটি বাড়ি খোঁজা প্রয়োজন যা পূরণ করবে তার প্রতিটি  চাহিদা এবং স্বপ্ন। আর এ সবকিছুই পাওয়া যাবে নিচের লিস্টে থাকা অ্যাপার্টমেন্টগুলোয়। একারণেই এগুলো মাসের সেরা প্রপার্টি । একটু সময় ব্যয় করে ফ্ল্যাটগুলো সম্পর্কে কিছুটা জেনে নেয়া যেতেই পারে। কে জানে, হয়তো এখানেই পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত প্রপার্টি, যা এতোদিন ধরে চাইছিলেন আপনি।  সিদ্ধেশ্বরীতে ২৪০০ স্কয়ারফুটের চমৎকার ফ্ল্যাট সিদ্দেশ্বরীতে দেশের স্বনামধন্য বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকায় বাবা-মায়েরা বসবাসের জন্য বেছে নেন এই এলাকাটি। এখানকার বিখ্যাত খন্দকার গলিতে গড়ে উঠেছে দারুণ কিছু কোচিং সেন্টার, রয়েছে আর শিক্ষকদের বাসা। আর এ কারনেই, যেসব বাবা-মা সন্তানদের পড়ালেখার সর্বোচ্চ সুবিধার কথা ভাবছেন, তারা আবাসস্থল হিসেবে ২৪০০ স্কয়ার ফুটের এ ফ্ল্যাটটিকে রাখবেন পছন্দের তালিকার…

Reading Time: 3 minutes সবুজে ঘেরা শ্যামল ক্যাম্পাস। ডানে-বামে যেদিকে চোখ যাবে নিঃসন্দেহে আপনার চোখ জুড়িয়ে যাবে। এই সবুজের মাঝেই ছোট ছোট জলাশয় ছড়িয়ে আছে। এমন দৃশ্য দেখে মনে হতেই পারে এ যেন কোন শিল্পীর নিজ হাতে আঁকা ছবি। জল রঙের আঁকা এমন জীবন্ত ছবি দেখতে চলে আসুন সাভারের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রকৃতির এমন মন ভোলানো সৌন্দর্যকে নিত্য সঙ্গী করে লেখাপড়া, শিল্প চর্চা আর আড্ডায় সময় কাটিয়ে থাকেন এখানকার শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় হলেও এটি কোন প্রাকৃতিক নিদর্শনের চেয়ে কম কিছু নয়। এত দারুণ একটি ক্যাম্পাস না দেখলে কি হয়? নিশ্চয়ই না। চলুন আজকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঘুরে আসি আর জেনে নেই কেন এই ক্যাম্পাস সবার কাছে এতটা প্রিয়।  ভ্রমণ পিপাষুদের জন্য  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্যাম্পাস ঢাকা থেকে কেবল ৩২ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পশ্চিম দিকে ৭৫০ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে এই ক্যাম্পাসটি।  এই ক্যাম্পাসকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক বাসা বাড়ি। একই সাথে গড়ে উঠেছে কর্মসংস্থান। সাভার এখন আগাগোড়া বাণিজ্যিক এলাকা। সুতরাং, ঘুরতে আসার ক্ষেত্রে…

Reading Time: 5 minutes ঢাকাই নাম নিয়ে আগ্রহী আছে সবাই। ঢাকার আছে শত বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস। কীভাবে এল ঢাকার বিভিন্ন এলাকার নাম তা জানতে চান অনেকেই। আর তেমন একটি উদ্যোগ নিয়েই শুরু হয়েছে “ঢাকাই নামের ইতিকথা” সিরিজটি। প্রথম পর্বে আমরা ইতোমধ্যেই জেনেছি শাহবাগ, সাত মসজিদ রোড, গেন্ডারিয়া এবং ধানমন্ডি এলাকার নাম কীভাবে আসল সেই কথাগুলো। দ্বিতীয় পর্বে আমরা খুঁজে দেখব ফার্মগেট, আসাদগেট, পিলখানা, এলিফ্যান্ট রোড, হাতিরঝিল আর ভূতের গলির নামকরণের পেছনের কাহিনী।   ফার্মগেট স্যার ফিলিপ হার্টগ ছিলেন একজন রসায়নবিজ্ঞানী এবং শিক্ষাবিদ, জীবনের একটি বিরাট অংশ তিনি শিক্ষার উন্নয়ন ও প্রসারের পেছনে ব্যয় করেছিলেন। তৎকালীন বৃটিশ সরকারের অধীনে পাবলিক সার্ভিসে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ১৯৩০ সালে নাইটহুড উপাধি পান। আমাদের দেশে স্যার ফিলিপ হার্টগের সবচেয়ে বড় পরিচয় হল, তিনি ছিলেন দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস-চ্যান্সেলর তথা উপাচার্য। কিন্তু স্যার ফিলিপ হার্টগের নামের সাথে ফার্মগেট কীভাবে আসে? মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষিপ্রধান পূর্ব বাংলায় গবাদিপশুসম্পদ, চামড়াশিল্প তথা কৃষি গবেষণার অপার সম্ভাবনার কথা একশ বছর আগেই স্যার ফিলিপ ভেবেছিলেন।…

Reading Time: 3 minutes বিপ্রপার্টি বাইটসের এবারের অতিথি জনপ্রিয় কুলিনারি আর্টিস্ট আলপনা হাবিব। যিনি কিনা বাংলাদেশের রন্ধন শিল্পকে নিজের মেধা আর পরিশ্রমের দ্বারা নিয়ে গেছেন বিশ্বের দরবারে, হয়েছেন বিশ্ব নন্দিত। কুড়িয়েছেন অগণিত মানুষের প্রশংসা আর ভালোবাসা। তিনি প্রখ্যাত রন্ধন শিল্পী ছাড়াও একাধারে লেখিকা এবং টিভি ব্যক্তিত্ব। তার মেধার দূতি ছড়িয়েছেন যে ক্ষেত্রেই তিনি প্রবেশ করেছেন। গোরমন্ড ওয়ার্ল্ড কুকবুক অ্যাওয়ার্ডকে অনেকে বলেন, ‘অস্কার অব গ্যাস্ট্রোনমি’। আলপনা’স কুকিং বইয়ের জন্য বাংলাদেশ থেকে দ্বিতীয়বারের মতো আলপনা হাবিব পেয়েছেন এ পুরস্কার। এই অ্যাওয়ার্ডটি প্রথমবারের মত পেয়েছিলেন কিংবদন্তী সিদ্দিকা কবির ২০১২ সালে। যাকে তিনি নিজের রোল মডেল হিসেবে মেনে আসছেন। তাই আমাদের এবারের আয়োজনে সাথে আছেন আলপনা হাবিব। এবার শুনবো তার জীবন এবং রান্না সম্বন্ধে কিছু কথা।   “ আমি ষষ্ঠ শ্রেনী থেকেই সিদ্দিকা আপার রান্নার বই পড়া শুরু করেছিলাম” ছোটকাল থেকেই আলপনা হাবিবের রান্নার প্রতি ছিল অদ্ভুত এক আকর্ষণ। এমনকি সেই ছোট বয়সেই রান্না ঘরে ঢুকে রান্নার জিনিসপত্র এদিক সেদিক করতেন। এলোমেলো করে রাখতেন রান্নাঘর। রান্নার প্রতি তার এমন…

Reading Time: 4 minutes হেমন্তে কোন্‌ বসন্তেরই বাণী পূর্ণশশী ওই-যে দিল আনি॥ বকুল ডালের আগায় জ্যোৎস্না যেন ফুলের স্বপন লাগায়।                                        -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  সাদার মায়া আর মন মাতানো সুবাসে ছেয়ে থাকা শিউলি ফুল যখন আপনার আঙিনায় উজার হয়ে পড়ে থাকে তখনই হেমন্তের শুরু! শুধু কি শিউলি ফুল? দোলনচাঁপার হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া সুগন্ধ আমাদেরকে হেমন্ত কালে আবদ্ধ করে রাখার জন্য যথেষ্ট। সাদার পবিত্রতা আর সুবাসে মোহিত হয়ে চলুন হেমন্ত কালকে বরণ করে নেই। ঋতু রানী হেমন্ত এমনিতেই তো আর রানীর মুকুট পায়নি। তার এমন প্রাচুর্য্যের ঢের তাকে এনে দিয়েছে এই খ্যাতি। শরৎকাল বর্ষার কিছুটা পরে আসে। শরতের শেষ ভাগে এসে বৃষ্টি কিছুটা কমতে থাকে। সারি সারি মেঘ ভেসে বেড়ানো আকাশের গায়ে এসে পড়ে কুয়াশার আলতু স্পর্শ। হেমন্তের শুরুটা সেখান থেকেই। তবে শহরে হেমন্তের ঋতুর বৈশিষ্ট্য কিছুটা ভিন্ন। দিনগুলো একটু একটু করে কীভাবে যেন ছোট হয়ে আসে। বেলা পড়ে…

Reading Time: 4 minutes সময়ের সাথে ঘর সাজানোর ধরনে এসেছে নানারকমের পরিবর্তন। কোথাও মিনিমাল ডেকোর আবার কোথাও এসেছে আসবাবে জাঁকজমকতা ও নতুনত্ব। সব মিলিয়ে পুরানো দিনের হোম ডেকোর এখন নেই বললেই চলে। কিন্তু, ফেলে আসা দিনগুলোতে ঘর এবং ঘরের প্রিয় আসবাবের সঙ্গে আপনার রয়েছে পুরনো বন্ধন। চলুন না, একটু পেছন ফেরে দেখা যাক পুরানো দিনের হোম ডেকোর এ কি কি ছিল? কেমনই বা ছিল সে সময়কার আসবাব। চলুন শুরু করা যাক। লেসের তৈরি ম্যাট কিংবা টেবিল ক্লথ  একটা সময় ছিল যখন ঘরে ঘরে শোভা পেত লেসের তৈরি নানা ধরনের জিনিসপত্র। ফ্লোর ম্যাট থেকে শুরু করে টেবিল ক্লথ, খাবার ঢাকুনি, সোফার কুশন কাভার ইত্যাদি। কম বেশি প্রায় সবকিছুতেই থাকত লেসের তৈরি বর্ডার। অনেকে শখ করে এই লেস কুশি সুতা দিয়ে নিজ হাতে বুনতেন। তখনকার সময়টা সম্ভবত এমনই ছিল ঘরের ভেতরে থাকা চাই নিজের হাতের স্পর্শ।    ভারী বোর্ড বা সিলিং  হাফ বিল্ডিং কিংবা টিনসেটের বাসায় এই ধরনের সিলিং বেশি দেখা যায়। সময়ের সাথে হাফ বিল্ডিং যেমন…

Reading Time: 3 minutes বাড়ির মত বড় প্রপার্টি বিক্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়াটা সবসময়েই কঠিন। আপনি প্রথমবারের মত বাসা বিক্রি করুন অথবা এ নিয়ে আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকুক, বাড়ি বিক্রির পূর্বে নিজেকে মুখোমুখি হতে হয় বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার। একটি বাড়ি বিক্রিতে যেমন প্রয়োজন বিভিন্ন আইনী বিষয় সামাল দেয়া ঠিক তেমনি নিজের বাড়ির সাথে জড়িয়ে থাকে অসংখ্য স্মৃতি। এজন্য পূর্ব প্রস্তুতি হিসাবে যেসব কমন বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হয়, সেগুলোকে নিয়েই এই লেখা।   প্রশ্নাবলীঃ “ঘুম থেকে উঠলাম আর ডিসিশন নিলাম যে বাসাটা বেচে দিব!” – বাড়ি বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়া কখনই এত সহজ নয়। কারণ বাসা বিক্রি করে নতুন বাসায় উঠার জন্য কোন “পারফেক্ট সময়” নেই। আপনি এখন যে বাসাটিতে আছেন সেটিকে গুছিয়ে তুলতে আপনাকে প্রচুর সময়, শ্রম ও চিন্তা খরচ করতে হয়েছে, চাইলেই হুট করে একে ছেড়ে যাওয়া যায় না। তবে কিছু বিষয়ে লক্ষ্য রেখে আপনার পরিবারের জন্য একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত সঠিক সময়ে।  আর সে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য বিবেচনা করুন এই প্রশ্নগুলি –  বাসা বিক্রি…

Reading Time: 4 minutes বাহারি নকশা আর বুননের বিশেষত্বের কারণে জামদানি শাড়ি অন্য যেকোন শাড়ির চাইতে বেশি প্রিয় এবং আলাদা। বাঙালী নারী যেমন শাড়ি ভালোবাসে তেমনি ঢাকাই শাড়ি জামদানিও তাদের বেশ প্রিয়। শুধু যে বাঙালী এই শাড়ির প্রেমে মগ্ন তা কিন্তু নয়! বিশ্বের দরবারেও আছে এর ব্যাপক চাহিদা। তাই হয়তো দেশ বিদেশে ছড়িয়ে যাচ্ছে ঢাকাই শাড়ি জামদানি। আমাদের বস্ত্র শিল্পের গর্ব এই জামদানি শাড়ি। সবার কাছে শাড়ির রানী মসলিন হলেও, মসলিন শাড়ির হাত ধরে আসা জামদানি শাড়িকেও কেউ একবার দেখলে ভুলতে পারে না। জামদানি বলতে সাধারণত আমরা জামদানি শাড়িকেই বুঝি। জামদানি কবে কখন তৈরি শুরু হয় তা সঠিকভাবে না জানা গেলেও অনেকে মনে করেন আজকের এই জামদানি শাড়ি এই বিশ্ব বিখ্যাত মসলিনেরই উত্তরাধিকার। চলুন তবে আরও কিছু তথ্য জানা যাক!    জামদানির আদিকথা  ইতিহাস ঘেটে জানা যায়, “জামদানি” শব্দের অর্থ “বুটিদার কাপড়”। ফরাসি শব্দ জামা মানে কাপড় আর দানা মানে বুটি। মিহি ও সাদা রঙের মসলিনের খ্যাতি ছিল বিশ্বজোড়া। এমনকি আগের সময়ে ঢাকা সোনারগাঁ, ধামরাই…