Archive

July 2021

Browsing

Reading Time: 3 minutes বেঁচে থাকার জন্য পানির মত গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু নেই। তাই তো পৃথিবীর ৭১ শতাংশ পানি দ্বারা আচ্ছাদিত। তবে এর বেশীরভাগই সমুদ্রের নোনা জল যা আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে পারি না। শুধু মানুষ নয়, জগতের সকল প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য পানির প্রয়োজন। এটি আমাদের বাস্তুসংস্থানের একটি অপরিহার্য উপাদান। যদিও পৃথিবীতে প্রচুর পরিমাণে পানি রয়েছে এবং এর উৎসও নবায়নযোগ্য, তবুও পৃথিবীর সকল স্থানে পানির প্রাপ্যতা সমান নয়। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনের মতো বৈশ্বিক শহরসহ পৃথিবীর আরও অনেক স্থানে পানির অভাব লক্ষ্য করা যায় এবং আমাদের শহর ঢাকাও এ তালিকা থেকে মুক্ত নয়। কেননা ঢাকার অনেক স্থানের অধিবাসীদের আজ পানির সংকটে ভুগতে হয়। মূলত এ কারণেই আমরা  কীভাবে আপনি বাড়িতে পানির অপচয় রোধ এবং এর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করে এমন ব্যবস্থা নিতে হবে এবং ভবনে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ কীভাবে করবেন সে সম্বন্ধে জানতে হবে। তাই জানতে পড়তে থাকুন।  ভবনে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ বিষয়টি মূলত কী?  বিশ্বজুড়ে মোট পানির একটা বৃহৎ অংশ ব্যবহার…

Reading Time: 3 minutes ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির সীমানা চিহ্নিত করে যার যার প্রাপ্ত স্বত্ব বুঝে নেয়ার জন্য যে দলিল করা হয় সেটি হচ্ছে বণ্টননামা দলিল। এক্ষেত্রে প্রপার্টির শরিক ২ ভাবেই হতে পারে। উত্তরাধিকার সূত্রে শরিক বা কো-শেয়ারার বাই ইনহেরিটেন্স এবং ক্রয় সূত্রে শরিক বা কো-শেয়ারার বাই পারচেজ। সকল শরিকদের উপস্থিতি ও স্বাক্ষরের মাধ্যমে বন্টননামা দলিল করতে হয়। যদি শরিকরা আপোষে সম্পত্তি বণ্টনে রাজী না হন, সেক্ষেত্রে আদালতে মামলার মাধ্যমে সমাধান করা হয়। ওয়ারিশি জমি বিক্রি করতে এবং ওয়ারিশি সম্পত্তির নামজারি করতেও এই বন্টন দলিল অত্যন্ত জরুরি। এবং অন্যান্য দলিলের মত বন্টননামা বা বাটোয়ারা দলিলের রেজিস্ট্রি খরচ সহ আরও বেশ কিছু খরচ রয়েছে সেগুলো সম্বন্ধে জানাতে আজকের এই ব্লগ লেখা!  এই দলিলের আর কোথায় দরকার অংশীদারগণের মধ্যে ওয়ারিশি সম্পত্তি বন্টনের একটি লিখিত প্রমাণ হিসাবে বাটোয়ারা দলিল কাজে লাগে । বাটোয়ারা দলিল বন্টনের একটি লিখিত প্রমাণ হিসাবে থাকে এতে করে ভবিষ্যতে যে কোন অংশীদার পূর্বের বন্টন মানতে বাধ্য থাকে। ওয়ারিশি সম্পত্তির নামজারি করতে…

Reading Time: 3 minutes এই মাসটি ছিল পবিত্র ঈদ-উল-আযহা পালনের মাস। ঈদ মানেই খুশি, আর সেই খুশিকে বহুগুণে বাড়িয়ে দিতে পারে একটি নতুন বাসা। তাছাড়া এবার যেহেতু ঈদ আমাদের সবাইকেই কমবেশি ঘরের ভেতরেই পালন করতে হয়েছে তাই নিজের জন্য নতুন একটি মাথা গোঁজার ঠাইয়ের কথা চিন্তা করার এই বুঝি উত্তম সময়। আর আপনার প্রয়োজনের সময় রিয়েল এস্টেট সম্পর্কিত পূর্ণাঙ্গ সাপোর্ট নিয়ে সর্বদাই পাশে থাকে বিপ্রপার্টি। এজন্যই আপনার জন্য আমরা নিয়ে এসেছি কয়েকটি প্রপার্টির খোঁজ যেগুলো জুলাই-২০২১ এর সেরা ৫ টি অ্যাপার্টমেন্ট হিসেবে বিবেচিত। চলুন দেখে নেয়া যাক? বিক্রির জন্য ২৪৮২ বর্গফুটের সুপ্রশস্থ অ্যাপার্টমেন্ট, ধানমন্ডিতে   অবস্থিত ধানমন্ডির ৭ নম্বর রোডে। ২৪৮২ স্কয়ার ফিটের ফুল ফার্নিশড রেডি অ্যাপার্টমেন্ট। কিন্তু বসবাসের জন্য অ্যাপার্টমেন্ট আসলেই কতটা পারফেক্ট, তা দেখতে ক্লিক করুন উপরের ভিডিও লিংকে। এন্ট্রেন্স দিয়ে ঢুকতেই চোখে পড়বে বিশাল একটি লিভিং এবং ডাইনিং স্পেস। লিভিং এর সাথেই ব্যালকনি থাকায় পাবেন যথেষ্ট সানলাইট এবং প্রপার এয়ার ফ্লো এর নিশ্চয়তা।  অ্যাপার্টমেন্টের ৩টি বেডরুমের সাথেই রয়েছে ছিমছাম ব্যালকনি আর ভীষণ এলিগেন্ট…

Reading Time: 4 minutes যখন দুই বা এর অধিক উপাদানের মিশ্রণের মাধ্যমে কোন কিছু প্রস্তুত করা হয়, তখন ভিন্ন ভিন্ন এই উপাদানগুলো একত্রিত হয়ে নতুন এক সংস্করণ তৈরি করে, যা সাধারণত হাইব্রিড হিসেবে পরিচিত। একইভাবে, হাইব্রিড হোম এর কাঠামোর গঠনের দিকে যদি আমরা তাকাই, দেখা যাবে এতে বিভিন্ন ম্যাটেরিয়াল যেমন কাঠের লগ, তাপ প্রতিরোধক কংক্রিট, সিনথেটিক স্টোন এবং সিমেন্ট বোর্ডের মিশ্রণ রয়েছে।  যদিও বসবাসের এরিয়ার উপর নির্ভর করে হাইব্রিড হোমের কনসেপ্টের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখা থাকে, তবে হাইব্রিড হোমের মূল ধারণাই আসে উপযুক্ত পরিবেশের জন্য বিভিন্ন ম্যাটেরিয়াল এর মিশ্রণের দারুণ এক সমন্বয় নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে। আর তাই ফলাফল স্বরূপ, ভূতাত্ত্বিক পরিবেশ যেমন- মরুভূমি, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং তুষারপাত হওয়া এরিয়ায় বসবাসের ক্ষেত্রে হাইব্রিড হোমের ধারণা একেক জনের কাছে হবে একেক রকম। আর তাই আজকের ব্লগের পরবর্তী অংশে আমরা হাইব্রিড হোম নির্মাণের বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে আলোচনা করবো।   ইউনিক ডিজাইন এবং কার্যকারিতা  হাইব্রিড হোমের বেশিরভাগ উপাদানই এর  প্রয়োজনীয় পরিমাপ অনুযায়ী ফ্যাক্টরিতে প্রস্তুত করা হয়। যা পরবর্তীতে প্রয়োজন…

Reading Time: 3 minutes জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয়েছিল ঢাকার পূর্বের নাম জাহাঙ্গীরনগর নামে। নামটি মুঘল সম্রাট নুর-উদ্-দিন মুহাম্মদ সেলিম ওরফে জাহাঙ্গীর তিনি তত্কালীন বাংলার সুবেদার ছিলেন তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয়। ঢাকা থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। ডানে-বামে যেদিকে চোখ যাবে নিঃসন্দেহে আপনার চোখ জুড়িয়ে যাবে। এই সবুজের মাঝেই ছোট ছোট জলাশয় ছড়িয়ে আছে। রয়েছে নয়নভিরাম গাছগাছালি। প্রকৃতির সকল উপকরণ আপনি এখানে খুঁজে পাবেন। লাল মৃত্তিকায় গড়ে ওঠা ভবনগুলোও আপনার নজর কাড়বে সহজেই। চলুন আরও একটু করে জানা যাক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে!  গোলক ধাঁধার এক রাজ্য  প্রথম বার ঘুরতে আসা অনেকের কাছেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় একটি গোলক ধাঁধা। কিন্তু, যারা এখানে লেখাপড়া করেন কিংবা ঘনঘন ঘুরতে আসেন তারা জানেন এর চেয়ে পছন্দের কোন জায়গা আর হতে পারে না। এই অঞ্চলকে ৬টি বিভাগে ভাগ করা যায়। ডেইরি গেট বা টারজান পয়েন্ট থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার  প্রান্তিক গেট থেকে ওল্ড আর্টস বিল্ডিং মীর মোশারফ হোসেন হল গেট থেকে…

Reading Time: 3 minutes উনিশ শতকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিল মানুষের এক বিশাল ঢল। ইমিগ্রেশনে ছেয়ে গিয়েছিল পুরো দেশ। মানুষ বাড়ার সাথে সাথে দেখা দিতে শুরু করে বাসস্থানের ঘাটতি। সবার জন্য যথাযথ বাসস্থান সরবরাহ করা একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল, বিশেষত নিউ ইয়র্ক, শিকাগো, সান ফ্রান্সিসকো এবং ওয়াশিংটন ডিসি-র মতো বড় শহরগুলিতে। জায়গার অভাবে তখনকার সবাই একটু অল্প জায়গা পেলেও সেটাকে যথাযথভাবে ব্যবহার করতে শিখেছিল। ফলস্বরূপ, অনেকগুলো বিল্ডিং সরু আয়তক্ষেত্রাকার স্থানে নির্মিত হতে শুরু করেছিল এবং বিল্ডিংগুলোর সমস্ত অ্যাপার্টমেন্টগুলো অত্যন্ত সংকীর্ণ হতে লাগলো। অ্যাপার্টমেন্টগুলির আকার বা নকশা অনেকটা যাত্রীবাহী ট্রেন গাড়ির মতো ছিল, যেখানে একটি লাইনে একে অপরের সাথে সংযুক্ত কয়েকটি সিরিজ কক্ষ ছিল। এভাবে রেলপথ স্টাইলের অ্যাপার্টমেন্ট নামে একটি নতুন স্টাইলের অ্যাপার্টমেন্টের জন্ম হয়। আজকের এই ব্লগে আমরা জানবো রেলরোড অ্যাপার্টমেন্ট স্টাইল সম্বন্ধে! রেলরোড অ্যাপার্টমেন্ট স্টাইল এর কিছু বৈশিষ্ট্য সব ধরণের রেলরোড অ্যাপার্টমেন্টের নকশায় রয়েছে একই বৈশিষ্ট্য। প্রথমত, এই জাতীয় অ্যাপার্টমেন্টগুলি সাধারণত দেখা যায় বহু পরিবার বাসের জন্য উপযুক্ত টেনেন্ট-স্টাইলের বিল্ডিংগুলিতে। এই জাতীয় বেশীরভাগ অ্যাপার্টমেন্টগুলিতে…

Reading Time: 4 minutes আমরা যারা সবুজ অনেক ভালোবাসি, তারা ঘরের বিভিন্ন কোণে টবে, প্লাস্টিকের পাত্রে কিংবা বোতলে অনেকভাবেই সবুজের সতেজতা ধরে রাখতে চাই। যদিও একটা সময় গাছ লাগানোর জন্য মাটির পাত্র ব্যবহারের প্রচলনই ছিল বেশি, তবে এখন সিরামিক, প্লাস্টিক, কাঠ এমনকি বেতের ঝুড়িও যুক্ত হয়েছে এই তালিকায়। শৌখিনতা এবং সৃষ্টিশীলতা এ দুইয়ের যোগসূত্রে গাছ লাগানোর প্রতি আগ্রহ এখন অনেক বেড়ে গিয়েছে। বিশেষ করে যারা শহুরে কোলাহলে বাস করেন, যেখানে দালানকোঠার ভিড়ে একটু সবুজ দেখা, সাদা মেঘে ঢাকা নীল আকাশ দেখার মতো বিষয়গুলো প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা এখন ঘরের ভেতরে, ছাদে কিংবা বারান্দায় সবুজের জন্য জায়গা করে দিচ্ছেন। আর তাই গাছ লাগানোর জন্য গতানুগতিক মাটির পাত্র ব্যবহার না করে, বাহারি ডিজাইনের গাছের টবে সাজাতে পারেন ঘরের ভেতর এবং বাহির দুই জায়গাই। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক, বাড়ির বিভিন্ন জায়গায় গাছ লাগানোর জন্য কী কী ডিজাইনের গাছের টব ব্যবহার করতে পারবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত। প্লাস্টিকের পুরনো বোতল  গাছের টব হিসেবে মাটির পাত্র যেমন অনেক…

Reading Time: 3 minutes বেশ কিছু প্রয়োজনীয় বিষয় রয়েছে যেগুলো অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নেয়ার পূর্বে অবশ্যই যাচাই বাছাই করে নেয়া উচিত। নয়তোবা আপনি উঠে যেতে পারেন ভুল কোন অ্যাপার্টমেন্টে। বাসা বদলের আগে কিংবা নতুন অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নেয়ার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয়ে ধারনা নিতে হবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আপনার কিছু প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো নিশ্চিত করা উচিত। এই ধরুন, বাড়িওয়ালার ব্যক্তিত্ব কেমন, অ্যাপার্টমেন্টে আপনি কী করতে পারেন বা কী পারবেন না, ছাদে যাওয়ার অনুমতি কিংবা বাসার আশেপাশের পরিবেশ ও প্রতিবেশীরা কেমন এই সমস্ত বিষয়ে ধারণা থাকা বেশ জরুরী। সঠিক সিদ্ধান্ত নেবার আগে আমরা আপনাকে সাহায্য করবো এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ করে। পড়তে থাকুন।  বাড়িওয়ালার ব্যাকগ্রাউন্ড সম্বন্ধে জানুন  অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নেয়ার পূর্বে বাড়িওয়ালা সম্বন্ধে আপনার স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরী। কেননা, তাদের যদি নৈতিকতার কিছু ঘাটতি থাকে তাহলে ভাড়াটিয়া হিসেবে তা আপনার জন্য ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই এমন অভিজ্ঞতা থেকে বাঁচতে আপনাকে অবশ্যই বাড়িওয়ালার ব্যাকগ্রাউন্ড সম্বন্ধে জানতে হবে। বাড়িওয়ালার সাথে ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে হবে। তার ব্যক্তিত্ব…

Reading Time: 3 minutes সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্র এবং আধুনিক নির্মাণ শিল্পে অ্যালুমিনিয়ামের ব্যবহার চোখে পড়ার মত। ইস্পাতের পর অ্যালুমিনিয়াম হচ্ছে বাণিজ্যিক বা আবাসন খাতে ব্যবহৃত দ্বিতীয় প্রধান সামগ্রী। তাই বাড়ি নির্মাণের জন্য থাই অ্যালুমিনিয়াম ব্যবহারের সুবিধাগুলি নিয়ে আলোচনা করবো। সহন ক্ষমতা এবং টেকসই  অ্যালুমিনিয়াম ক্ষতিকারক ইউভি রে প্রতিরোধক। এছাড়াও, যেকোন বৈরি আবহাওয়ায় এটি টিকে থাকতে পারে এবং ধীরে ধীরে ক্ষয়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। দীর্ঘ সময় ধরে টিকে থাকার এই গুণের কারণেই বাড়ি নির্মাণের জন্য থাই অ্যালুমিনিয়াম কে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন।  কম রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় বেশীরভাগ সময় নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে অ্যালুমিনিয়াম আসে প্রতিরক্ষামূলক স্তরসহ। অতএব তাদের অভ্যন্তরীণ স্থায়িত্ব রয়েছে যা কিনা রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়কে উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে আনে। যার ফলে বৈদ্যুতিক প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে, জারণ বা অক্সিডাইজেশনকে বাড়ানো যেতে পারে। এই পদ্ধতি প্রাকৃতিক অক্সাইড স্তরের পুরুত্ব বৃদ্ধি করে থাকে। এর ফলে অ্যালুমিনিয়ামের ক্ষমতা বৃদ্ধি ও উন্নত হয় এবং রক্ষণাবেক্ষণেরও প্রয়োজনের কম হয়। সহজেই কাজ করা যায় অ্যালুমিনিয়াম টেকসই এবং সাথে সহজেই কাজ করা যায় দেখে এর জনপ্রিয়তা বরাবরই…

Reading Time: 3 minutes বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট থেকে শুরু করে সাশ্রয়ী বাসা চট্টগ্রামের একেক এলাকায় একেক রকম। নিজের একটি বাড়ি নির্মাণ করা চাট্টি খানি কথা নয়, কত রকমের খরচা থাকে একটি বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে। ঢাকার পরিকল্পিত কিছু এলাকায় যেমন প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে বসবাসের পরিবেশ এবং কমিউনিটি লাইফে। কিন্তু, আপনি যদি প্রপার্টি ভাড়ার জন্য উপযুক্ত এলাকা খুঁজে থাকেন তাহলে আপনাকে এমন এলাকা খুঁজে নিতে হবে যেখানে, প্রপার্টির ভাড়া হবে সাশ্রয়ী এবং থাকবে সবরকম দৈনন্দিন সুযোগ সুবিধা। তবেই না আপনার প্রপার্টিটি একটি সফল বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হবে। সুতরাং, আপনাকে এমন কয়েকটি এলাকা বা লোকেশন সম্বন্ধে জানতে হবে যেখানে ভাড়ার জন্য প্রপার্টি কখনোই বেশি দিন খালি থাকে না বা যেখানে ভাড়ার জন্য প্রপার্টির বেশ চাহিদা রয়েছে। তাই ভাড়া নেয়ার জন্য চট্টগ্রামের সেরা এলাকা সম্বন্ধে জানবো। পতেঙ্গা কেবল মনোমুগ্ধকর সৈকতই নয় বরং বাড়ি ভাড়া দেওয়ার জন্য আদর্শ জায়গাও হতে পারে। প্রতিটি সুযোগ-সুবিধার সাথে সাশ্রয়ী মূল্যে বসবাস করার জন্য চমৎকার এই জায়গাটি। শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত পতেঙ্গা এবং নেভি বন্দর…