Reading Time: 3 minutes বাড়ি বানানোর পরিকল্পনায় ও নকশায় নানা উন্নত সংযোজন বসবাসের স্বাচ্ছন্দ্য বাড়ায়। মাথার উপর একটা ছাদ কিংবা জীবনের নানা মৌলিক চাহিদা মেটানোতে যেমন বাসস্থানের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে, তেমনি আমাদের লাইফস্টাইলও আমাদের থাকার জায়গার উপর অনেকটাই নির্ভরশীল। বাংলো, কটেজ, পেন্টহাউজ, ভিলা, ডুপ্লেক্স বাড়ি অনেক ধরণের-ই হতে পারে। সাধারণত, দুই ইউনিটের বিল্ডিংকে ডুপ্লেক্স বলা হয়। সেখানে দুটি ইউনিট পাশাপাশি থাকতে পারে, অথবা উপর নিচে দুটি ফ্লোরেও থাকতে পারে। বাংলাদেশে অবশ্য দোতলা ডুপ্লেক্স বাড়িই চাহিদা বেশি। ডুপ্লেক্স বাড়িগুলো সাধারণত বিলাসযাপনের উদ্দেশ্য কেনা হয়ে থাকে। অনেকে তাদের আবাসিক চাহিদা মেটাতে ডুপ্লেক্স বাড়ি কেনেন, অনেকের আবার থাকে ভাড়া দেয়ার মাধ্যমে বিনিয়োগের পরিকল্পনা। কারণ যেটাই হোক, ডুপ্লেক্স বাড়ি কেনার চিন্তা করলে ভালোমতো ভেবে নেয়া উচিত। কেননা ডুপ্লেক্সের যেমন দারুণ সব সুবিধা আছে, তেমনি কিছু অসুবিধাও আছে। তাই ডুপ্লেক্স বাড়ির সুবিধা অসুবিধা এর কথা আপনার চিন্তা করে নেয়া উচিত: ডুপ্লেক্সের সুবিধা প্রতিটা ডুপ্লেক্স বাড়ির-ই কিছু দারুণ সুবিধা আছে। সাধারণত এই ধরণের বাড়িগুলোর নকশা-ই বিলাসযাপন এবং স্বাচ্ছন্দ্যের জন্যে করা…
Reading Time: 5 minutes পছন্দসই লোকেশনে ফ্ল্যাট দেখতে শুরু করেছেন? ফ্ল্যাট ঘুরে দেখার এ সময়টি আপনার ভবিষ্যত আবাসের নিরাপদ ও আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করতে ভীষণ জরুরি। বাড়ির কোন অংশে মেরামত প্রয়োজন বা কোন জায়গায় একটু বাড়তি খরচ করতে হবে- এগুলো কিন্তু কখনোই শুধু ছবি দেখে বা বাড়ি বিক্রেতার কথা শুনে পুরোপুরি বোঝা সম্ভব নয়। অনেক সময় নিজে উপস্থিত থেকে ফ্ল্যাট দেখার ফলে এমন কিছু বিষয়ও বুঝতে পারা যায় যা আপনাকে বিক্রেতার সাথে নেগোসিয়েশনে সহায়তা করবে। যেমন- বিক্রেতা হয়তো বলছেন ফ্ল্যাটে পর্যাপ্ত আলোবাতাস পাওয়া যায়। কিন্তু আসলে পূর্ব দিকের বারান্দার সামনে রয়েছে এক বিশাল বহুতল ভবন; তাই সেদিকের ঘরগুলোতে দিনরাত আলো জ্বালিয়ে রাখতে হয়। এর ওপর ভিত্তি করে আপনি বিক্রেতার সাথে বাড়ির দাম নিয়ে খানিকটা আলোচনাও/দর কষাকষিও করে নিতে পারেন। এছাড়া বাড়ির নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেমন তা জানতেও হোম ইন্সপেকশন এর কোনো বিকল্প নেই। আপনার বাছাই করা ফ্ল্যাটটি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেতে হলে তাই হোম ইন্সপেকশন এর সময় কয়েকটি দিক অবশ্যই খেয়াল করতে হবে। সেগুলো হলোঃ…
Reading Time: 4 minutes যেকোনো ধরণের মাইগ্রেশনই মেট্রোপলিটন শহরের নাগরিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। ঢাকা সারা পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ শহরগুলোর মাঝে একটি। ২০২০ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ শহরে প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ মানুষের বসবাস। এছাড়া প্রায় ৩.৫৬% জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার তো রয়েছেই। ঢাকা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক এবং প্রসাশনিক কর্মকান্ডের কেন্দ্রস্থল। এই কেন্দ্রীভূত অবকাঠামোর কারণে সারা দেশের মানুষই সবসমই ঢাকামুখী। হবেন বা না কেন; ভালো চাকরি, উন্নত চিকিৎসা সুবিধা, মান সম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা কিংবা সুন্দর বাসস্থানের জন্যে তো ঢাকার সাথে বাংলাদেশের অন্য কোনো শহরের তুলনা হয় না। তবে ২০২০ সালের চিত্রটা বেশ ভিন্ন। লকডাউনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রচুর মানুষকে ঢাকা ছেড়ে চলে যেতে দেখা গিয়েছে। মাত্র ৫ মাসের ব্যবধানেই ঢাকার জনসংখ্যার একটা অংশ নিজ শহরে ফিরে গিয়েছে বা অন্য কোনো জেলায় ঠিকানা খুঁজে নিয়েছে। রিভার্স মাইগ্রেশনের এ জোয়ার রিয়েল এস্টেট সেক্টরেও বেশ উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে এবং ফেলছে। কেননা শহরের জনসংখ্যা, তাদের চাহিদা, রুচি এবং উপস্থিতির উপরে রিয়েল এস্টেটের অনেক ব্যপারই নির্ভর করে। বর্তমান করোনা…