Category

পালস

Category

Reading Time: 3 minutes ঢাকার মাঝে পরিকল্পিত আর সাজানো গোছানো এলাকার কথা বলতে গেলে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার নামটি থাকবে একেবারে শুরুর দিকে। পরিকল্পিত সড়ক অবকাঠামো থেকে শুরু করে প্রতিটি সুযোগ-সুবিধা সহ দারুণ একটি কমিউনিটি এখানে গড়ে উঠেছে অত্যন্ত সুচিন্তিত ভাবেই। জীবনযাপনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন তার সবটুকুই আছে এখানে।  আর এ কারণেই, যখন কেউ পরিবার নিয়ে থাকার জন্য অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে চায় তখন এই লোকেশনটিকে রাখে তার পছন্দের লোকেশনের একেবারে শুরুর তালিকায় । তবে এমন একটি লোকেশনে সাধ্যের মধ্যে প্রপার্টি কেনা খুব একটা সহজ বিষয় নয়। কেননা এক্সক্লুসিভ এই এলাকাটিতে প্রপার্টির মূল্য অন্যান্য এলাকার চেয়ে তুলনামূলক বেশিই হয়ে থাকে যা অধিকাংশ সময়েই কোটিতে গিয়ে ঠেকে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে বসুন্ধরায় ১ কোটি টাকার নিচে অ্যাপার্টমেন্ট পাওয়া একদম অসম্ভব। আপনার পছন্দের এলাকা বসুন্ধরায় ১ কোটি টাকার নিচে অ্যাপার্টমেন্ট গুলো থেকে সেরা ৫টি অ্যাপার্টমেন্ট এর বিস্তারিত জানাব আজকের ব্লগে।  ব্লক-এইচ এ অবস্থিত ৮৬৩ বর্গফুট এর আকর্ষণীয় অ্যাপার্টমেন্ট উত্তরমুখী এই ফ্ল্যাটটি একটি ৭ তলা ভবনে অবস্থিত।…

Reading Time: 4 minutes ভোজনরসিকদের কাছে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ঘুরে ঘুরে মজাদার সব খাবারের স্বাদ গ্রহণ করা যেন বেশ আনন্দের একটি বিষয়। আর সেটি যদি হয় বুফে রেস্টুরেন্ট, তবে তো যেন কথাই নেই! খাবারের মেন্যু তালিকায় এত এত অপশন, আর দাম যদি হয় বাজেটের মধ্যে তবে তো বন্ধুবান্ধব কিংবা পরিবারের সবার সাথে লাঞ্চ বা ডিনার করতে চলে যেতে পারেন ঢাকার চমৎকার বুফে রেস্টুরেন্ট গুলোতে। বুফে রেস্টুরেন্টের চাহিদা দিন দিন বেড়ে যাওয়ার কারণে ঢাকার বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট এখন বাজেটের মধ্যে বুফে খাবারের বিভিন্ন ধরনের অফার দিচ্ছে। আর তাই আজকের ব্লগে আমরা বাজেটের মধ্যে ঢাকার সেরা বুফে রেস্টুরেন্ট গুলোর কয়েকটি তালিকা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।    দ্য বুফে স্টোরিজ  রেস্টুরেন্ট এর কথা বলতেই ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার বৈচিত্র্যময় সব রেস্টুরেন্টের কথা যেন না বললেই নয়! আর তাই বুফে রেস্টুরেন্টের জন্য আমাদের তালিকায় সবার প্রথম থাকছে ধানমন্ডির ‘দ্য বুফে স্টোরিজ’ রেস্টুরেন্ট। ধানমন্ডি ২ এবং মিরপুর ১১ এই দুইটি লোকেশনে অবস্থিত এই রেস্টুরেন্টটি। বাজেটের মধ্যে মজাদার বুফে আইটেমের সন্ধানে থাকলে আপনি…

Reading Time: 3 minutes ঘর সাজানোর উপকরণ হিসেবে কখনো কাঠের আসবাব, কখনো মেটাল কিংবা কখনো বাঁশ ও বেতের আসবাবের ব্যবহার প্রায়শই চোখে পড়ে। কাঠের কারুকাজ করা আসবাব থেকে শুরু করে বেতের পরিপাটি বুননে প্রস্তুত করা এই আসবাবগুলোর ব্যবহার সবসময়ই ট্রেন্ডি। যারা গতানুগতিক ধারা থেকে কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকে ঘর সাজাতে পছন্দ করেন, তাদের লক্ষ্যই থাকে ঘরের সাজে ভিন্ন আর কী করা যায়। ঘর সাজাতে কাঠের এবং মেটালের আসবাবের ব্যবহার সচরাচর করা হলেও, যারা কিছুটা শৌখিন তারা বেছে নেন নান্দনিক ডিজাইনের বেতের আসবাব। তবে ঢাকা শহরের কোন লোকেশনে গেলে বাজেটের মধ্যে বেতের আসবাব কিনতে পাওয়া যাবে, সে সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন না। তো চলুন আজকের ব্লগ থেকে জেনে নেয়া যাক ঢাকায় বাজেটের মধ্যে বেতের আসবাব কিনতে আপনি কোথায় যেতে পারেন।   বেতের চেয়ার, ফ্রেম করা আয়না, ইনডোর প্ল্যান্টস এর জন্য বেতের ঝুড়ি, বেতের মোড়া, প্ল্যান্ট শেলফ, বেতের দোলনা, ইত্যাদি ক্ষেত্রে বেতের আসবাব এর ব্যবহার বরাবরের মতোই বেশ জনপ্রিয়। এছাড়া বেতের আসবাব হিসেবে বিছানা, সোফা সেট, ডাইনিং টেবিল,…

Reading Time: 3 minutes বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন বা পার্লামেন্ট ভবন অবস্থিত ঢাকার শেরে বাংলা নগরে। ঢাকা শহরে কিংবা ঢাকার বাইরে যেখানেই থাকা হোক না কেন, সংসদ ভবন এরিয়ার আশেপাশে দিয়ে হাঁটা হয়নি বা যাতায়াতের সময় এ রাস্তা ব্যবহার করেননি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কিছুটা কঠিনই বলা যায়। চমৎকার এই স্থাপনাটি আমাদের দেশের তো বটেই, বিশ্বের আকর্ষণীয় স্থাপনার মধ্যে অন্যতম একটি। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের সংসদ ভবনটিও এই দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর মধ্যে একটি। বাংলাদেশের সকল সংসদীয় কার্যক্রম মূলত এই ভবন থেকেই পরিচালনা করা হয়। আর এ কারণেই এটি স্থাপন করার সময় বিশেষভাবে এ ভবনের নকশা করা হয়। নির্মাণের পরিকল্পনা  ঢাকাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাজধানী হিসাবে ঘোষণা দেয়ার পর ১৯৫৯ সালে শেরে-বাংলা নগরে একটি সংসদ ভবন তৈরির পরিকল্পনা করা হয়। তৎকালীন সময়ের খ্যাতনামা মার্কিন স্থপতি লুইস কানকে ভবনটির নকশা তৈরির দায়িত্ব দেয়া হয়। ১৯৬২ সালের দিকে কান ভবনটির নকশা সরকারের কাছে জমা দেন। নকশা অনুসারে ভবনটি তৈরির জন্য ১৯৬৪ সালে ১ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন…

Reading Time: 3 minutes ম্যুরাল বা দেয়াল চিত্র। ঊনবিংশ শতকের প্রায় শেষের দিক থেকে দেয়ালে বা সিলিংয়ে এই ধরনের ম্যুরাল বা দেয়াল চিত্র করা হতো। জনসাধারণের মধ্যে শিল্পচেতনা জাগ্রতের জন্য দেয়ালে চিত্র আঁকা হতো। কোন একটা প্রেক্ষাপটকে সামনে রেখে দেয়ালে এই চিত্রগুলো আঁকা হতো। দেয়ালের এই চিত্রগুলো বড় আকারে হতো তাই দেয়ালে আকার জন্য আলাদা দেয়াল চিত্রকারীই রয়েছে। তাদেরকে ম্যুরাল আর্টিস্টও বলা হতো। ম্যুরাল যে কেবল শিল্পকর্ম তা নয়, সামাজিক সমস্যা মুক্তির বা রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার এটি। কখনও কখনও আইনের বিরুদ্ধে গিয়ে ম্যুরাল তৈরি করা হয়েছে আবার কখনো ইন্টেরিয়রের সৌন্দর্যের জন্য স্থানীয় রেস্তোরাঁ বা কফি শপে বসানো হয়েছে। আজ লিখবো বিশ্বজুড়ে সেরা কয়েকটি শহুরে দেয়াল চিত্র নিয়ে। চলুন শুরু করা যাক…  আই হার্ট, নো বাডি লাইকস মি ভ্যানকুভার, কানাডা  অল্পবয়সী ছেলে হাতে মোবাইল ফোন ধরে দাঁড়িয়ে আছে। মুখ অবয়বে তার যন্ত্রণা। সে যেন চিৎকার করছে। চিৎকার করে যেন কি বলতে চাচ্ছে! ছেলেটির মাথার উপর ইনস্ট্রাগ্রামের লাইক, কমেন্টের আইকন দেয়া। এই আইকনে…

Reading Time: 3 minutes বিশ্বজুড়ে তারকারা কীভাবে থাকেন? কীভাবে বা সময় কাটান? তাদের বাড়িটি কীভাবে সাজানো? তাদের পছন্দের ঘরটি দেখতে কেমন? এই সব নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহলের যেন শেষ নেই। রূপালি পর্দার পেছনেও তাদের জীবন বেশ রোমাঞ্চকর আর বিলাসবহুল। তাদের জীবনযাপন যেন কল্প কাহিনীকেও হার মানায় তেমনি তাদের বাড়িও যেকোন প্রাসাদের চেয়ে কম নয়। বিশ্বের বিলাসবহুল বাড়ি নিয়ে সবারই কম বেশি আগ্রহ কাজ করে, তার উপর যদি তারা তারকা হয়ে থাকেন তাহলে তো কথাই নেই। কল্পনার বাইরে যেখানে আভিজাত্য রয়েছে এমন কয়েকটি তারকা বাড়ি নিয়ে আজকের ব্লগ! বিশ্বজুড়ে তারকাদের বিলাসবহুল বাড়ি এর আদ্যপ্রান্ত জানতে পড়তে থাকুন। শাহরুখ খানের মান্নাত  মুম্বাইয়ের বান্দ্রাতে প্রায় ২৬,৩২৮.৫২ বর্গফুট জায়গা জুড়ে অবস্থিত শাহরুখ খানের বিলাসবহুল বাড়ি ‘মান্নাত’। তবে বিলাসবহুল এই বাড়িটির নাম প্রথমেই কিন্তু মান্নাত ছিল না। প্রথম এই বাড়িটির নাম নির্ধারণ করা হয়েছিল “জান্নাত”। বাড়ি ক্রয়ের পর নাকি তার সাফল্যও যেন অনেকগুণ বেড়ে যায় এবং তখন পুনরায় বাড়ির নামকরণ করেন “মান্নাত”। এই বাড়িটি নাকি শাহরুখ খান তৎকালীন বাড়ি…

Reading Time: 2 minutes ব্যক্তিগত প্রয়োজনে কিংবা পেশাগত কারণে গাড়ি চালানোর প্রয়োজনীয়তা অনেক ক্ষেত্রেই দেখা দেয়। নিরাপদে সড়কে গাড়ি চালানোর জন্য তাই প্রয়োজন সঠিক প্রশিক্ষণ এবং ট্রাফিক নিয়মনীতি সম্পর্কে যথাযথ ধারণা রাখা। এ লক্ষ্যে ঢাকা শহরের বিভিন্ন সড়ক -এ গড়ে উঠেছে বেশ কিছু ড্রাইভিং স্কুল বা ড্রাইভিং শেখানোর ইন্সটিটিউশন। এই স্কুল গুলোতে দক্ষ প্রশিক্ষকদের দ্বারা গাড়ি চালানো শেখানো হয়। ব্যবহারিক ক্লাস নেয়ার পাশাপাশি থিওরিটিক্যাল ক্লাসও করানো হয় ঢাকার ড্রাইভিং স্কুল গুলোতে। থিওরি ক্লাসে ট্রাফিক চিহ্ন, সড়কের সতর্ক সংকেত, ট্রাফিক আইন ও গাড়ির ইঞ্জিন মেকানিক্যাল ও রক্ষনাবেক্ষণ ইত্যাদি সকল বিষয় সম্পর্কেই এখানে ধারণা দেয়া হয়। এমনকি সাপ্তাহিক ও মাসিক ভিত্তিতে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে মূল্যায়নও করার ব্যবস্থাও এখানে রয়েছে। তাই যারা গাড়ি চালানোর জন্য সঠিক প্রশিক্ষণ নেয়ার কথা ভাবছেন, তারা নিচে উল্লেখিত ঢাকার ড্রাইভিং স্কুল গুলোর যেকোনোটি থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়ে সড়কে গাড়ি বা মোটরবাইক চালাতে পারছেন। সড়কে গাড়ি চালানোর সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা অত্যন্ত জরুরি। আর এজন্য প্রয়োজন সঠিকভাবে নিয়মনীতি মেনে তবেই…

Reading Time: 3 minutes ব্যস্ততায় কাটানো সপ্তাহ শেষে বন্ধুবান্ধব কিংবা পরিবারের সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো সবসময়ই বিশেষ হয়। ঢাকা শহরে ঘোরাঘুরির জন্য পার্ক, মার্কেট, বুকশপ ক্যাফে, সিনেপ্লেক্স এবং রেস্টুরেন্টেই আমরা সাধারণত ছুটির দিনগুলো কাটিয়ে থাকি। তবে এসব জায়গার পাশাপাশি ফান এবং অ্যাক্টিভিটির জন্যও ঢাকায় বেশ কয়েকটি জায়গা রয়েছে। যেখানে লেজার ট্যাগ, ক্লে বা মাটি দিয়ে দারুণ সব পাত্র বানানো কিংবা পেইন্ট বল এর মতো দারুণ সব মজার খেলার মাধ্যমে ছুটির দিনটি আরও ভালোভাবে উপভোগ করা সম্ভব। ঢাকা শহরে অবস্থিত এ ধরনের বিনোদন কেন্দ্র গুলোতে কি আপনারও যাওয়া হয়েছে? যদি না গিয়ে থাকেন, তবে চলুন জেনে নেই ঢাকার বিনোদন কেন্দ্র গুলো কোথায় অবস্থিত এবং এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত কিছু তথ্য।      লেজারওয়্যারস  পাশ্চাত্যের অন্যতম জনপ্রিয় একটি খেলা লেজার ট্যাগ বাংলাদেশে সবার প্রথম আসে ২০১৬ সালে। ইতিমধ্যেই এই খেলাটি বাংলাদেশেও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। লেজার ট্যাগ বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে লেজারওয়্যারস। জন্মদিন পালন করা থেকে শুরু করে, বন্ধুবান্ধব কিংবা অফিসের সহকর্মীদের সাথে মজার কিছু মুহূর্ত কাটানোর জন্য এই জায়গাটি…

Reading Time: 5 minutes বাংলাদেশের প্রশাসনিক মানচিত্রে শুরুর দিকে সব থানাই উপজেলা হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু ১৮৮২ সালের এই স্থানীয় অধ্যাদেশটি ১৯৮৩ সালে সংশোধন করা হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে সকল থানাকে উপজেলা হিসেবে পুনর্বিন্যাস করা হয়। তবে বর্তমানে থানা বলতে সামগ্রিকভাবে পুলিশ স্টেশনকেই বুঝানো হয়। সাধারণত প্রতিটি উপজেলাতেই একটি করে থানা বা পুলিশ স্টেশন রয়েছে, তবে বৃহত্তম প্রশাসনিক অঞ্চল গুলোর আলাদা আলাদা প্রশাসনিক এলাকাতে আইন প্রয়োগের জন্য একাধিক থানারও ব্যবস্থা রয়েছে।  ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও এলাকা নিয়ে পুরো ঢাকা শহর জুড়ে মোট ৫০টি থানা রয়েছে। একইভাবে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে পোস্ট অফিস আছে। তবে বড় ধরনের প্রশাসনিক ইউনিটের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পুরো এলাকা জুড়ে একাধিক পোস্ট অফিসও থাকতে পারে। বাংলাদেশের প্রতিটি পোস্ট অফিসেরই একটি করে পোস্টাল কোড রয়েছে। আর তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকের ব্লগে ঢাকার সকল থানা এবং পোস্টাল কোড এর তালিকা সমূহ উল্লেখ করা হল।  ঢাকার থানা সমূহের তালিকা এবং যোগাযোগের নম্বর  খিলক্ষেত থানা …

Reading Time: 4 minutes সালটা ১৯৭১। সময়টা শঙ্কার, আবার সাহসেরও। অসংখ্য র্নিযাতন-নিপীড়ন সয়ে, অজস্র আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বিজয়ের মন্ত্রে ঘুরে দাঁড়ালো একটি গোটা জাতি। প্রথমে একটি-দুটি মুক্তাঞ্চল, তারপর ছিনিয়ে আনলো ৫৫ হাজার বর্গমাইলের স্বাধীন ভূ-খণ্ড। বাংলাদেশি হিসেবে জাতিগত পরিচয়কে প্রতিষ্ঠিত করলো বিশ্বমঞ্চে। মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগ এর মধ্য দিয়ে এই যে অর্জন তাকে স্মরণ করিয়ে দিতেই নির্মিত হয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ। কিন্তু এই জাতীয় স্মৃতিসৌধ শুধু মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মৃতি স্মরণের জন্যই নয়, এর মধ্যে লুকিয়ে আছে আমাদের আরও ইতিহাস। যে ইতিহাস, আমাদেরকে এগিয়ে নিয়ে গেছে স্বাধীনতার পথে, বুনে দিয়েছে মাতৃভূমিকে শত্রু মুক্ত করার এক অপ্রতিরোধ্য মনোবল। তাই জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর নানা দিক ও এর অন্তর্নিহিত তাৎপর্য নিয়েই আজকের লেখা।   যেভাবে দেখেছি স্মৃতিসৌধকে  লাল ইটের দেয়াল দিয়ে ঘেরা চারদিক। প্রবেশের পর প্রথমেই চোখ চলে যায় শ্বেত পাথরে খোদাই করা লাইনগুলোতে- “বীরের এ রক্তস্রোত মাতার এ অশ্রুধারা/এর যত মূল্য সে কি ধরার ধূলোয় হবে হারা”। এর ডানদিকে রয়েছে বিশাল উন্মুক্ত মঞ্চ। আর সোজা হেঁটে গেলে জাতীয়…