9 Results

সিটার

অনুসন্ধান

Reading Time: 5 minutes একান্ত নিজের জন্য একটু সময় বরাদ্দ করা মুশকিল হলেও কঠিন তো নয়! সকল ঝুট ঝামেলা থেকে নিজেকে একটু দূরে সরিয়ে নিতে কে না চাইবে? কিন্তু সেই সময় আর সুযোগই বা আছে কজনের হাতে। তাই বলে কি নিজেকে একটু আরাম দেয়া থেকে বিরত থাকা যাবে নাকি। একদমই না। আজকে আমি কথা বলতে চাচ্ছি, এমন একটি উপকরণ সনন্ধে। যা আপনার ব্যক্তিগত কাজে তো আসবেই বরং ঘরের ডেকোরের জন্যও বেশ চমৎকার হবে। সেটা হচ্ছে রিলাক্সিং সিটার ! বাড়িতে থেকে নিজেকে একটু আরাম আর স্বস্তি দিতে পারেন এই রিলাক্সিং সিটারে বসে। সকল ব্যস্ততা থেকে মিনিট পাঁচেক ছুটি নিয়েই আপনি একটু আরাম করতে পারছেন। একই সাথে ঘরের ডেকোরে যোগ হচ্ছে আভিজাত্য। চলুন তাহলে জানি রিলাক্সিং সিটার সম্বন্ধে।  কেন প্রয়োজন  আমাদের ঘরে রয়েছে কিছু বেসিক আসবাবপত্র। ডাইনিং টেবিলের চেয়ার, ড্রয়িং রুমের সোফা থেকে শুরু পড়ার টেবিলের চেয়ার। সবকিছুই একটা নির্দিষ্ট পরিমাপে তৈরি করতে হয়। যাতে সবার ব্যবহার করে সুবিধা হয় কিন্তু, আমাদের মাঝে অনেকেই আছেন যারা…

Reading Time: 4 minutes কোরবানির ঈদ আসা মানেই, রান্নাঘরে রাজ্যের ব্যস্ততা। বেডরুম, লিভিং বা ঘরের অন্য যে কোনো জায়গা থেকে রান্নাঘরেই কেটে যায় অধিকাংশ সময়। একদিকে কোরবানির মাংস কাটা, বিলি-বন্টন অন্যদিকে হরেক রকম রান্নায় অতিথি আপ্যায়ন। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর দিনটিতে বেডরুম, লিভিং রুমের থেকেও জরুরি হয়ে ওঠে কিচেন স্পেসটি। কিন্তু, এই কিচেন স্পেসটিই যদি আপনার মনের মত না হয়, তাহলে কিন্তু ঈদের আনন্দেও  থেকে যায় অপরিপূর্ণতা।  বিশেষ করে, বর্তমান ঢাকার বহুতল বাড়িগুলোতে রান্নাঘর হয়েছে আরো ছোট। বাড়ির সবচেয়ে ব্যস্ত ও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই অংশের প্রতি আমাদের অবহেলা যেন আরো বেশি। তবে, ইচ্ছে থাকলে ঈদ উল আজহার মত উৎসবে রান্নাঘরের পরিবেশকেও প্রাণবন্ত ও আরামদায়ক করা সম্ভব কিচেন রেনোভেশন এর মাধ্যমে।  আপনিও কি এ সময়ে আপনার কিচেন স্পেসের আরামপ্রদতা ও নতুনত্ব নিয়ে ভাবছেন? তাহলে, ঈদের আগে বাজেট ফ্রেন্ডলি কিচেন রেনোভেশন এর দারুণ ৬টি টিপস জেনে নিন আজকের আর্টিকেলে।  দেয়ালে বৈচিত্র্য আনুন  ঈদ উল আজহার মত উৎসবে কিচেনের দেয়ালটা তেল চিটচিটে, দাগ-ময়লা যুক্ত আর রঙহীন হলে কি মানায়?…

Reading Time: 4 minutes অনেক বাড়িতেই কিন্তু বাড়তি একটি রুম বা স্পেস থাকে। অনেকে এই জায়গাটিকে স্টোরেজের জন্য ব্যবহার করেন, অনেকে আবার এটিকে শুধুমাত্র গেস্ট রুম হিসেবেই ব্যবহার করেন। তবে, অনেক বাড়িতে দেখা যায় অতিরিক্ত এই জায়গাটুকু খালি রুম হিসেবে পড়ে থাকে। আপনার বাড়ির বাড়তি রুমটিও কিন্তু এভাবে ফেলে না রেখে একে নতুন করে সাজানোর কথা ভাবতে পারেন এখন থেকেই। রুমের মাঝে এমন কিছু ডেকোর আইডিয়া সংযোজন করুন যা রুমটিকে সত্যিকার অর্থেই ব্যবহারযোগ্য এবং কার্যকর করে তুলবে। অতিরিক্ত রুমটিকে সাজানোর জন্য হোম অফিস, আর্ট স্টুডিও থেকে শুরু অসংখ্য ডেকোর আইডিয়া রয়েছে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন পছন্দের ডেকোর আইডিয়াটি আর সাজিয়ে নিতে পারেন মনের মত করে। চলুন তাহলে বাড়তি রুমটির জন্য চমৎকার ৬টি ডেকোর আইডিয়া সম্পর্কে জেনে আসি আজকের ব্লগে।   হোম অফিস   আপনি যদি একজন কর্মজীবী হয়ে থাকেন এবং বাড়িতে বসে কাজ করতে অভ্যস্ত হয়ে থাকেন, তাহলে বাড়তি রুমটিকেই রূপান্তরিত করতে পারেন হোম অফিস হিসেবে।  এতে করে কোনো রকম বিভ্রান্তি ছাড়াই আপনি কাজের…

Reading Time: 5 minutes কর্মব্যস্ত দিনশেষে ঘরের যে জায়গাটিতে আমরা প্রথমেই নির্দ্বিধায় শরীর এলিয়ে দেই, সেটা হচ্ছে সোফা। আবার অনেকের কাছে, ছুটির দিনে সোফায় বসে সকালবেলার চায়ে চুমুক দেয়াটাই সবচেয়ে সুখের মুহূর্ত। সেজন্যই সোফা মানে নিছক বসার জায়গা নয়। একদিকে এর প্রভাব রয়েছে অন্দরসজ্জায়, অন্যদিকে এর গুরুত্ব রয়েছে সোফায় বসা মানুষগুলোর আনন্দ আর আরামপ্রদতায়। কারো কারো কাছে এটি রুচির পরিচায়ক, কারো কাছে আভিজাত্যের প্রতীক। আর তাই, ঘরের মানুষগুলোর প্রয়োজন, ফাংশনালিটি, নান্দনিকতা কিংবা ব্যক্তিগত পছন্দের উপরই নির্ভর করে কার জন্য কোন ধরনের সোফা অধিক মানানসই। বাংলাদেশে মূলত লেদার ও ফেব্রিক এই দুই রকমের সোফা নানা ডিজাইনে ও নানা ধরণে কিনতে পাওয়া যায়। কিন্তু লেদার নাকি ফেব্রিকের সোফা আপনি কোনটি নির্বাচন করবেন তা আপনাকেই নির্ধারণ করতে হবে। তবে, কোন বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে আপনি আপনার ঘরের জন্য লেদার অথবা ফেব্রিকের মধ্য থেকে একটি পারফেক্ট সোফা বেছে নিতে পারবেন, তা জানাবো আজকের আর্টিকেলে।   রক্ষণাবেক্ষণ ফেব্রিকের সোফা মানেই এর প্রতি আপনাকে কিছুটা যত্নবান হতেই হবে। এ ধরনের সোফায়…

Reading Time: 4 minutes আমাদের বাড়ি বা ঘরটি আমাদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ। দৈনন্দিন জীবনের যত ঝামেলা যত বনিবনা সবকিছুর হিসেব যেন আমরা ঘরে এসেই মিলিয়ে নেই। নিজের পুরোটা হবার সুযোগ যেন সেই ঘরটাতেই পাওয়া যায়। প্রায়শই আমরা ভুলে যাই যে মনের শান্তি খুঁজে পেতে সবসময় কিন্তু দূরে কোথাও যেতে হয় না, মাঝে মাঝে এই চার দেয়ালও কিন্তু স্যানিটি তৈরি করা যেতে পারে। কিছু ছোটখাটো পরিবর্তনের ফলে আমাদের ঘরটা হয়ে উঠতে পারে একদম আমাদের মনের মত যেখানে ফিরলে মনটা শান্ত হয়ে উঠবে। আর যেখানে দিনশেষে আমাদের মনটাও তার সুস্থতা খুঁজে পাবে। তাই চলুন আজকে জানি মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে ঘর প্রস্তুত কীভাবে করবেন! ঘরের পরিবেশটা হওয়া চাই পরিষ্কার এবং গোছানো কথায় আছে অগোছালো ঘর মানেই অগোছালো মস্তিষ্ক। আর একটি সাজানো গোছানো ঘর আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ঠিক ততোটাই ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই কেবিনেট বা স্টোরেজ ব্যবহার করুন, এগুলো ব্যবহারের ফলে আপনার অগোছালো জিনিসগুলো দৃষ্টির আড়ালে থাকবে। তেমনি ঘরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও গোছানো রাখবে। ঘর যখন…

Reading Time: 4 minutes নতুন সন্তানের আগমন উপলক্ষ্যে প্রেগন্যান্সির সময়টা পরিবারের সবার জন্যই বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় গর্ভবতী মায়ের যত্ন নেয়া এবং তার সুবিধা-অসুবিধার দিকগুলো বিবেচনা করে ঘরকে নতুন করে সাজানো অত্যন্ত জরুরি। যদিও হুট করে পুরো বাসার সবকিছু পরিবর্তন করা সম্ভব না। তবুও ঘরে চলাফেরার ক্ষেত্রে যেন কোন অসুবিধা বোধ না হয় এবং ঘরের ভেতরের পরিবেশটা আরও আনন্দময় করে তুলতে প্রয়োজন দারুণ কিছু টিপস। আর তাই আজকের ব্লগে কীভাবে গর্ভবতী মায়ের জন্য ঘর সাজানো যায়, সে বিষয়ে বিশেষ কিছু টিপস নিয়েই লেখা হচ্ছে আর্টিকেলটি।  ঘরে আলো-বাতাসের সুব্যবস্থা ঘরের ভেতরে যেন গুমোট বা বদ্ধ ভাব না থাকে সে দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। রুমে যদি অনেক আসবাব থাকে, তবে বাড়তি আসবাবগুলো অন্য রুমে সরিয়ে, রুমের ভেতর পর্যাপ্ত আলো-বাতাস আসার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষ করে প্রেগন্যান্সির সময় যেহেতু ঘরের ভেতরে সময়টা বেশি কাটানো হয়, তাই যেন কোন ধরনের অস্বস্তিবোধ না হয় সেজন্য বাহারি নকশার পর্দা ব্যবহার করতে পারেন।  এ সময় রুমের ভারী পর্দা পাল্টে হালকা…

Reading Time: 4 minutes গতবছর থেকে আমাদের জীবন চলছে নতুন নিয়মে! বাইরে থেকে আমরা ঘরে স্বাচ্ছন্দ্য বেশি খুঁজে পাচ্ছি। দিনের প্রায় পুরোটাই থাকতে হয়েছে ঘরে, আর এই সময়টাতে আমাদের ছাদ, বারান্দা বা বাড়ির পেছনের খোলা জায়গাটা বেশ সাহায্য করেছে। হাঁটা চলা করার জন্যও একটা খোলা জায়গা কিন্তু লাগে। সেখানে একাকী বসে কিছুক্ষণ সময় কাটানো যেন আমাদের জন্য শক্তি সঞ্চারের এক অনন্য উপায়। আর এই জায়গাগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে সেখানে ব্যবহৃত কিছু ফার্নিচার। ছাদে একাকী সময় কাটানো অনেকেরই পছন্দের একটি কাজ। ছাদে রাখা বেঞ্ছে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা গল্পের বই পড়া। বাড়ির অন্যতম রিলাক্সিং কর্নার বারান্দায় রাখা চেয়ারে, বসে বৃষ্টি দেখা কিংবা বাসার বাইরের জায়গায় বসে আকাশ দেখা। কি অদ্ভুত সুন্দর এই সময়গুলো। এমন সময়গুলো যেন হারিয়ে না যায় সেজন্য, ছাদ, বারান্দা ও আউটডোরের যেমন যত্ন প্রয়োজন তেমন এই জায়গাগুলোতে রাখা ফার্নিচারেরও প্রয়োজন যত্ন আত্তি। ঘরের জন্য আসবাব কেনার সিদ্ধান্ত যেমন সময়সাপেক্ষ্য একটি বিষয় তেমন আউটডোর ফার্নিচার কেনার আগেও আমাদের অনেক কিছু জানতে হবে। …

Reading Time: 5 minutes নিজের ঘরকে সবচেয়ে সুন্দর করে সাজাতে কে না চায়! আর সুন্দর করে সাজানোর এক পরিকল্পিত ধারা হলো পেশাদার ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের সাহায্য নেয়া। অনেকেরই হয়তো ইন্টেরিয়র ডিজাইন নিয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারণা আছে, কেউ ভাবেন এটি দারুণ খরচান্ত ব্যাপার, কেউ আবার এর প্রয়োজনীয়তাই ঠিক বুঝতে পারেন না। কিন্তু সত্যিটা একেবারেই ভিন্ন! ঘরে নান্দনিকতার ছোঁয়া, নিজের ব্যক্তিত্বের যথার্থ প্রতিফলন আনতে পেশাদার ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের শরণাপন্ন হওয়াই সবচেয়ে উপযোগী। আর ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের কাছে যাওয়ার আগে এ সম্পর্কে খানিকটা জানাশোনা থাকলে তা কিন্তু আপনার জন্য সুবিধাজনকই হবে। কেননা ইন্টেরিয়র ডিজাইনের স্টাইলগুলো জানা থাকলে নিজের বাড়ির জন্য কী ধরনের ডিজাইন মানানসই হবে তা বোঝা সহজ হয়। আর এ কথা মাথায় রেখেই বিপ্রপার্টি ব্লগের এবারের আয়োজনে থাকছে বিখ্যাত কিছু ইন্টেরিয়র ডিজাইন স্টাইল নিয়ে ব্লগ সিরিজ। আজকের ব্লগে জানাচ্ছি ইন্টেরিয়র ডিজাইনে বোহেমিয়ান ডেকোর স্টাইল এর খুঁটিনাটি। বোহেমিয়ান ডিজাইন স্টাইল কী?   যা কিছু ছন্নছাড়া, যা কিছু এলোমেলো, তাকেই পৃথিবীজুড়ে ডাকা হয় ‘বোহেমিয়ান’ নামে। আর এই ‘বোহেমিয়ান’ ধারাকে ধারণ করে যে…

Reading Time: 4 minutes তিনিই বইপোকা, যিনি বই পড়ে আনন্দ পান, বই পড়ে বিরক্ত হন, বই পড়েই কাঁদেন অথবা হাসিতে ফেটে পড়েন। এই যে বইয়ের সাথে মিশে থাকা এত রকম স্মৃতি, ঘরের সবচেয়ে নিরিবিলি কোণটা খুঁজে নেয়ার তাগিদ, পড়ার বইয়ের আড়ালে গল্পের বইয়ের নেশা-  এই অভিজ্ঞতাগুলো কিন্তু প্রত্যেক বইপিপাসুর ঘরের মাঝে বেড়ে ওঠা ব্যক্তিগত আবেগ। এজন্যই হয়তো বইপোকাদের ঘরও প্রতিবিম্ব হয়ে ওঠে তাদের মননের, তাদের বইয়ের সাথে জমে থাকা অনুভূতির। ঘরের এক একটা কোনেই তাই বইয়ের সাথে গড়ে ওঠে তার আজন্ম সখ্যতা। আর সেই সখ্যতাকে লালন করতে বইপোকারা গোটা ঘরটাকেই যদি বইয়ের রাজ্য বানিয়ে ফেলে তাতে কিন্তু তাদের দোষ দেয়া চলে না এতটুকুও! কিন্তু কেমন হবে বইপোকাদের ঘর? আপনি নিজেও কি একজন বই পোকা? তাহলে কিভাবে সাজাতে চাইছেন হাজার হাজার বইসমেত ঘরটাকে?  আপনার অন্দরে বইয়ের গল্পগুলো কতটা নান্দনিক করা যায় তা জানতেই চলুন পথ হাটা যাক একই পথে।  ঘরেই যদি হয় লাইব্রেরি  বইপোকাদের কে না চান ঘরের মাঝেই একটি ব্যক্তিগত লাইব্রেরি গড়ে নিতে! কেবল বইপ্রেমীদের…