Author

Shahriar Rahman

Browsing

Reading Time: 4 minutes ব্যাংকিং এর ধারণাটি (যেমন টাকা জমা দেওয়া বা ডিপোজিট করা, টাকা ধার দেওয়া এবং তার উপরে সুদের হার নির্ণয় করা ইত্যাদি) শুরু হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ৬ শতাব্দীতে যখন ধাতব মুদ্রার প্রচলন হয়। এরপর থেকে যত সময় গিয়েছে, নতুন নতুন সভ্যতা ব্যাংকিংকে যত আত্তীকরণ করেছে, ততই এই ধারণাটির উন্নতি ঘটেছে। তবে ব্যাংকিং খাতের রয়েছে কিছু সীমাবদ্ধতা। শিল্প বিপ্লবের সাথে সাথে ব্যাংকের বাইরেও নতুন নতুন ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন যেমন এনবিএফআই বা “নন-ব্যাংকিং ফিনান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন” এর উদ্ভব ঘটে। ব্যাংক ও এনবিএফআই দুটি প্রতিষ্ঠানই একই ধরনের সার্ভিস দিয়ে থাকে তবে তাদের সেই সার্ভিস দেওয়ার মেথড আলাদা। দেশের সেরা রিয়েল এস্টেট সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবে এই লেখায় আমরা দেখব হোম লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক ও এনবিএফআই এদের মধ্যে কোনটি সুবিধা কেমন। অর্থাৎ এ লেখাটি হল বাংলাদেশে ব্যাংক ও এনবিএফআই -এর মধ্যে একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ। ব্যাংক ও এনবিএফআই মধ্যে মিল-অমিল ব্যাংক এবং এনবিএফআই, কে কিভাবে হোম লোন ইস্যুকে হ্যান্ডেল করে তা জানার আগে আমাদের জানতে হবে ব্যাংক ও এনবিএফআই…

Reading Time: 3 minutes সারা ঢাকার মধ্যে একটি অন্যতম সাজানো গোছানো, অভিজাত, আবাসিক এলাকা হল বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। অনেকেই স্বপ্ন দেখেন এমন একটি এলাকায় বসবাসের। তবে আবাসিক এলাকার লেবেল ছাড়িয়ে দিনদিন বসুন্ধরা হয়ে উঠছে এক সম্ভাবনাময় বাণিজ্যিক এলাকাও। এয়ারপোর্ট, উত্তরা, গুলশান বনানী, বাড্ডা রামপুরা কিংবা হালের পূর্বাচল, সব এলাকার ঠিক যেন মধ্যমণি হয়ে আছে এলাকাটি। আর ঠিক এ কারণেই ভবিষ্যতের কমার্শিয়াল জোন হিসেবে যেন এলাকাটি ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে হট কেক। এই সম্ভাবনাকে মাথায় রেখেই ইউনিয়ন প্রপার্টিজ লিমিটেড নির্মাণ করতে যাচ্ছে ইউনিয়ন টাওয়ার নামের এক বিশাল প্রকল্প। প্রায় ৩৭ কাঠা জায়গার উপরে গড়ে উঠতে থাকা ১৮ ফ্লোরের এই টাওয়ারটি সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক যেখানে হবে নানান রিটেইল ও করপোরেট অফিসের ঠিকানা। কিছু মুহূর্তের জন্য চলুন ঘুরে আসি অপার সম্ভাবনাময় ইউনিয়ন টাওয়ার থেকে। কমার্শিয়াল স্পেসের জন্য কেন বসুন্ধরা সম্ভাবনাময়  দিনেদিনে ঢাকা যত সম্প্রসারিত হচ্ছে পরিবর্তিত হচ্ছে এর দৃশ্যপট। একসময় মতিঝিল ছিল ঢাকার বাণিজ্যিক কেন্দ্র আর উত্তর দিকে মোটামুটি বনানীর পরই ঢাকা শেষ হয়ে যেত। তবে গত ২…

Reading Time: 4 minutes এখনো আমাদের দেশে ভবন নির্মাণের অন্যতম প্রধান কাচামাল হল ইট। বলা যায় যে কোন স্থাপনার অন্যতম প্রধান কাচামাল হল ইট। তাই আপনি নতুন কোন ভবন নির্মাণ করতে চান অথবা ক্রয়, ইটের কোয়ালিটি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নেয়াটা অত্যন্ত জরুরী। আর ইটের কোয়ালিটি চেক করতে বেশ কিছু কার্যকরী টেস্ট রয়েছে। নিচের প্রতিটি টেস্টই তেমন কিছু টেস্ট, এগুলোতে ভালো রেজাল্ট আসলে আপনি ব্যবহৃত ইটের কোয়ালিটি সম্পর্কে নিশ্চিত থাকতে পারেন। এই টেস্টগুলো আপনি নিজে অথবা কোন দক্ষ পরামর্শক এর সাহায্য নিয়ে করতে পারেন। কীভাবে ইটের কোয়ালিটি চেক করা যায় জানা থাকলে নিশ্চিত করা যায় স্থাপনার দীর্ঘস্থায়ীত্ব। এফ্লোরোসেন্স টেস্ট (লবণের মাত্রা নির্ণয়) এই জনপ্রিয় ও কার্যকর পরীক্ষাটির মাধ্যমে ইটের অভ্যন্তরে কী পরিমাণ লবণ আছে তা নির্ণয় করা হয়। বেশীমাত্রায় লবণের উপস্থিতি মানেই তা নিম্নমানের ইট, দীর্ঘস্থায়ীত্বের জন্য ইটের গঠনে কোন লবণ না থাকাই উত্তম। ক্ষেত্রবিশেষে সামান্য থাকতে পারে তবে মাত্রাতিরিক্ত হওয়া যাবে না কোনভাবেই। এই এফ্লোরোসেন্স টেস্টের মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন লবণাক্ততার মাত্রা সম্পর্কে।…

Reading Time: 4 minutes বিশ্বজুড়ে বর্তমানে শত কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী থাকবার কারণে, যে কোন ব্যবসা এবং সার্ভিসের জন্য অনলাইন প্লাটফর্মই যে ভবিষ্যৎ সে কথাকে অস্বীকার করবার উপায় নেই।  বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৫৯ শতাংশ মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। তাই কেউ বলতেই পারে যে, একসময় আমরা যে ভবিষ্যতের কথা বলতাম এখন আমরা সেই ভবিষ্যতেই বাস করছি! কেনাকাটা, গেমিং, চিত্তবিনোদন, ব্যাংকিং, বন্ধুবান্ধবের সাথে যোগাযোগ, বিভিন্ন তথ্য খুঁজে বের করা, সব ধরনের নিত্যনৈমিত্তিক কাজ মানুষ এখন অনলাইনেই করে। তবে ইন্টারনেটে রিয়েল এস্টেট সেক্টর নিয়ে আমরা যদি দেখি তাহলে বেশ ইন্টারেস্টিং কিছু বিষয় চোখে পড়বে। আর আমাদের আজকের লেখা এই বিষয়টি নিয়েই, অনলাইন রিয়েল এস্টেট সার্ভিসের সুবিধা কী কী এবং এর বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে।  বাড়ি ক্রয় বা বিক্রয় সংক্রান্ত যে কোন প্রক্রিয়া শুরু করবার সময়, বেশীরভাগ মানুষ প্রথমেই অনলাইনে যায় বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহের জন্য। আমেরিকান একটি গবেষণা সংস্থার দেওয়া তথ্যমতে শুধু আমেরিকাতেই শতকরা ৮৭ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেটে যায় এ ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার জন্য। বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য স্থানে…

Reading Time: 5 minutes ক্রীড়ামোদী জাতি হিসেবে আমাদের সুনাম রয়েছে। আমরা বরাবরই খেলা নিয়ে মাতামাতি করতে ভালোবাসি। কয়েকদশক আগের ফুটবল কিংবা ইদানীং হওয়া ক্রিকেট নিয়ে আমাদের উন্মাদনার দিকে লক্ষ্য করলে বিষয়টি স্পষ্ট হয়। তবে আমাদের দেশটি খুব ছোট একটি দেশ হওয়ায় এবং এত অল্প জায়গায় অসংখ্য মানুষের বসবাস করার কারণে স্বাভাবিকভাবেই আমাদের খেলাধুলা করার জায়গার সংকট রয়েছে। এজন্যই এতটা খেলা পাগল একটি জাতি হওয়া সত্যেও আমাদের দেশে স্টেডিয়ামের সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকটি। কিন্তু যে কয়েকটি স্টেডিয়াম রয়েছে সেগুলোই আমাদের কাছে তুমুল জনপ্রিয়। অতীতে আমরা দেখেছি ২০১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ খেলবে এমন কয়েকটি ভেন্যুর কথা। চলুন আজ দেখে নেয়া যাক বাংলাদেশের জনপ্রিয় স্টেডিয়াম কোনগুলি যেগুলোর রয়েছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম বাংলাদেশের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত জনপ্রিয় স্টেডিয়াম নিয়ে কথা উঠলে সেখানে অবশ্যই থাকবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের নাম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিলে অবস্থিত ১৯৫৪ সালে নির্মিত এই স্টেডিয়ামটি অনেকের কাছে এর পুরাতন নাম এক নম্বর জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত। তবে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম অনুসারে এর দাপ্তরিক…

Reading Time: 4 minutes ঢাকা শহরের রিয়েল এস্টেট খাত নিয়ে কথা বলতে গেলে অ্যাসিউর গ্রুপ অবশ্যই একটি স্বনামধন্য ও খ্যাতিমান নাম। ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানে আছে তাদের ১৫০টিরও বেশি প্রকল্প। উন্নতমানের নির্মাণ সামগ্রীর ব্যবহার এবং দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলীর জন্য তাদের সুনাম রয়েছে। সব সময়ই চুক্তি মোতাবেক নির্দিষ্ট সময়ে তাদের প্রকল্পগুলোর হস্তান্তর করা নিয়েও অ্যাসিউর গ্রুপ বিসেশভাবে সমাদৃত, যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেশ বড় একটি বিষয়। সম্প্রতি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রিয়েল এস্টেট মার্কেটপ্লেস বিপ্রপার্টি ডটকমের সাথে অ্যাসিউর গ্রুপ একটি বিশেষ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তি অনুযায়ী ঢাকা জুড়ে থাকা অ্যাসিউর গ্রুপের ৪৪টিরও বেশি প্রকল্প বিপননের দায়িত্ব পেয়েছে বিপ্রপার্টি ডটকম। এতে ১১৩৪ বর্গফুট থেকে শুরু করে ৪৪১৬ বর্গফুট পর্যন্ত বিভিন্ন আকারের অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে যা বিপ্রপার্টির একজন গ্রাহক খুব সহজেই কিনতে পারবেন। আমাদের আজকের লেখায় আমরা মোহাম্মদপুর, আফতাবনগর, মগবাজার, মিরপুর, বসুন্ধরা এবং উত্তরাতে থাকা অ্যাসিউর গ্রুপের বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে কথা বলবো। চলুন তাহলে শুরু করা যাক! মোহাম্মদপুরে অ্যাসিউর গ্রুপ  ঢাকা শহরের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের সমৃদ্ধ একটি এলাকার নাম মোহাম্মদপুর।  ১৯৫০…

Reading Time: 2 minutes এই মাস পবিত্র ঈদ-উল-আযহা পালনের মাস। ঈদ মানেই খুশি, আর সেই খুশিকে বহুগুণে বাড়িয়ে দিতে পারে একটি নতুন বাসা। তাছাড়া এবার যেহেতু ঈদ আমাদের সবাইকেই কমবেশি ঘরের ভেতরেই পালন করতে হচ্ছে তাই নিজের জন্য নতুন একটি মাথা গোঁজার ঠাইয়ের কথা চিন্তা করার এই বুঝি উত্তম সময়। আর আপনার প্রয়োজনের সময় রিয়েল এস্টেট সম্পর্কিত পূর্ণাঙ্গ সাপোর্ট নিয়ে সর্বদাই পাশে থাকে বিপ্রপার্টি ডট কম। এজন্যই আপনার জন্য আমরা নিয়ে এসেছি কয়েকটি প্রপার্টির খোঁজ যেগুলো জুলাই ২০২০ এর সেরা প্রপার্টি হিসেবে বিবেচিত। চলুন দেখে নেয়া যাক? মালিবাগে ১১০৫ বর্গফুটের চমৎকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি মালিবাগ ডিআইটি রোড ঢাকার অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ব্যস্ততম এলাকাগুলোর একটি। বিভিন্ন দোকানপাট, সার্ভিস, ফ্যাসিলিটিজসহ নানান ধরণের সুযোগসুবিধা এখানে বিদ্যমান। মৌচাক – মালিবাগ ফ্লাইওভার থাকায় এই এলাকা সহজে যাতায়াতের জন্যও জনপ্রিয়। এছাড়া আশপাশের ব্যস্ত সব এলাকা তো আছেই। সেই মালিবাগ সংলগ্ন ডিআইটি রোডেই আছে ১১০৫ বর্গফুটের এই চমৎকার অ্যাপার্টমেন্টটি। আর আপনি চাইলেই পূর্বমুখী এই প্রপার্টির মালিক বনে যেতে পারেন। এটি চমৎকারভাবে…

Reading Time: 5 minutes আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। এই নগরীতে বাড়ির মালিকদের প্রতি ভাড়াটিয়াদের যতই অভিযোগ থাকুক না কেন, দিন শেষে অধিকাংশ ভাড়াটিয়া এবং বাড়িওয়ালার সাথেই কিন্তু বজায় থাকে একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক। এর মূল কারণ খুব সম্ভবত দুপক্ষই তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে থাকেন সচেতন। একজন বাড়িওয়ালার তার বাড়ির প্রতি ভাড়া দেবার পরও যেমন দায়বদ্ধতা থাকে ঠিক তেমনি একজন ভাড়াটিয়ারও উচিত ভাড়া বাসা রক্ষণাবেক্ষণ করার দায়িত্ব সম্পর্কে সম্মক ধারণা রাখা। ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বাড়ির ওভারঅল যত্ন নিতে হয় ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে। বর্ষাকালে সঠিক যত্ন নিতে হলে পরিপূর্ণ যত্ন নিতে হবে কাঠের সব দ্রব্যাদির। শীতকালের জিনিসপত্রের যত্ন নেবার কৌশল অবশ্য আলাদা। আপনি চাইলে তাই ভাড়া বাসা সাজানোর বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন আগ্রহ সহকারে। একজন ভাড়াটিয়া হিসেবে ভাড়া বাসা রক্ষণাবেক্ষণ করার কী কী দায়িত্ব রয়েছে তা দেখে নিন নিচে। সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (ওয়েস্ট ডিজপোজাল) বাসাবাড়ির ময়লা সঠিকভাবে এবং সঠিক স্থানে ফেলা একজন ভাড়াটিয়ার অন্যতম প্রধান দায়িত্বের একটি। এ কাজটি ঠিকভাবে না করা…

Reading Time: 3 minutes বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হল সারা ঢাকার মধ্যে একটি অন্যতম সাজানো গোছানো, অভিজাত, আবাসিক এলাকা। অনেকেই স্বপ্ন দেখেন এমন একটি এলাকায় বসবাসের। আর অলিম্পিয়া হোল্ডিংস লিমিটেড যেন নিয়ে এসেছেই সেই স্বপ্নপূরণেরই সুযোগ! তাদের প্রকল্প, অলিম্পিয়া অর্কিড আছে বসুন্ধরার এইচ ব্লকে। বসুন্ধরা আবাসিকের সব ধরণের সুযোগ সুবিধা উপভোগের জন্য এটি একটি চমৎকার প্রজেক্ট। খোলামেলা ডিজাইন, মনোমুগ্ধকর ইন্টেরিয়র আর্কিটেকচার মিলিয়ে বসবাসের জন্য পরম আরাধ্য এমন একটি ইউনিট। বিলাসী জীবনযাপনের জন্য সকল উপাদান এতে মজুত। আর আজকের লেখায় আমরা ঘুরে দেখবো সেই ৯ তলা অলিম্পিয়া অর্কিড নামের ভবনটিই।  একনজরে অলিম্পিয়া অর্কিড প্রকল্পের নাম অলিম্পিয়া অর্কিড ডেভেলপার অলিম্পিয়া হোল্ডিংস লিমিটেড লোকেশন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ভবন সংখ্যা ১টি জমির পরিমাণ ৪.৭২ কাঠা ফ্লোর সংখ্যা ০৯ টি (গ্রাউন্ড ফ্লোর + ০৮টি) সামনের রাস্তা ১২ ফুট/ ৭.৬ মিটার ফ্লোরের আয়তন (বর্গফুটে) ৩৪০০ বর্গফুট কমন স্পেস ও ইউজেবল স্পেস ১৪৫ বর্গফুট কমন, ১৮৭৫ বর্গফুট ইউজেবল (৬২.৫%) মোট ইউনিট ৮টি ইউনিট সাইজ ২০২০ বর্গফুট ওপেন এরিয়া রয়েছে লিফট সংখ্যা ১…

Reading Time: 3 minutes ম্যাকডোনাল্ডস নামটি শুনলে আমাদের মাথায় প্রথমেই আসে বার্গার এবং ফাস্টফুডের কথা। আর তা আসা খুবই স্বাভাবিক কেননা এই ব্যাপারে তারা পথপ্রদর্শক প্রতিষ্ঠান। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফাস্টফুড চেইন হওয়াতে আপনি ভাবতে পারেন যে, এমন বার্গার, ফ্রাইজ, শেক বিক্রি করেই হয়ত তাদের সবচেয়ে বেশি অর্থ উপার্জন হয়। আপনাকে হতাশ করতে হচ্ছে বলে দুঃখিত তবে খাবারের ব্যবসা করে ম্যাকডোনাল্ডসের আয় সামান্যই। অন্তত রিয়েল এস্টেট বিজনেস করে যে পরিমাণ আয় করে ম্যাকডোনাল্ডস, তার তুলনায় সে আয় রীতিমত নগণ্য। সত্যি কথা হল, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রিয়েল এস্টেট কোম্পানির একটি ম্যাকডোনাল্ডস! কীভাবে? বিপ্রপার্টি ডট কমের কাজই তো রিয়েল এস্টেট নিয়ে! তাই সে গল্পই হবে আমাদের আজকের লেখায়, চলুন শুরু করি! ফাস্ট ফুড চেইনের পথপ্রদর্শক দুই ভাই, রিচার্ড আর মরিস ম্যাকডোনাল্ডের হাত ধরে ম্যাকডোনাল্ডস যাত্রা শুরু করে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের পেসাডানা নামক অঞ্চলে। তাদের ব্যবসা বিশাল এক বুস্ট পায় ১৯৫৩ সালে যখন তারা বার্গার বানানোর এক নতুন সিস্টেম আবিষ্কার করেন, যা ছিল কোন ফ্যাক্টরিতে অ্যাসেম্বলি লাইন যেভাবে…