13 Results

নামজারি

অনুসন্ধান

Reading Time: 3 minutes যে কোনো প্রপার্টি কেনা-বেচা বা হস্তান্তর করতে চাইলে বেশ কিছু আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আমাদের যেতে হয়। বিশেষত জমি কেনা-বেচার ক্ষেত্রে, রেজিস্ট্রেশনের পরেই যে গুরুত্বপূর্ণ আইনি প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা জরুরি তা হচ্ছে নামজারি বা মিউটেশন। কারণ, নামজারি করা না থাকলে আইনের ফাঁক-ফোকরে নানাভাবে প্রপার্টি বেদখল হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়। অথচ গুরুত্বপূর্ণ এই আইনি বিষয়টি এখনো পর্যন্ত আমাদের অনেকের কাছেই দুর্বোধ্য।  তাই  নামজারি বা মিউটেশন কী, কেন জরুরি এবং কীভাবে মিউটেশন করতে হয়, সব প্রশ্নের বিস্তারিত থাকছে আজকের লেখায়।  নামজারি কী ? নামজারি বিষয়টি প্রণয়ন করা হয়েছে ভূমির মালিকের মালিকানা নিয়ে জটিলতা এড়ানোর জন্য। যখন কোন ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে অথবা আইনগতভাবে ভূমি বা জমির মালিকানা অর্জন করে সরকারি রেকর্ডে মালিকানার নাম হালনাগাদ করা হয়, আইনি ভাষায় যাকে বলা হয় নামজারি। অর্থাৎ, নামজারি বা মিউটেশন অর্থ হলো বর্তমানে থাকা খতিয়ান থেকে নতুন মালিকের নাম সংযোজন করে নতুন একটি খতিয়ান তৈরি করা।  নামজারি যখন সম্পন্ন হয় নতুন নাম্বারের এই খতিয়ানটি নতুন মালিককে…

Reading Time: 3 minutes মিউটেশন খতিয়ান বা নামজারি, রিয়েল এস্টেট এর ভাষায় এর মানে হলো জমির পূর্ববর্তী মালিকের নামের জায়গায় খতিয়ানে নতুন মালিকের নামের পরিবর্তন করা। এই নাম পরিবর্তের প্রক্রিয়াটি ‘মিউটেশন খতিয়ান’ অথবা ‘নামজারি’ দুইটি নামেই পরিচিত। আর এই প্রক্রিয়াটির আইনানুগ দলিল বা নথি মূলত নামজারি বা মিউটেশন খতিয়ান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রপার্টির মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য এই ধাপটির গুরুত্ব তাই অনেক বেশি বলেই গণ্য করা হয়। কেননা, এই নথির অবর্তমানে, প্রপার্টির পূর্ববর্তী মালিক যদি চায় তবে সে যেকোনো মুহূর্তেই প্রপার্টি বিক্রি করে দিতে পারবেন।  আর তাই মালিকানা পরিবর্তনের সময় অবশ্যই নামজারির কাজটি সম্পন্ন করতে হবে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে। সাধারণত ২টি প্রক্রিয়ায় মিউটেশন খতিয়ান বা নামজারির জন্য আবেদন করা যায়। প্রথমত, ভূমি অফিসের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার বরাবর সরাসরি গিয়ে এই নামজারির প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা। আর দ্বিতীয়ত, নামজারি আবেদনের ওয়েবসাইটে গিয়ে ঘরে বসেই পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার জন্য অনলাইনে আবেদন করা। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে অনলাইনে মিউটেশন খতিয়ান বা নামজারি জন্য আবেদনের একটি ইনফোগ্রাফিক এখানে দিয়ে দেয়া…

Reading Time: 3 minutes প্রপার্টি কেনা বেচার প্রক্রিয়ায়, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যত রকমের আইনি জটিলতা, এর প্রত্যেকটির সঠিক সল্যুশন রয়েছে বিপ্রপার্টি লিগ্যাল সার্ভিস এ। আপনি ক্রেতা হোন বা বিক্রেতা, যে কোনো লিগ্যাল সমস্যায় সব থেকে কম সময়ে সহজ সমাধান খুঁজে পাবেন এখানেই।  ইতোমধ্যেই, মিউটেশন, সেল পারমিশন, ফরেইন পাওয়ার অব অ্যাটর্নি, ভেটিং ও সাকসেশন সার্টিফিকেট সহ নানাবিধ আইনি প্রয়োজনে অসংখ্য গ্রাহক বিপ্রপার্টির লিগ্যাল সার্ভিস নিয়েছেন এবং তাদের সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন। আপনিও যদি ঝামেলাহীনভাবে প্রপার্টির সঠিক সল্যুশন পেতে আগ্রহী হন, তাহলে কল করুন ০৯৬১২১১০০১১ নম্বরে অথবা লিংকে ক্লিক করে ফরমটি পূরণ করুন। বিপ্রপার্টি লিগ্যাল সার্ভিস কেন নেবেন ?  প্রপার্টির লিগ্যাল ইস্যুতে গ্রাহকদের সেরা সার্ভিসটি দিতে বিপ্রপার্টিতে রয়েছে অত্যন্ত দক্ষ ও অভিজ্ঞ একটি  লিগ্যাল টিম। যারা সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার সাথে ল্যান্ড থেকে শুরু করে অ্যাপার্টমেন্ট যে কোনো প্রপার্টির আইনি সমস্যার সল্যুশন দিয়ে থাকেন।  তাই, ঝামেলাহীনভাবে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তার সাথে প্রপার্টির আইনি প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে, আপনাকে আসতে হবে বিপ্রপার্টিতে লিগ্যাল সার্ভিস এ।    কী কী সার্ভিস পাচ্ছেন?  …

Reading Time: 3 minutes ঢাকা শহরে নিজের একটা বাড়ির স্বপ্ন কার না থাকে? সেই স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যেই চলে লোকেশন বাছাই, জমি কেনা, বাড়ির নকশা নির্মাণ সহ আরও অসংখ্য পরিকল্পনা। কিন্তু এ সকল পরিকল্পনাকে কার্যকর করতে ভবন নির্মাণের আগেই প্রয়োজন পড়ে ভবন নির্মাণের অনুমোদন এর। এক্ষেত্রে রাজউক বা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ঢাকার সকল উন্নয়ন পরিকল্পনার দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি প্রতিষ্ঠান। গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত প্রতিষ্ঠানটির অন্যতম কাজ হচ্ছে ভবন নকশার অনুমোদন দেওয়া। তাই ঢাকায় যেকোনো ভবন নির্মাণ করতে চাইলে আগে আপনাকে এর নকশা রাজউকে জমা দিতে হবে ও অনুমোদন নিতে হবে। এ কারণে ভবন নির্মাণের আগে তার নকশাও রাজউকের বিধিমালা অনুসারে তৈরি হওয়া আবশ্যক। বিশেষত ঢাকার মাঝে ভবন নির্মাণের অনুমোদন পেতে, যেকোনো ভবনের নকশাই বাংলাদেশের জাতীয় ভবন নির্মাণ বিধিমালা ও  রাজউক ইমারত নির্মাণ বিধিমালা মেনে করতে হবে।    ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে এই দুই ধরনের বিধিমালা ভঙ্গ করে কোনো ভবন বা অংশবিশেষ নির্মাণ করা হলে বাংলাদেশের আইনে সেই ভবন বা অংশবিশেষ অবৈধ বলে বিবেচিত হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে…

Reading Time: 3 minutes উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পত্তির পরিমাণ নির্ধারণ করে উক্ত প্রপার্টির উত্তরাধিকার হিসেবে যারা যারা অন্তর্ভুক্ত আছেন, তাদেরকে প্রাপ্ত স্বত্ব বুঝিয়ে দেয়ার জন্য যে দলিল প্রস্তুত করা হয় সেটাই হচ্ছে বাটোয়ারা বা বণ্টননামা দলিল। অনেক ক্ষেত্রেই মৌখিকভাবে সম্পত্তি উত্তরাধিকারদের মধ্যে ভাগ-বাটোয়ারা করে দেয়া হয় এবং এভাবেই অংশীদাররা দিনের পর দিন সম্পত্তি ভোগ করে থাকেন। তবে এতে করে সম্পত্তি ভোগ, অনৈতিকভাবে দখল, বিক্রয় বা হস্তান্তরের মতো বিষয় নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর একারণেই বন্টননামা বা বাটোয়ারা দলিল প্রস্তুত করা প্রয়োজন। তবে চলুন আজকের ব্লগ থেকে জেনে নেই বাটোয়ারা বা বন্টননামা দলিল প্রস্তুতের প্রক্রিয়া, খরচ এবং নিবন্ধন ফি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত।   উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত পারিবারিক সম্পত্তির ক্ষেত্রে সকল উত্তরাধিকাররা চাইলে যার যার অংশ নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিতে পারেন। আবার যদি কোন একজন চায় ভাগ করে নিতে এবং বাকীরা সম্পত্তিতে ভাগ না চায় তাহলে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে তার অংশ বুঝিয়ে দিয়ে বাকিরা যৌথভাবে প্রপার্টি ভোগ করতে পারে। উত্তরাধিকার সূত্রে প্রধানত দুই ভাবে…

Reading Time: 3 minutes নিজের এক টুকরো জমিতে মনের মত করে বাড়ি বানাতে কে না চায়! কিন্তু ঢাকার মত জনবহুল শহরে জমির দাম ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়ায় জমি কিনে বাড়ি বানানো আমাদের অনেকের পক্ষেই সম্ভব নয়। অনেকে আবার জমি কিনে বাড়ি বানানোর ঝামেলা এড়াতেই ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু কেবল সিদ্ধান্ত নিলেই কি ফ্ল্যাট কিনে ফেলা যায়? একদমই না! এক্ষেত্রে ফ্ল্যাট কেনার আগে, ফ্ল্যাট এর অবস্থান, সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি বিষয়গুলো যেমন জানতে হবে, তেমনি জানতে হবে ফ্ল্যাট কেনার আইনি ধাপ গুলো সম্পর্কে। নয়তো আপনার অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে, অসাধু ডেভেলপার বা বিক্রেতা আপনাকে সর্বশান্ত করে দিতে পারে। তাই, আজকের লেখায় আসুন জেনে আসি ফ্ল্যাট কেনার আইনি ধাপ সমূহ সম্পর্কে!  ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন যে কোনো ফ্ল্যাট কেনার আইনি ধাপ হিসেবে প্রথমেই, যে অনিবার্য  ডকুমেন্ট গুলো চেক করে নেবেন তা হচ্ছে-  ১। জমির দলিল ২। মিউটেশন  ৩। সিটি জরিপ ৪। রাজউক প্লান অ্যাপ্রভাল  ৫। পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি (যদি প্রযোজ্য হয়)  এই ডকুমেন্ট গুলো বিক্রেতার কাছ থেকে সংগ্রহ করে অবশ্যই…

Reading Time: 3 minutes প্রপার্টি কেনাবেচার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের প্রতিনিয়তই বিভিন্ন ধরনের আইনি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। হয়তো নথিপত্র ঠিক থাকে না, বা থাকলেও সেই নথিপত্রের বৈধতা নিয়ে থাকে প্রশ্ন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রপার্টির নথিপত্র যাচাই-বাছাই করতেই গ্রাহকদের এক অফিস থেকে অন্য অফিস ঘুরে ঘুরে সমাধান বের করতে অনেক সময় লেগে যাচ্ছে। এতে করে প্রপার্টিতে বিনিয়োগের ব্যাপারে অনেকেই সন্দিহান হয়ে যান। তবে এ ধরনের সমস্যা মোকাবেলায় এবং প্রপার্টিতে বিনিয়োগের প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে বিপ্রপার্টি এর গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে আসছে। বিপ্রপার্টি লিগ্যাল সার্ভিস এর মাধ্যমে গ্রাহকরা অনেকটা নিশ্চয়তার সাথেই প্রপার্টি কেনাবেচার সুযোগ পাচ্ছেন। কেননা, বিপ্রপার্টির দক্ষ লিগ্যাল টিম আইনি সকল বিষয়ে গ্রাহকদের যেমন পরামর্শ দিয়ে থাকে, তেমনি প্রপার্টির কেনাবেচা থেকে শুরু করে চূড়ান্ত চুক্তি হওয়া পর্যন্ত যত ধরনের আইনি দলিলপত্রের প্রয়োজন হয় তার সবই অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সরবরাহ করে থাকে।    বিপ্রপার্টি লিগ্যাল সার্ভিস  বিপ্রপার্টি এর গ্রাহকদের মূলত দুই ভাবে লিগ্যাল সার্ভিস দেয়ার জন্য কাজ করে থাকে। অর্থাৎ, যারা বিপ্রপার্টির মাধ্যমে অ্যাপার্টমেন্ট কিনছেন, তাদের…

Reading Time: 4 minutes প্রপার্টি কিনতে যাচ্ছেন? যে কোনো প্রপার্টি কেনার আগে সম্ভাব্য সব যুক্তিসঙ্গত সতর্কতা অবলম্বন ও অনুসন্ধান করা কিন্তু ভীষণ জরুরি। তা না হলে অনেক সময় জমির দালালদের কথায় প্ররোচিত হয়ে জমি কিনতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়ার ঘটনাও দেখা যায়। তাই বাড়ি, প্লট বা ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে কারও দ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে কিংবা তাড়াহুড়ো করে প্রপার্টি কিনতে যাবেন না। যেহেতু আপনি আপনার সঞ্চিত অর্থ দিয়ে একটি স্থায়ী ঠিকানা গড়তে চাচ্ছেন, তাই প্রপার্টি নিষ্কলুষ কিনা, সকল কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা তা যাচাই করে নিতে হবে। আর এখানেই প্রয়োজন লিগ্যাল ভেটিং বা আইনী কাগজপত্র যাচাই। প্রপার্টি কেনার আগে আপনার কী কী কাগজপত্র যাচাই করতে হবে এবং কীভাবে সেগুলো যাচাই করবেন এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুন আজকের লেখায়।   মালিকানা দলিল এটি প্রপার্টির প্রধানতম দলিল। এর মাধ্যমেই এক পক্ষ অপরপক্ষের নিকট থেকে যে আইনগতভাবে প্রপার্টির মালিকানা বুঝে নিয়েছে এবং রেজিস্টার করে নিয়েছে, তা প্রমাণিত হয়। তাই এই দলিলের সত্যতা যাচাই করতে হবে সবার আগে। এজন্য প্রথমেই যেতে হবে…

Reading Time: 3 minutes ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির সীমানা চিহ্নিত করে যার যার প্রাপ্ত স্বত্ব বুঝে নেয়ার জন্য যে দলিল করা হয় সেটি হচ্ছে বণ্টননামা দলিল। এক্ষেত্রে প্রপার্টির শরিক ২ ভাবেই হতে পারে। উত্তরাধিকার সূত্রে শরিক বা কো-শেয়ারার বাই ইনহেরিটেন্স এবং ক্রয় সূত্রে শরিক বা কো-শেয়ারার বাই পারচেজ। সকল শরিকদের উপস্থিতি ও স্বাক্ষরের মাধ্যমে বন্টননামা দলিল করতে হয়। যদি শরিকরা আপোষে সম্পত্তি বণ্টনে রাজী না হন, সেক্ষেত্রে আদালতে মামলার মাধ্যমে সমাধান করা হয়। ওয়ারিশি জমি বিক্রি করতে এবং ওয়ারিশি সম্পত্তির নামজারি করতেও এই বন্টন দলিল অত্যন্ত জরুরি। এবং অন্যান্য দলিলের মত বন্টননামা বা বাটোয়ারা দলিলের রেজিস্ট্রি খরচ সহ আরও বেশ কিছু খরচ রয়েছে সেগুলো সম্বন্ধে জানাতে আজকের এই ব্লগ লেখা!  এই দলিলের আর কোথায় দরকার অংশীদারগণের মধ্যে ওয়ারিশি সম্পত্তি বন্টনের একটি লিখিত প্রমাণ হিসাবে বাটোয়ারা দলিল কাজে লাগে । বাটোয়ারা দলিল বন্টনের একটি লিখিত প্রমাণ হিসাবে থাকে এতে করে ভবিষ্যতে যে কোন অংশীদার পূর্বের বন্টন মানতে বাধ্য থাকে। ওয়ারিশি সম্পত্তির নামজারি করতে…

Reading Time: 4 minutes প্রপার্টি নিজে ক্রয় করতে গেলেই প্রপার্টি ক্রয়ের প্রক্রিয়া সম্বন্ধে জেনে নেওয়া উচিত। কী কী করতে হবে কোথায় কোথায় যেতে হবে এই সমস্ত বিষয় সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারণা থাকা বেশ জরুরী। যেমন প্রপার্টির মালিকানা যাচাই, সকল নথি পত্র তৈরি করা, সমস্ত নথি বা দলিল পত্রের সত্যতা যাচাই করা, রেজিস্ট্রেশনের জন্য সকল দলিল পত্র জমা দেওয়া এবং সবশেষে সেগুলো রেজিস্ট্রেশন অফিস থেকে সংগ্রহ করা। তবে এই প্রক্রিয়াটির মধ্যে আপনাকে খুব সচেতন হতে হবে অন্যথায়, আপনি জালিয়াতির শিকার হতে পারেন এবং সম্পত্তি হারাতেও পারেন। সুতরাং প্রপার্টি কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে বাংলাদেশে প্রপার্টি রেজিস্ট্রি এর পুরো প্রক্রিয়া সম্বন্ধে জানতে হবে এবং এটি কীভাবে সম্পন্ন করা হয় সে সম্বন্ধেও জানতে হবে যাতে করে আপনাকে কোন দূর্ঘটনার মুখে যেন পড়তে না হয়। তাই আজ আমরা বাংলাদেশে দলিল রেজিস্ট্রি করার পদ্ধতি সম্বন্ধে জানবো!  প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ আপনি যখন কোন প্রপার্টি কেনার সিদ্ধান্ত নেন তখন প্রথমে আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে, প্রপার্টির সকল ডকুমেন্ট বিক্রেতা, দাতা বা দানকারী…