Archive

November 2020

Browsing

Reading Time: 3 minutes ছাদে বা খোলা আকাশের নিচে এই রেস্তোরাঁগুলো মন কেড়েছে সবার। খোলা আকাশের নিচে মুক্ত বাতাসে কিছু ক্ষণ বসে থাকাও তো এক অদ্ভুত পাওয়া। তার ভেতর যদি প্রকৃতির দেখা মেলে তাহলে তো কথাই নেই! আর সাথে আছে মজাদার সব খাবার। শহরের বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠে এই রেস্তোরাঁগুলোতে উৎসবে কিংবা ব্যক্তিগত আয়োজনে পরে উপচে পড়া ভিড়। অল্প সময়ের মধ্যে এই খোলা আকশের নিচের রেস্তোরাঁগুলো বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। শহরের ভেতর থেকেও প্রকৃতির কাছে থাকার এমন দারুণ আয়োজন কেউই হাত ছাড়া করতে চাইবে না! আজকে লিখবো সেই সব চমৎকার কিছু ওপেন ডাইনিং রেস্টুরেন্ট নিয়ে। দেখুন তো আপনার পছন্দের রেস্টুরেন্টের সাথে মিলে যায় কি না!   বার্ডস আই বাইতুল টাওয়ার, পুরানা পল্টন এলাকায় রয়েছে এই দারুণ রেস্তোরাঁটি। ২০ ও ২১ তলায় এই রেস্টুরেন্টটিতে গেলেই ঢাকা শহরকে ৩৬০ অ্যাঙ্গেলে দেখা যাবে। এই ছাদ থেকে কী দেখা যায় না তাই বলুন! আকাশ পরিষ্কার থাকলে নাকি হোটেল র‍্যাডিসন পর্যন্তও দেখা যায়। খোলা আকাশের নিচের এই রেস্তোরাঁটি কিন্তু, দুপুর ১২…

Reading Time: 5 minutes বাংলাদেশের রিয়েল এস্টেট খাতে রোজ আসছে নানা সম্ভাবনা। অন্যান্য অনেক উন্নত দেশের মতো (যেখানে অর্থনীতি মূলত রিয়েল এস্টেটের বাজারের উপর নির্ভর) বাংলাদেশ রিয়েল এস্টেট খাতেরও সেই সম্ভাবনা রয়েছে যা অর্থনীতির চাকা ঘুরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু, যথাযথ অবকাঠামোর অভাবে প্রপার্টি নিয়ে কাজ করার প্রক্রিয়াটাকে করে তুলেছে আরও জটিল। আমরা এই সমস্যাটি উপলব্ধি করেছি, তাই প্রপার্টি সংক্রান্ত সকল সমস্যার সমাধান এনেছি একদম সবার হাতের মুঠোয়। সব ধরনের সেবা সকলের কাছে পৌঁছানোর ধারাবাহিকতায় বিপ্রপার্টি গত বছর চট্টগ্রামে যাত্রা শুরু করেছিল। আগে এই সার্ভিসগুলো কেবল ঢাকা পর্যন্তই সীমিত ছিল। এখন ঢাকার গন্ডি পেরিয়ে চট্টগ্রামেও চলে এসেছে বিপ্রপার্টি। কেমন ছিল চট্টগ্রামে বিপ্রপার্টির প্রথম বছর জানতে পড়তে থাকুন! শুরুর দিনগুলো প্রথম দিকের দিনগুলো আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং এবং উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। চট্টগ্রাম বেশ বড় একটি শহর। যেখানে বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপার্টিগুলোর প্রচুর চাহিদা আর এই হাজার হাজার মানুষের চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজন সুগঠিত একটি টিম বা সিস্টেমের। সে কারণেই আমরা খুলশী এলাকায় আড়াই হাজার বর্গফুটের চমৎকার একটি অফিস…

Reading Time: 5 minutes ঘর মানে আপন ঠিকানা, নিজস্ব ভুবন। আর নিজের সেই এক টুকরো আশ্রয়কে মানুষ স্বভাবতই ঠিক মনের মতো করে সাজাতে চায়। আপনার ঘরকে আপনার রুচি ও চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পিত ভাবে সাজানোর উপায় হলো পেশাদার ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের সাহায্য নেয়া। অনেকের ক্ষেত্রে হয়তো ইন্টেরিয়র ডিজাইন নিয়ে প্রচলিত কিছু ভ্রান্ত ধারণা বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু, সত্যিটা কিন্তু একেবারেই এমন নয়! সাধ্যের মধ্যেই পেশাদার ইন্টেরিয়রের সেবা পেতে পারেন আপনি, যা ঘরকে করে তুলতে পারে একইসাথে দারুণ নান্দনিক ও আপনার জীবনাচরণের সাথে একদম মানানসই। তবে ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের কাছে যাওয়ার আগে আপনি নিজেও কিন্তু ডিজাইন স্টাইলগুলো নিয়ে জেনে নিতে একদম ভুলবেন না। কেননা ইন্টেরিয়র ডিজাইনের স্টাইলগুলো জানা থাকলে নিজের বাড়ির জন্য উপযুক্ত স্টাইল বেছে নেয়া হবে অনেক সহজ। আর এ কথা মাথায় রেখেই বিপ্রপার্টি ব্লগের এবারের আয়োজনে থাকছে বিখ্যাত কিছু ইন্টেরিয়র ডিজাইন স্টাইল নিয়ে ব্লগ সিরিজ। আজকের ব্লগে জানাচ্ছি ইন্টেরিয়র ডিজাইনে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান ডেকোর স্টাইল এর খুঁটিনাটি।  স্ক্যান্ডিনেভিয়ান ডিজাইন স্টাইল কী? স্ক্যান্ডিনেভিয়ান ডিজাইনের মূল প্রতিপাদ্য হলো কার্যকারিতা (ফাংশনালিটি),…

Reading Time: 3 minutes আমার দাদীকে দেখতাম ঘরের কোণে জমিয়ে রাখছেন খালি কৌটা, পুরোনো ম্যাগাজিন। এমনকি আমাদেরও ফেলতে দিতেন না পুরোনো প্যাকেট, কার্ডবোর্ড বক্সসহ আরো অনেক কিছুই। জমিয়ে রাখার কারণ হিসেবে প্রতিবার বলতেন, ‘পরে কখনও কাজে লাগবে!’ এরপর চলে গিয়েছে অনেকগুলো বছর। জমিয়ে রাখা সেসব জিনিসের বেশিরভাগই এখন অব্যবহৃত বা ব্যবহারের অযোগ্য, কিন্তু আমাদের ছোট্ট ফ্ল্যাটবাড়ির অনেকটা জায়গা দখল করে আছে অপ্রয়োজনীয় এসব জিনিসের স্তূপ। কোনো কারণ ছাড়াই এভাবে জিনিস জমিয়ে রাখার অভ্যাস আমাদের অনেকেরই আছে, আর এ অভ্যাসকে ইংরেজিতে বলা হয় ‘হোর্ডিং’। হোর্ডিংয়ের ফলে সৃষ্টি হয় নানান ঝামেলা, তাই বিশ্বব্যাপী হোর্ডিং বা জমানোর সমস্যা সমাধান নিয়ে হচ্ছে অনেক রকম আলোচনা। আজকের ব্লগে আমরা আপনাদের জানাবো হোর্ডিং নিয়ে বিস্তারিত। হোর্ডিং কেন করা হয়?  হোর্ডিং একেবারেই নতুন কোনো বিষয় নয়। হার্ভার্ড হেলথ ব্লগের তথ্যমতে, ২% থেকে ৬% প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে হোর্ডিংয়ের অভ্যাস থাকে। তবে, এর বেশ কিছু কারণও আছে। কারো কাছে জমিয়ে রাখা জিনিসগুলো স্মৃতিচিহ্ন, কারো কাছে তা নিজের সত্ত্বার অংশ। অবশ্য অনেক সময় শুধুমাত্র…

Reading Time: 4 minutes চলমান মহামারীর প্রকোপে বিপর্যস্ত হয়েছে এবং হচ্ছে জনজীবনের সবগুলো পর্যায়। অর্থনীতি ও স্বাস্থ্যখাতে এ বিপর্যয় সবচেয়ে বেশি দৃশ্যমান। বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এক চীন ছাড়া সব বড় অর্থনীতিই সংকুচিত হয়েছে। কিন্তু এমন ভঙ্গুর অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতেও কমার্শিয়াল রিয়েল এস্টেট সেক্টর ধ্বসে পড়েনি, বরং পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্য দিয়েও উন্নতির গ্রাফকে উর্ধ্বমুখী রেখেছে এ সেক্টর। কমার্শিয়াল রিয়েল এস্টেট সেক্টর এর উন্নতির প্রভাবক গুলোই আমাদের আজকের ব্লগের মূল প্রতিপাদ্য।  ই-কমার্সের ক্রমবর্ধমান চাহিদা কমার্শিয়াল রিয়েল এস্টেট সেক্টর এর উন্নতির প্রভাবক গুলোর কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসবে ই-কমার্সের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কথা। বিশ্বায়ন ও তথ্য প্রযুক্তির জয়যাত্রার এ যুগে স্বভাবতই এর প্রতি মানুষের নির্ভরশীলতা বাড়ছিলো। আর মহামারীর এ সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জীবনযাপন করার তাগিদে ই-কমার্স হয়ে উঠেছে এক আবশ্যক প্রয়োজনীয়তা।  যুক্তরাষ্ট্রের আদমশুমারি ব্যুরোর রিপোর্ট মতে, এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশটির রিটেইল ই-কমার্স থেকে আয় হয়েছে ২১১.৫ বিলিয়ন ডলার, যা পূর্ববর্তী প্রান্তিকের রিটেইল ই-কমার্সের আয়ের চেয়ে ৩১.৮% বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, গত বছরের তুলনায় এ বছর যুক্তরাষ্ট্রে রিটেইল…

Reading Time: 4 minutes একটা সময় ছিল, যখন ঢাকার আকাশে চোখ আটকে যেত না। ডুপ্লেক্স ভিলাগুলো থেকে অসমাপ্ত আকাশ দেখা যেত। তবে, বিগত কয়েক দশকে ঢাকার সেই  চিরপরিচিত চিত্রপট কিছুটা বদলে গেছে।  কনস্ট্রাকশন এবং রিয়েল এস্টেট প্রজেক্টগুলোর কল্যানে, এ শহর সাক্ষী হয়েছে অসংখ্য ভবন নির্মাণের, সাক্ষী হয়েছে সেই ভবনগুলোর আকাশছোঁয়ার শুভক্ষণের। ফলে, পরিবর্তন এসেছে আকাশরেখায়, বেড়েছে ঢাকার সবচেয়ে উঁচু ভবনগুলোর সংখ্যা। বর্তমানে প্রায় ১৫০০ টি সুউচ্চ ভবন নিয়ে সগর্বে দাঁড়িয়ে আছে এ শহর। রয়েছে আরও অনেক নির্মাণাধীন ভবন। আজকে আমরা ঘুরে আসব এসব ভবনের মধ্যে উচ্চতায় শীর্ষে থাকা ভবনগুলো থেকে। জানব তাদের আকাশছোঁয়ার ইতিকথা।    ঢাকার সর্বোচ্চ ভবন (সিটি সেন্টার ঢাকা) বিশাল উচ্চতার এই ভবনটি অবস্থিত ঢাকার প্রাচীনতম বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিলে।  ১৭১ মিটার (৫৬১ ফুট) উচ্চতা নিয়ে সিটি সেন্টার বর্তমানে ঢাকা শহরের সর্বোচ্চ ভবন। পুরো ভবনটি ৩৭তলা বিশিষ্ট যার মধ্যে ১০টি ফ্লোর পার্কিং এর জন্য বরাদ্দ। বেশিরভাগ ফ্লোরেই অফিস স্পেসসহ কনভেনশন সেন্টার, বিনোদন কেন্দ্র, সবুজে শোভিত প্রশস্ত পরিসর রয়েছে। এ ভবনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে,…

Reading Time: 5 minutes আবাসন খাতে যেকোন রকমের বিনিয়োগ করাই অনেকের কাছে ভীষণ কঠিন একটি কাজ। প্রথম বারের মত যারা অ্যাপার্টমেন্ট কিনছেন বা যেকোন বিনিয়োগ করতে যাচ্ছেন তাদের জন্য তো আবাসন খাতে বিনিয়োগের সঠিক সময় টা বুঝতে পারাই যেন একটা চ্যালেঞ্জ। আর এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পাড়ি দিতে হয়, নানা ধরণের আইনী প্রক্রিয়া, আনুষ্ঠানিকতা এবং চাহিদা । এরপরই কাঙ্ক্ষিত প্রপার্টি কেনার সুযোগ মেলে। যেকোন ধরণের বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেবার আগে প্রত্যেকের উচিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অনুসরণ করে এবং আবাসন খাতে বিনিয়োগের সঠিক সময় চিহ্নিত করা। এই ব্লগটি আপনাকে সাহায্য করবে আবাসন খাতে বিনিয়োগের সঠিক সময় নির্ধারণ করতে।  আপনি কী আর্থিকভাবে সচ্ছল বা স্থিতিশীল?  আবাসন খাতে বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্তটি যেমন সারা জীবনের তেমনি বিনিয়োগের সঠিক সময়টা বেছে নেওয়ার প্রভাবটাও থেকে যায় সারাজীবনই। আপনি যখন বাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত নেন প্রথমেই যে বিষয়টি মুখ্য হয়ে দাড়ায় সেটি হচ্ছে আপনার আর্থিক অবস্থা। কেননা, আপনার সব পুঁজি যদি বিনিয়োগ খাতে ব্যয় হয় তাহলে আপনার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যহত হতে পারে।  লোন…

Reading Time: 3 minutes আমরা সবাই জানি বাড়ি বানানো সহজ কাজ নয়! অনেক সময় যে জমি আপনি বেছে নেন তার উপর নির্ভর করে বাড়ি তৈরির সময় সেই জমিটিকে প্রস্তুত করে নিতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, বলা যায় ফসলের জমি বা জলাভূমি! এই সমস্ত জমিগুলোকে বাড়ি নির্মাণের পূর্বে অবশ্যই আপনাকে প্রস্তুত করে নিতে হবে। এছাড়াও, বেশি অসুবিধা দেখা দেয় যখন কোন জমি ৪৫ ডিগ্রী ঢালু হয়। যদি এই ঢালু জমিটি পাহাড়ের পাশে হয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনার স্বপ্নের বাড়ির জন্য এটা একটি আকর্ষণীয় প্লট। কিন্তু, স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় এমন জমিতে বাড়ি নির্মাণ করা বেশ জটিল প্রক্রিয়া। ঢালু জমিতে বাড়ি নির্মাণ করার কারণে বেশ কিছু অসুবিধার জন্ম দেয় যেগুলো সম্বন্ধে আপনার আগে থেকেই জেনে নেওয়া প্রয়োজন। কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবার আগে ঢালু জমিতে বাড়ি নির্মাণের অসুবিধা কী কী জেনে নিন!     অতিরিক্ত অর্থ এবং সময় ব্যয়  ঢালু জমিতে বাড়ি নির্মাণের অসুবিধা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি অসুবিধা হচ্ছে, বাড়ির ভিত্তি প্রস্তর নির্মাণে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হয়। কারণ, যে সমস্ত জমি ৪৫ ডিগ্রির…

Reading Time: 4 minutes ধারণা করা হয়, স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের ব্যাপারটি খুব কঠিন। এ কথা খানিকটা সত্যিও। কেননা দাম নির্ধারণ থেকে শুরু করে আইনি কাগজপত্র তৈরি- প্রতি ধাপেই আছে হাজারো জটিলতা। উদাহরণ দিয়ে বললে ব্যাপারটি বুঝতে সুবিধা হবে। যেমন, জমি কেনার সময় এর লোকেশন একটি জরুরি বিষয়; এর ওপর নির্ভর করে বাড়ির মূল্য, ইউটিলিটি সুবিধা থেকে শুরু করে আইন ও নীতিমালা প্রণয়নের খুঁটিনাটিও। তাই লোকেশনের মতো এমন জরুরি বিষয়গুলো জানা না থাকলে জমি ক্রয়ের সময় বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন আপনি। জমি কেনার আগে জরুরি প্রশ্নগুলো করে নেয়া তাই আবশ্যক।  কোন সাইজের প্রপার্টি নির্মাণ করতে পারবেন?  কোন সাইজের প্রপার্টি নির্মাণ করতে পারবেন তা জানতে হলে জমির আয়তন, জমির চারপাশের রাস্তার প্রস্থ, এফএআর মেজারমেন্ট জানা জরুরি। এফএআর মেজারমেন্ট জানতে হলে অবশ্য আপনি কোন ধরনের প্রপার্টি নির্মাণ করবেন সেটি আগে ঠিক করা জরুরি। এফএআর হলো ফ্লোর এরিয়া রেশিও, অর্থাৎ সব ফ্লোরের মোট আয়তনকে জমির মোট আয়তন দিয়ে ভাগ করলে পাওয়া যাবে এফএআর। এ কথা…

Reading Time: 4 minutes গল্পটা দু-রকম! কেউ প্রয়োজনে মাথা গোঁজার জন্য খুঁজে নেন একটি ঠিকানা আবার কেউ শখের বাড়ি বানান। প্রয়োজনেই কেউ কেউ কোনরকম একটা ঠিকানা খুঁজে নেন। কোথাও না কোথাও মনে ভেতর তার সেই “কোনরকম মাথা গোঁজার ঠাই” কে যতটুকু সম্ভব সুন্দর করার ইচ্ছাও রাখেন। কিন্তু ঐ যে  ইন্টেরিয়র ডিজাইন নিয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারণা তার পা আকড়ে ধরে। “কোন রকম বাড়িটিও” যে  ইন্টেরিয়র ডিজাইনের মাধ্যমে সাজানো যায় এই ভাবনাও তখন সত্যিই বিলাসিতা মনে হয়। কিন্তু, সত্যিটা কিন্তু এমনটা না! ইন্টেরিয়র ডিজাইন কিন্তু এখন আর বিলাসিতার পরিচায়ক নয় হয়ে উঠেছে প্রয়োজনেরই একটা অংশ। বাড়িটা ভাড়ায় হোক আর নিজের, সেটাকে নিজের মত করে সাজাতে তো ক্ষতি নেই! পেশাদার অনেক ইন্টেরিয়র ডিজাইনার আছেন যারা কিনা ছোট বড় বাসাগুলো ঠিক আপনার মনের মত করেই সাজিয়ে দেবেন । কিন্তু এই সবকিছুর আগে আপনাকে যা জানতে এবং ভালো ভাবে বুঝতে হবে তা হচ্ছে, ইন্টেরিয়র ডিজাইন স্টাইলগুলো সম্বন্ধে! আপনি যখন স্টাইলগুলো পরিষ্কারভাবে বুঝবেন তখনই তো, জানতে পারবেন আপনার বাড়ির জন্য…