12 Results

দোলনা

অনুসন্ধান

Reading Time: 3 minutes ‘দোল দোল দুলুনি  রাঙা মাথায় চিরুনি’ ছোটবেলায় দোলনায় দোল খেতে খেতে আর ছড়া কাটতে কাটতে দোলনার সাথে আমাদের প্রথম পরিচয়। কিন্তু বড়বেলায় এসেও দোলনার প্রয়োজন ফুরোয় না। আধুনিক নাগরিক জীবনে নানা রকম দোলনা তার আবেদন ধরে রেখেছে। এটি গৃহসজ্জায়ও যোগ করেছে বাড়তি মাত্রা। চলুন আজকে জেনে আসি প্রিয় ঘরটিকে সাজিয়ে নিতে কত ধরণের দোলনা রয়েছে বাজারে? কোন ধরনের দোলনা ঘরের কোন জায়গাটির জন্য মানানসই এসবের খুঁটিনাটি।  কাঠের দোলনা নানা রকম দোলনার মধ্যে প্রথম সারিতেই আছে আসছি কাঠের। কাঠের দোলনা সাধারণত চারকোনা আকৃতির হয়। তবে চাইলে ইচ্ছেমতো দোলনাও তৈরি করে নিতে পারেন। এ ধরনের দোলনার প্রধান আকর্ষণের জায়গাটি হলো এর সূক্ষ্ম কারুকাজ কিংবা বিভিন্ন ধরনের নকশা। নকশার মধ্যে ফুল, পাতার মোটিফটাই বেশি প্রাধান্য পায়। বাজারে এ ধরণের চাহিদাও বেশি।  বাঁশ ও বেতের দোলনা কাঠের পরে বাঁশ ও বেতের দোলনাই বেশি জনপ্রিয়। ঘরের মধ্যে বাঙালিয়ানা সাজ আনতে এ দোলনার জুড়ি নেই। এসব দোলনার সুবিধা হলো, এটি বিভিন্ন আকৃতির হয়ে থাকে। চারকোনা ছাড়াও…

Reading Time: 3 minutes ঘর সাজানোর উপকরণ হিসেবে কখনো কাঠের আসবাব, কখনো মেটাল কিংবা কখনো বাঁশ ও বেতের আসবাবের ব্যবহার প্রায়শই চোখে পড়ে। কাঠের কারুকাজ করা আসবাব থেকে শুরু করে বেতের পরিপাটি বুননে প্রস্তুত করা এই আসবাবগুলোর ব্যবহার সবসময়ই ট্রেন্ডি। যারা গতানুগতিক ধারা থেকে কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকে ঘর সাজাতে পছন্দ করেন, তাদের লক্ষ্যই থাকে ঘরের সাজে ভিন্ন আর কী করা যায়। ঘর সাজাতে কাঠের এবং মেটালের আসবাবের ব্যবহার সচরাচর করা হলেও, যারা কিছুটা শৌখিন তারা বেছে নেন নান্দনিক ডিজাইনের বেতের আসবাব। তবে ঢাকা শহরের কোন লোকেশনে গেলে বাজেটের মধ্যে বেতের আসবাব কিনতে পাওয়া যাবে, সে সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন না। তো চলুন আজকের ব্লগ থেকে জেনে নেয়া যাক ঢাকায় বাজেটের মধ্যে বেতের আসবাব কিনতে আপনি কোথায় যেতে পারেন।   বেতের চেয়ার, ফ্রেম করা আয়না, ইনডোর প্ল্যান্টস এর জন্য বেতের ঝুড়ি, বেতের মোড়া, প্ল্যান্ট শেলফ, বেতের দোলনা, ইত্যাদি ক্ষেত্রে বেতের আসবাব এর ব্যবহার বরাবরের মতোই বেশ জনপ্রিয়। এছাড়া বেতের আসবাব হিসেবে বিছানা, সোফা সেট, ডাইনিং টেবিল,…

Reading Time: 4 minutes ঘর সাজানোর জন্য একেকজনের পছন্দ হয় একেক রকম। কারো পছন্দ থাকে কাঠের কারুকাজ করা আসবাব, কেউ প্রাধান্য দেন মেটাল ফ্রেমের আসবাব। অন্যদিকে কারো জন্য বাঁশ বা বেতের আসবাব থাকে পছন্দের তালিকার শীর্ষে। যারা সাধারণ কিন্তু নান্দনিক ডিজাইনের আসবাব পছন্দ করেন, তারা বেতের সাধারণ বুনন বেছে নিতে পারেন ঘর সাজানোর মাধ্যম হিসেবে। বেতের আসবাবের সৌন্দর্য এতটাই দারুণ হয় যে, পুরো বাসার জন্য না হলেও নির্দিষ্ট কোন রুমের জন্য বা অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ঘরের কোন কর্নার বা দেয়াল সাজানোর জন্য বেত বেছে নেন অনেকেই। এর মধ্যে বেতের ফ্রেম করা আয়না, ইনডোর প্ল্যান্টস এর জন্য বেতের ঝুড়ি, বেতের মোড়া, প্ল্যান্ট শেলফ, বেতের দোলনা ইত্যাদি বেশ জনপ্রিয়।  তো চলুন ঘর সাজানোর জন্য বেতের আসবাব ব্যবহারের আরও কিছু উপায় সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক আজকের ব্লগ থেকে! ড্রইং রুমের জন্য বেতের সোফা-সেট  ড্রইং রুমের জন্য কাঠের কারুকাজ করা সোফা সেট কিংবা রঙিন ফেব্রিক এর সোফা রুমে নিঃসন্দেহে ভিন্ন লুক নিয়ে আসে। তবে এবার একটু দেশীয়…

Reading Time: 4 minutes বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সাথে মজাদার খাবার খাওয়া এবং চমৎকার কিছু মুহূর্ত কাটানোর জন্য প্রায়শই আমরা রেস্টুরেন্টের খোঁজে থাকি। বিশেষ করে যারা ভোজনরসিক, তারা চমৎকার ইন্টেরিয়র ডিজাইন করা নিত্যনতুন রেস্টুরেন্ট এবং সাথে মুখরোচক খাবারের সন্ধানে থাকেন প্রায় প্রতিনিয়তই। যেন ব্যস্ততার মাঝে একটু সময় পেলেই ঘুরে বেড়াবেন শহরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মজাদার খাবারের খোঁজে। আর তাই এরই ধারাবাহিকতায় ভোজনরসিকদের এখন আর গুলশান, বনানী বা ধানমন্ডিতে যেতে হচ্ছে না। বরং উত্তরার রেস্টুরেন্ট গুলোতেই পাচ্ছেন মজাদার খাবার, চমৎকার ইন্টেরিয়র। দেশি-বিদেশি মেন্যুতে সাজানো উত্তরার রেস্টুরেন্ট গুলো এ কারণেই রয়েছে অনেকের পছন্দের তালিকায়। তবে চলুন আজকের ব্লগে উত্তরার রেস্টুরেন্ট গুলো থেকে কিছুটা সময়ের জন্য হলেও ঘুরে আসা যাক।      আজো আইডিয়া স্পেস  মজাদার খাবার যেখানে আছে সেখানে ভোজনরসিকদের আনাগোনা হবে না, এমনটা তো হতেই পারে না। গল্প-আড্ডা, মিটিং কিংবা গল্পের বই হাতে নিজের সাথে কিছুটা সময় কাটানোর জন্য আজো আইডিয়া স্পেস এমনই দারুণ একটা জায়গা।  বাদামী এবং কমলা রঙের থিমে বেশ ভিন্ন একটা লুকে সাজানো…

Reading Time: 4 minutes টেলিভিশনের রিয়েলিটি শোগুলোতে হোম ইম্প্রুভমেন্টের কাজটা যতটা সহজ মনে হয়, বাস্তবে কিন্তু তেমনটা নয়। আর প্রশ্নটা যখন বাজেটের মধ্যে হোম ইম্প্রুভমেন্ট এর তখন, আপনি ঠিক যেভাবে বাড়ির আবহ ইম্প্রুভ করতে চাইছেন, তার উল্টোটাও হয়ে যেতে পারে।  তবে সবচেয়ে ভালো দিকটি হচ্ছে, আপনি যদি সঠিকভাবে পরিকল্পনা করেন এবং সে হিসেবে আপনার সমস্ত বড় বা ছোট ব্যয়ের জন্য বাজেট তৈরি করেন, তাহলে অবধারিতভাবেই আপনার কাঙ্খিত হোম ইম্প্রুভমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। অনেকেই বাড়িকে ঘিরে অনেক ব্যয়বহুল পরিবর্তন করেন যা আদতে কোনো এক্সক্লুসিভ ইম্প্রুভমেন্ট তৈরি করে না। এক্ষেত্রে নিশ্চয়ই আপনি আপনার বাড়ির জন্য এমন ওভার ইম্প্রুভমেন্ট এড়ানোর উপায় খুঁজবেন। সেক্ষেত্রে বাজেটের মধ্যে হোম ইম্প্রুভমেন্ট কীভাবে করবেন, তার সহজ কিছু সমাধান দিতে চেষ্টা করছি আজকের লেখায়।  পুরাতন ফার্নিচার বার্নিশ করুন বাজেটের মধ্যে হোম ইম্প্রুভমেন্ট এর দুর্দান্ত একটি উপায় হচ্ছে, পুরানো আসবাব বার্নিশ করা। আসবাবপত্র বার্নিশ করার মতো ছোট্ট একটি পরিবর্তনও আপনার বাড়ির সম্পূর্ণ লুককে কতটা ইম্প্রুভ করে ফেলতে পারে, তা দেখলে আপনি নিজেও বিস্মিত হবেন।…

Reading Time: 3 minutes দেশের সবচেয়ে অভিজাত কয়েকটি এলাকার মধ্যে গুলশান একটি। সম্পূর্ণ আবাসিক হিসেবে পরিকল্পনা করা হলেও বর্তমানে গুলশান পরিণত হয়েছে একটি বাণিজ্যিক হাবে। শত মানুষের পদচারণায় মুখরিত এই এলাকায় বাস দেশের সম্ভ্রান্ত সকল পরিবারের। এখানকার রাস্তাঘাট যেমন উন্নত ও প্রশস্থ ঠিক তেমনি উন্নত এখানকার জীবনযাপনের মান। গুলশান এবং এর আশেপাশের বনানী, নিকেতন, বারিধারা প্রমুখ এলাকায় অসংখ্য মানুষের বাস। জীবন মানেই শুধু ছুটে চলা নয়, প্রয়োজন আছে অবসর এবং চিত্তবিনোদনের। আর সুস্থ এবং শারীরিক মানসিক বিনোদনের কথা উঠলে সেখানে কথা থাকবে গুলশানের পার্ক নিয়েও। গুলশান এবং আশেপাশের এলাকার মানুষজন প্রতিনিয়ত এই পার্কগুলো ব্যবহার করে থাকেন। চলুন দেখে আসি গুলশানে পার্ক আছে কতগুলো এবং কোথায় কোথায়! গুলশান সাউথ পার্ক নাম যেমন বলে, গুলশানের সর্ব দক্ষিণে গুলশান এভিনিউ এর একদম শেষে এই পার্কের অবস্থান। সংলগ্নেই আছে গুলশান পুলিশপ্লাজা এবং শুটিং ক্লাব। পার্কটি গুলশানের পার্ক হলেও অবস্থানগত কারণে এর সুবিধা ভোগ করেন নিকেতন এলাকার বাসিন্দারাও। কেননা এর একদিনে রয়েছে সম্পূর্ণ নিকেতন এলাকা, একটু সামনে আগালেই দেখা…

Reading Time: 4 minutes কয়েকদিন পরেই নতুন বছর। আর এই নতুন বছরকে বরণ করে নিতে আপনার পরিকল্পনার সীমা নেই। তাহলে সেই পরিকল্পনা ঘরের জন্য থাকবে না কেনো?এই নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ঘরকে নতুন করে সাজিয়ে নিতে পারেন। অনেকে মনে করেন, ঘর সাজানো মানেই অনেক খরচ। ধারণাটি সঠিক নয়। স্বল্প খরচেই আপনার ঘর সাজিয়ে তুলতে পারেন নতুন ভাবে। এই ব্লগে সে কথা মাথায় রেখেই জানাচ্ছি নতুন বছরে ঘর সাজানোর টিপস।  বদলে ফেলুন পর্দা নতুন বছরে ঘর সাজানোর টিপস এর মধ্যে প্রথমটি হলো ঘরের পর্দা বদলে ফেলা। নতুন পর্দা একটি নতুন মাত্রা যোগ তো করেই, এতে এছাড়া পুরো বাড়ির লুকই যেন চেঞ্জ হয়ে যায়। বাজারে সাধারণত বিভিন্ন সাইজের ও রঙের কাপড়ের পর্দা পাওয়া যায়; সুতি, চায়নিজ, সেরেয়ারস, বাঁশ বা বেত, নেট, মাদুর বা ভার্টিকাল বাইন্ড ইত্যাদি। পর্দার কাপড় কেনার সময় অবশ্যই দরজা-জানালার আকার-আকৃতি মেপে নেবেন। তা না হলে ছোট-বড় হলে ব্যাপারটা ভালো দেখায় না। গুলশান, নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি, মৌচাক, এলিফ্যান্ট রোড সব জায়গায়ই পর্দা পাওয়া যায়।…

Reading Time: 5 minutes নিজের ঘরকে সবচেয়ে সুন্দর করে সাজাতে কে না চায়! আর সুন্দর করে সাজানোর এক পরিকল্পিত ধারা হলো পেশাদার ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের সাহায্য নেয়া। অনেকেরই হয়তো ইন্টেরিয়র ডিজাইন নিয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারণা আছে, কেউ ভাবেন এটি দারুণ খরচান্ত ব্যাপার, কেউ আবার এর প্রয়োজনীয়তাই ঠিক বুঝতে পারেন না। কিন্তু সত্যিটা একেবারেই ভিন্ন! ঘরে নান্দনিকতার ছোঁয়া, নিজের ব্যক্তিত্বের যথার্থ প্রতিফলন আনতে পেশাদার ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের শরণাপন্ন হওয়াই সবচেয়ে উপযোগী। আর ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের কাছে যাওয়ার আগে এ সম্পর্কে খানিকটা জানাশোনা থাকলে তা কিন্তু আপনার জন্য সুবিধাজনকই হবে। কেননা ইন্টেরিয়র ডিজাইনের স্টাইলগুলো জানা থাকলে নিজের বাড়ির জন্য কী ধরনের ডিজাইন মানানসই হবে তা বোঝা সহজ হয়। আর এ কথা মাথায় রেখেই বিপ্রপার্টি ব্লগের এবারের আয়োজনে থাকছে বিখ্যাত কিছু ইন্টেরিয়র ডিজাইন স্টাইল নিয়ে ব্লগ সিরিজ। আজকের ব্লগে জানাচ্ছি ইন্টেরিয়র ডিজাইনে বোহেমিয়ান ডেকোর স্টাইল এর খুঁটিনাটি। বোহেমিয়ান ডিজাইন স্টাইল কী?   যা কিছু ছন্নছাড়া, যা কিছু এলোমেলো, তাকেই পৃথিবীজুড়ে ডাকা হয় ‘বোহেমিয়ান’ নামে। আর এই ‘বোহেমিয়ান’ ধারাকে ধারণ করে যে…

Reading Time: 5 minutes ঘুম ভাঙতেই ঘরের কোণে দোয়েলের ডাক। সোনালু গাছ থেকে ঝুলে থাকা হলুদ হলুদ প্রেম। আর ঘর পেরিয়ে ব্যালকনিতে দাঁড়াতেই দিগন্তবিস্তৃত তেপান্তরের মাঠ!  আমরা যারা ঢাকায় বাস করি, এমন কল্পনা তাদের জন্য অলীকই বটে,  খানিকটা অতিরঞ্জিত অভিলাষও। এ শহরে দৃষ্টির সীমানা প্রসারিত করার আগেই তা সীমাবদ্ধ হয় উঁচু উঁচু দালানকোঠায়। দোয়েলের ডাক মিলিয়ে যায় যানবাহনের কোলাহলে। তবুও, এই শহুরে জীবনে বহুতল ভবনগুলোই আমাদের আশ্রয়। যেখানে প্রয়োজনীয় ঘরগুলো ছাড়াও, থাকে ব্যালকনি নামের মিষ্টি একটা জায়গা। যেখানে আমাদের সেই অতিরঞ্জিত অভিলাষগুলো খানিক মাথাচাড়া দেওয়ার আস্কারা পায়। শহুরে জীবনে চার দেয়ালের মাঝে ঘরের এই কোনটিতেই বোধ হয় আমাদের সুখ, স্বপ্ন আর সম্পর্কের গল্পগুলো সহজাতভাবে বেড়ে ওঠে। চলুন আপনার ও আমার অভিজ্ঞতায় মিলিয়ে নেয়া যাক সেইসব ব্যালকনি ও শহুরে জীবনের গল্পগুলো।  শহুরে বাস্তবতায় ব্যালকনির গল্প এমন কি কখনও হয়েছে? চেনা বাড়ি, চেনা ঘর, চেনা মানুষের সঙ্গে থেকেও মনে হয়েছে একটু একা থাকি৷ এই একা থাকার মূহুর্তটুকু খুঁজে পাওয়ার জন্যই ব্যালকনির প্রয়োজনটা শহুরে সময়ে এত বেশি।…

Reading Time: 5 minutes ফার্নিচার বা আসবাব যার কাছে যে নামেই পরিচিত হোক, বলতে গেলে আমরা এগুলো ছাড়া অচল। রাতে ঘুমোতে গেলে লাগবে বিছানা আবার খেতে গেলে লাগে ডাইনিং টেবিল। এটা খুব সহজেই বলা হয়ে গেল, আরও কত কিছু প্রয়োজন হয় নিত্য দিনের এই জীবনে। শুধু কিছু একটা হলেই যে হয়ে যায় তা কিন্তু নয়! আমরা মনের অজান্তে খুঁজতে থাকি আরাম স্বাচ্ছন্দ্য এবং পছন্দ। কখনো ভেবেছেন ফার্নিচার বা আসবাব কোথা থেকে এলো কিভাবে কেউ ভাবতে পারল যে এমন কিছুরও দরকার রয়েছে। ঐ তো ইতিহাসটাই আজ একটু করে বলতে যাচ্ছি।  শুরুর দিকেকার কথা শুরুটা কোথায় হয়েছিল? আদিম যুগের মানুষ কী রকম ফার্নিচার ব্যবহার করত? আপনার এসব প্রশ্ন জাগলেও জানার সুযোগ নেই। যেতে হবে কিছুটা আগের দিকে।কিছু ইউরোপীয় ঐতিহাসিক মনে করতেন ফার্নিচারের শুরুটা হয় পাথরের মাধ্যমে। অর্থাৎ, সে যুগে মানুষ পাথর কেটে ফার্নিচার বানাত। ইতিহাস থেকে জানা যায়, খৃষ্টপূর্ব প্রায় ২০০০ বছর আগে স্কটল্যান্ডের অর্কনি দ্বীপে পাথরের ফার্নিচারের প্রচলন শুরু হয়। সে সময় মানুষ পাথরের কুটিরে…