Author

Neela Nusrat

Browsing

Reading Time: 5 minutes প্রপার্টি কেনার পরিকল্পনা করছেন? ল্যান্ড, অ্যাপার্টমেন্ট কিংবা গোটা ভবন, যেটাই কিনতে চান না কেন, প্রপার্টি ক্রয় মানেই বড় অংকের একটি আর্থিক বিনিয়োগ। আর এই অর্থায়ন এর জন্যই আপনার প্রয়োজন হতে পারে হোম লোন। এমন কিন্তু নয় যে, যারা অর্থের সংকুলান করতে পারছেন না, তারাই কেবল হোম লোন নিতে ইচ্ছুক। যাদের নিজেদের অর্থায়ন এর সামর্থ্য রয়েছে, তারাও কিন্তু হোম লোন নিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। কেননা, একবারে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করার চেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যের কিস্তিতে লোন পরিশোধ করা অনেক বেশি সহজ। এবং এতে লোন গ্রহীতাকে খুব বেশি চাপও নিতে হয় না।  সুখবর হল, বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টর এখন অনেক বেশি বিস্তৃত এবং এই চাহিদা মোকাবেলায় সরকার-অনুমোদিত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এখন সহজ শর্তে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের হোম লোন অফার করছে। যার মানে হল, হোম লোন নেয়ার জন্য এখন আপনার কাছে অনেকগুলো অপশন রয়েছে। এবং হোম লোনের প্রতিটি ধরণ সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে বিভিন্ন ধরনের হোম লোন…

Reading Time: 3 minutes পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়ার বা সমুদ্র সৈকতে দৌড়ে বেড়ানোর অনুভূতিগুলো আপনার কাছে কেমন?  শুধু আপনি না, প্রকৃতির কাছাকাছি থাকলে যে কারোরই আলাদা এক রকম ভালো লাগা তৈরি হয়। প্রাণবন্ত মন আর ভরপুর স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে উপভোগ করা যায় জীবনের সব আয়োজন। আপনিও যদি প্রকৃতিপ্রেমী এমন একজন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে বায়োফিলিক ডিজাইনের ধারণাটি আপনার জন্যই। বায়োফিলিক ডিজাইন এমন একটি স্থাপত্য ডিজাইন যার উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষকে প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে আসা। প্রাকৃতিক আলো এবং বায়ু চলাচল, প্রাকৃতিক ল্যান্ডস্কেপ এবং এরকম আরো অসংখ্য প্রাকৃতিক অনুষঙ্গ গুলোকে সুপরিকল্পিতভাবে ব্যবহার করা হয় বায়োফিলিক ডিজাইনে। ফলে ভবনের অভ্যন্তরে একটি পরিবেশ বান্ধব স্বাস্থ্যকর স্পেস বজায় থাকে সব সময়।  আজকের ব্লগে বায়োফিলিক ডিজাইনের আরো কিছু শাখা প্রশাখা থেকে চলুন ঘুরে আসা যাক আর জেনে নেয়া যাক এই ডিজাইনটির জনপ্রিয়তার কারণ সম্পর্কে।  বায়োফিলিক ডিজাইন কী  সহজ কথায়, এটি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে স্থপতি বা ইন্টেরিয়র ডিজাইনাররা বিল্ডিং স্পেসে অত্যন্ত নান্দনিকভাবে প্রকৃতির অনুষঙ্গগুলোকে ব্যবহার করে। এটি ভবনের বাসিন্দাদের মানসিক ও শারিরীক সুস্থতা…

Reading Time: 4 minutes ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্ত নিতে গেলেই বেশ কিছু জরুরি বিষয় নিয়ে আমাদের প্রত্যেককে ভাবতে হয়। ফ্ল্যাট কেনার পুরো প্রক্রিয়াটি অবশ্যই জটিল এবং সময়সাপেক্ষ একটি প্রক্রিয়া।  তাই ফ্ল্যাট কিনতে হলে কোন বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, সেটা জেনে নেয়াটা ভীষণ জরুরি। তাই আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ, সেটি আগে নির্ধারণ করাটা জরুরি। তাহলে কোন ফ্ল্যাটটি আপনার জন্য উপযুক্ত এবং কোনটি উপযুক্ত নয়, তা সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন। অনুপযুক্ত ফ্ল্যাটগুলোকে সরিয়ে উপযুক্ত ফ্ল্যাটটির জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। তাই, আপনার ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্তকে সহজ করতে ফ্ল্যাট কেনার আগে জরুরি বিষয়গুলো নিয়ে আলোকপাত করছি আজকের ব্লগে।   বাজেট ও হোমলোন ফ্ল্যাট কেনার আগে প্রথমেই আপনাকে আপনার বাজেটটি নির্ধারণ করতে হবে  এবং প্রয়োজনে অ্যাপার্টমেন্ট খোঁজার আগেই হোম লোনের মত বিকল্প উপায়গুলোর ব্যাপারেও ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। বর্তমানে বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন হোম লোন সুবিধা প্রদান করে। একটি বাড়ি কেনা একটি বড় রকমের অর্থনৈতিক পদক্ষেপ যা কেবল ক্রয়মূল্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এর সাথে যুক্ত থাকে রেজিস্ট্রেশন…

Reading Time: 4 minutes অনেক বাড়িতেই কিন্তু বাড়তি একটি রুম বা স্পেস থাকে। অনেকে এই জায়গাটিকে স্টোরেজের জন্য ব্যবহার করেন, অনেকে আবার এটিকে শুধুমাত্র গেস্ট রুম হিসেবেই ব্যবহার করেন। তবে, অনেক বাড়িতে দেখা যায় অতিরিক্ত এই জায়গাটুকু খালি রুম হিসেবে পড়ে থাকে। আপনার বাড়ির বাড়তি রুমটিও কিন্তু এভাবে ফেলে না রেখে একে নতুন করে সাজানোর কথা ভাবতে পারেন এখন থেকেই। রুমের মাঝে এমন কিছু ডেকোর আইডিয়া সংযোজন করুন যা রুমটিকে সত্যিকার অর্থেই ব্যবহারযোগ্য এবং কার্যকর করে তুলবে। অতিরিক্ত রুমটিকে সাজানোর জন্য হোম অফিস, আর্ট স্টুডিও থেকে শুরু অসংখ্য ডেকোর আইডিয়া রয়েছে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন পছন্দের ডেকোর আইডিয়াটি আর সাজিয়ে নিতে পারেন মনের মত করে। চলুন তাহলে বাড়তি রুমটির জন্য চমৎকার ৬টি ডেকোর আইডিয়া সম্পর্কে জেনে আসি আজকের ব্লগে।   হোম অফিস   আপনি যদি একজন কর্মজীবী হয়ে থাকেন এবং বাড়িতে বসে কাজ করতে অভ্যস্ত হয়ে থাকেন, তাহলে বাড়তি রুমটিকেই রূপান্তরিত করতে পারেন হোম অফিস হিসেবে।  এতে করে কোনো রকম বিভ্রান্তি ছাড়াই আপনি কাজের…

Reading Time: 3 minutes নিজের এক টুকরো জমিতে মনের মত করে বাড়ি বানাতে কে না চায়! কিন্তু ঢাকার মত জনবহুল শহরে জমির দাম ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়ায় জমি কিনে বাড়ি বানানো আমাদের অনেকের পক্ষেই সম্ভব নয়। অনেকে আবার জমি কিনে বাড়ি বানানোর ঝামেলা এড়াতেই ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু কেবল সিদ্ধান্ত নিলেই কি ফ্ল্যাট কিনে ফেলা যায়? একদমই না! এক্ষেত্রে ফ্ল্যাট কেনার আগে, ফ্ল্যাট এর অবস্থান, সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি বিষয়গুলো যেমন জানতে হবে, তেমনি জানতে হবে ফ্ল্যাট কেনার আইনি ধাপ গুলো সম্পর্কে। নয়তো আপনার অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে, অসাধু ডেভেলপার বা বিক্রেতা আপনাকে সর্বশান্ত করে দিতে পারে। তাই, আজকের লেখায় আসুন জেনে আসি ফ্ল্যাট কেনার আইনি ধাপ সমূহ সম্পর্কে!  ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন যে কোনো ফ্ল্যাট কেনার আইনি ধাপ হিসেবে প্রথমেই, যে অনিবার্য  ডকুমেন্ট গুলো চেক করে নেবেন তা হচ্ছে-  ১। জমির দলিল ২। মিউটেশন  ৩। সিটি জরিপ ৪। রাজউক প্লান অ্যাপ্রভাল  ৫। পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি (যদি প্রযোজ্য হয়)  এই ডকুমেন্ট গুলো বিক্রেতার কাছ থেকে সংগ্রহ করে অবশ্যই…

Reading Time: 3 minutes ঢাকায় পরিকল্পিত এলাকার তালিকা করলে, শুরুর দিকেই জায়গা করে নেবে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। এটি শুধুমাত্র সুপরিকল্পিত এলাকাই নয়, এটি এমন এক এলাকা যেখানে কোনো কিছুর সাথে আপোষ না করেই পাওয়া যায় সকল আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। এর সবচেয়ে বড় সুবিধাই হল এর অবস্থান। শহরের অভ্যন্তরে অবস্থিত হওয়ায় ঢাকার অন্যান্য এলাকার তুলনায় এই এলাকাটি অসংখ্য সুযোগ-সুবিধা আর সম্ভাবনায় ভরপুর। এর রয়েছে নিজস্ব একটি জীবন ব্যবস্থাপনা, যা বাকি এলাকাগুলো থেকে একে আলাদা করেছে। তাই, আপনি যদি বিলাসবহুল এই এলাকাটির মাঝে থাকতে চান, তাহলে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার তিন বেডরুমের অ্যাপার্টমেন্ট গুলোর মধ্যে থেকে এক্সক্লুসিভ ৫টি অ্যাপার্টমেন্ট এর বিস্তারিত তুলে ধরছি আপনার জন্যই।  ১৬০০ বর্গফুটের অত্যাধুনিক অ্যাপার্টমেন্ট অবকাঠামোগত কারণেই বসুন্ধরাকে বলা যায় ঢাকার সবচেয়ে সুসংগঠিত এলাকাগুলোর একটি। অর্থাৎ, এখানে বসবাস যতোটা আরামদায়ক, জীবনযাপনের জন্যও ঠিক ততোটাই সুবিধাজনক। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার তিন বেডরুমের অ্যাপার্টমেন্ট গুলোর মধ্যে দারুণ একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে অ্যাপোলো হাসপাতালের খুব কাছেই। ব্লক এইচ-এ অবস্থিত এই অ্যাপার্টমেন্টটি  দক্ষিণমুখী। ১৬০০ বর্গফুটের হওয়ায় বেশ খোলামেলা আর ছিমছাম…

Reading Time: 4 minutes বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে নারীরা। বিভিন্ন পেশা, ব্যবসা, রাজনীতি সবখানেই নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে।  সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, ঘরে কিংবা বাইরে পুরুষদের সাথে সমানতালে নারীদের সফল পদচারণার উদাহরণও রয়েছে অসংখ্য। কিন্তু খাতটি যখন রিয়েল এস্টেট তখন প্রেক্ষাপটটি হয়ে যায় একটু অন্যরকম। অনেকে মনে করেন, রিয়েল এস্টেট এর মত চ্যালেঞ্জিং একটি খাত নারীদের পেশা নির্বাচনের জন্য মোটেও উপযোগী নয়। রিয়েল এস্টেটকে মনে করা হয় পুরুষ অধ্যুষিত একটি সেক্টর, যেখানে পুরুষরাই কেবল কাজ করতে পারবেন।  তবে, আশার কথা হচ্ছে এ ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে রিয়েল এস্টেটকে পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন অসংখ্য স্বনির্ভর নারী।  প্রপার্টি কেনাবেচা থেকে শুরু করে আইনী সহায়তা, রিয়েল এস্টেট সংক্রান্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে তারা কাজ করে বেড়াচ্ছেন সদর্পে। নারীরা কেবল কাজ করছেন তাই নয়, রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠানগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ডিপার্টমেন্টগুলোতেও তারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন সফলভাবে।    রিয়েল এস্টেটে নারীর ক্যারিয়ার কেন ও কীভাবে সম্ভাবনাময়, তার বিস্তারিত থাকছে আজকের লেখায়।  রিয়েল এস্টেটে নারীর ক্যারিয়ার কেন জরুরি   পেশা হিসেবে রিয়েল এস্টেট সেক্টরকে বেছে নিলে নারীরা…

Reading Time: 4 minutes প্রপার্টি কিনতে যাচ্ছেন? যে কোনো প্রপার্টি কেনার আগে সম্ভাব্য সব যুক্তিসঙ্গত সতর্কতা অবলম্বন ও অনুসন্ধান করা কিন্তু ভীষণ জরুরি। তা না হলে অনেক সময় জমির দালালদের কথায় প্ররোচিত হয়ে জমি কিনতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়ার ঘটনাও দেখা যায়। তাই বাড়ি, প্লট বা ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে কারও দ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে কিংবা তাড়াহুড়ো করে প্রপার্টি কিনতে যাবেন না। যেহেতু আপনি আপনার সঞ্চিত অর্থ দিয়ে একটি স্থায়ী ঠিকানা গড়তে চাচ্ছেন, তাই প্রপার্টি নিষ্কলুষ কিনা, সকল কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা তা যাচাই করে নিতে হবে। আর এখানেই প্রয়োজন লিগ্যাল ভেটিং বা আইনী কাগজপত্র যাচাই। প্রপার্টি কেনার আগে আপনার কী কী কাগজপত্র যাচাই করতে হবে এবং কীভাবে সেগুলো যাচাই করবেন এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুন আজকের লেখায়।   মালিকানা দলিল এটি প্রপার্টির প্রধানতম দলিল। এর মাধ্যমেই এক পক্ষ অপরপক্ষের নিকট থেকে যে আইনগতভাবে প্রপার্টির মালিকানা বুঝে নিয়েছে এবং রেজিস্টার করে নিয়েছে, তা প্রমাণিত হয়। তাই এই দলিলের সত্যতা যাচাই করতে হবে সবার আগে। এজন্য প্রথমেই যেতে হবে…

Reading Time: 3 minutes ঢাকার মাঝে পরিকল্পিত আর সাজানো গোছানো এলাকার কথা বলতে গেলে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার নামটি থাকবে একেবারে শুরুর দিকে। পরিকল্পিত সড়ক অবকাঠামো থেকে শুরু করে প্রতিটি সুযোগ-সুবিধা সহ দারুণ একটি কমিউনিটি এখানে গড়ে উঠেছে অত্যন্ত সুচিন্তিত ভাবেই। জীবনযাপনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন তার সবটুকুই আছে এখানে।  আর এ কারণেই, যখন কেউ পরিবার নিয়ে থাকার জন্য অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে চায় তখন এই লোকেশনটিকে রাখে তার পছন্দের লোকেশনের একেবারে শুরুর তালিকায় । তবে এমন একটি লোকেশনে সাধ্যের মধ্যে প্রপার্টি কেনা খুব একটা সহজ বিষয় নয়। কেননা এক্সক্লুসিভ এই এলাকাটিতে প্রপার্টির মূল্য অন্যান্য এলাকার চেয়ে তুলনামূলক বেশিই হয়ে থাকে যা অধিকাংশ সময়েই কোটিতে গিয়ে ঠেকে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে বসুন্ধরায় ১ কোটি টাকার নিচে অ্যাপার্টমেন্ট পাওয়া একদম অসম্ভব। আপনার পছন্দের এলাকা বসুন্ধরায় ১ কোটি টাকার নিচে অ্যাপার্টমেন্ট গুলো থেকে সেরা ৫টি অ্যাপার্টমেন্ট এর বিস্তারিত জানাব আজকের ব্লগে।  ব্লক-এইচ এ অবস্থিত ৮৬৩ বর্গফুট এর আকর্ষণীয় অ্যাপার্টমেন্ট উত্তরমুখী এই ফ্ল্যাটটি একটি ৭ তলা ভবনে অবস্থিত।…

Reading Time: 3 minutes বাংলাদেশের মাঝে বিনিয়োগের জন্য সেরা সিদ্ধান্ত হতে পারে রিয়েল এস্টেট। তবে প্রপার্টিতে বিনিয়োগের আগে প্রপার্টির ধরণ বোঝা ও এর আইনী প্রক্রিয়াগুলো কেমন সে বিষয়েও ধারণা থাকা জরুরি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রশ্নটি আসে প্রপার্টি  আসলে কত রকমের। মালিকানা ও আইনী প্রক্রিয়া বিবেচনায় বাংলাশের প্রপার্টিকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়ঃ লিজহোল্ড প্রপার্টি ও ফ্রিহোল্ড প্রপার্টি।  লিজহোল্ড প্রপার্টি ও ফ্রিহোল্ড প্রপার্টি কেন আলাদা? এ ধরনের প্রপার্টি ক্রয় ও বিক্রয়ের আইনি প্রক্রিয়াতেই বা ভিন্নতা কতটুকু? এসব প্রশ্নের বিস্তারিত জানাব আজকের আর্টিকেলে। লিজহোল্ড প্রপার্টি রাজউক  বা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ হচ্ছে রাজধানী ঢাকার উন্নয়নের জন্য নিবেদিত একমাত্র সরকারি সংস্থা।  রাজউকের আওতাধীন প্রপার্টিগুলোকেই আসলে বলা হয় লিজহোল্ড প্রপার্টি। আসলে ঢাকার মাঝে রাজউক এর তত্ত্বাবধানে থাকা কোন জমি বা প্লটই বিক্রি হয় না বরং তা ১০০ বছরের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়। এটি সরকার অনুমিত লিজের মাধ্যমে নিতে হয়। অর্থাৎ রাজউকের প্রপার্টি কেনা মানে কিন্তু সারাজীবনের জন্য কিনে নেয়া নয়, বরং ১০০ বছরের জন্য লিজ নেয়া। আর  এ ধরনের প্রপার্টিগুলোতে…