Archive

April 2020

Browsing

Reading Time: 4 minutes এক ঘেয়ে হয়ে থাকা ঘরে একটু নতুনত্ব আনার এক অনবদ্য উপায় হচ্ছে এই অ্যাকসেন্ট ওয়াল। একটি ঘরের সুন্দর কেন্দ্রবিন্দু বা সেন্ট্রাল পয়েন্ট হিসেবে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। অ্যাকসেন্ট ওয়াল এর আইডিয়াটি করা হয়েছিল, ঘরের ভেতর স্নিগ্ধ ভাব আনা এবং একটি দেয়াল বিশেষভাবে অলংকৃত করার উদ্দ্যেশ্যে। কিন্তু ঘরের ভেতর বেশ সহজে মানিয়ে যায় দেখে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এখন অনেকেই নিজের ঘরেই তৈরি করে ফেলে অ্যাকসেন্ট ওয়াল। বছরের পর বছর এই অ্যাকসেন্ট ওয়াল এর নকশায় এসেছে বিপ্লব। একটু একটু করে নানারকম পদক্ষেপের জন্য  এখন বেশ সহজেই ঘরের ভেতর এই ওয়ালটি তৈরি করা যায়। চলুন দেখে নেই কিভাবে ধাপে ধাপে ঘরের ভেতর এই ওয়ালটি তৈরি করবেন…   সঠিক দেয়াল নির্বাচন করা  যেকোন দেয়াল হুট করেই বেছে নেওয়া উচিত হবে না! যে দেয়ালটায় যেকোন সাজ বা নকশা ফুটে ওঠে সেটাই বেছে নিতে হবে। এখন ভাবছেন কোন দেয়ালটি আসলে অ্যাকসেন্ট ওয়াল হওয়া উচিত? ঘরে প্রবেশের সাথে যে দেয়ালটা সবার আগে আপনার চোখে পরবে সেটাই সেই…

Reading Time: 4 minutes উত্তরা একটি সুপরিকল্পিত এলাকা। সুপরিকল্পিত নগরায়নের চমৎকার উদাহরণ এটি। এই এলাকার রাস্তাঘাট, লেক, পার্ক, মাঠ এবং প্রপার্টি সবই অত্যন্ত পরিকল্পিত উপায়ে তৈরি। এজন্য ঢাকার সবচেয়ে বাসযোগ্য এলাকার একটি এটি। উত্তরার সবগুলি রাস্তাই সুনির্মিত এবং দরকারী যান চলাচলের উপযুক্ত। উত্তরার ভেতর দিয়ে চলে যাওয়া সবচেয়ে বড় রাস্তাটি হল ঢাকা-ময়মনসিংহ হাইওয়ে যা উত্তরাকে পূর্ব ও পশ্চিমে দুটি ভাগে ভাগ করেছে। তবে এই হাইওয়ে ছাড়াও অত্যন্ত প্রশস্থ কিছু রাস্তা উত্তরার আছে। সমগ্র উত্তরাই বিভিন্ন সেক্টরে বিভক্ত। সেক্টরের ভেতরে আছে আলাদা আলাদা নাম্বারযুক্ত সব রোড। কিন্তু এই সুপ্রশস্থ রাস্তাগুলো প্রায় সবগুলিই রয়েছে যে কোন দুটি সেক্টরের মাঝখানদিয়ে সীমানা নির্ধারণী রাস্তা হিসেবে। এগুলোই হল উত্তরার এভিনিউ বা সরণী যা এই আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয়। এই উত্তরার এভিনিউ বা সরণীগুলো আরেকটি বিশেষ কারণে বেশ আগ্রহ-জাগানিয়া, প্রতিটি উত্তরার এভিনিউ বা সরণীই বিশেষ বিশেষ ব্যক্তিত্বের নামে নামকরণ করা হয়েছে।  ১. শায়েস্তা খাঁ এভিনিউ (সেক্টর ২ – ৪) এয়ারপোর্ট এলাকা হল ঢাকা শহর থেকে উত্তরার প্রবেশদ্বার। আর প্রবেশের সময়  ভৌগলিকভাবে…

Reading Time: 3 minutes ঢাকা শহরের সবচেয়ে পরিকল্পিত এবং সাজানো গোছানো দুটো এলাকা হল উত্তরা এবং বসুন্ধরা। নিরাপত্তা, সহজ যোগাযোগ, আবাসিক কমিউনিটি, স্বাছন্দ্য, একটি কাঙ্ক্ষিত আবাসিক জীবনের জন্য যা যা প্রয়োজন, এই এলাকা দুটি আপনাকে তা দিতে সক্ষম। আর এই দুই এলাকাতেই অ্যাসিউর গ্রুপ নির্মাণ করছে বেশ কিছু আবাসিক স্থাপনা যেগুলোর এক্সক্লুসিভ দায়িত্বে আছে বিপ্রপার্টি। আপনার পরিবারের জন্য এ প্রকল্পগুলো হতে পারে আকাঙ্ক্ষিত এক ঠিকানা। অ্যাসিউর গ্রুপ দেশের সুনামধন্য একটি প্রতিষ্ঠান যারা ঢাকা শহরে ১৩০টিরও বেশি বিলাসবহুল আবাসিক ভবন ইতোমধ্যেই নির্মাণ করেছেন। আজকে আমরা তাদের কয়েকটি সম্পর্কে জানবো যেগুলো অবস্থিত উত্তরা ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। অ্যাসিউর ব্লেসিং প্লটঃ ৩০ রোডঃ১২ সেক্টরঃ ০৪, উত্তরা, ঢাকা উত্তরার সবচেয়ে উন্নত সেক্টরের একটি সেক্টর ৪, এখানেই অবস্থিত নজরকাড়া অ্যাসিউর ব্লেসিং। এই দারুণ ভবনে আছে ২০৫৮ বর্গফুটের বিশাল অ্যাপার্টমেন্ট। ১০তলা এই ভবনে উন্নত জীবন ধারণের জন্য সবরকমের সুযোগসুবিধা আছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কমিউনিটি স্পেস, বাচ্চাদের খেলার জায়গা, যথেষ্ট পরিমাণ পার্কিং স্পেস ইত্যাদি। এতে মোট ইউনিট সংখ্যা ৯টি। প্রতিটি…

Reading Time: 4 minutes টুক করে আকাশ ছুঁয়ে আসার জন্য আমরা ঘুরে আসি ছাদ থেকে। আকাশ ছোঁয়ার মত দুঃসাহসটা আমরা পাই মাথার উপর ছাদ আছে বলেই! ঢাকা শহরের ছাদে রয়েছে নানারকম গল্প। আর এই গল্পগুলোর একটা বড় অংশ জুড়ে রয়েছে এই ছাদ বাগানগুলো। কোন ছাদে থাকে ফুলের বাগান আবার কোন ছাদে থাকে কৃষি বাগান। এখন বেশিরভাগ ছাদেই রয়েছে কিছু না কিছু গাছ। হোম কোয়ারেন্টাইনে যেখানে সবাই ঘরবন্দী, এমন সময়ে একটু একটু করে বাগানের কাজ করলে কিন্তু খারাপ হয় না! ছাদে সম্ভব না হলেও ঘরের বেলকনিতে বাগান তৈরি করুন। কিভাবে কি করবেন না জানলে এখান থেকে জেনে নিন। জেনে নিয়ে  তৈরি করুন ছাদ বাগান !  নিজের ইচ্ছে আর গাছের প্রতি ভালোবাসা থাকলে ছাদের সব জায়গাটুকু ব্যবহার করেই বাগানের শখ পূরণ করা যায়। তার জন্য জানতে হবে ছাদে গাছ লাগানোর পদ্ধতি, ছাদে বাগান উপযোগী ভালো জাতের গাছ সম্বন্ধে ও অন্যান্য পরিচর্যার বিষয়গুলো।   আপনার ছাদ কেমন বা জায়গা কতটুকু আছে?   আপনার ছাদে কেমন জায়গা আছে এবং কতটুকু…

Reading Time: 4 minutes প্রিয় নববর্ষ, তুমি এসেছ বলে আমরা এবার কেউ আনন্দিত নই! বরং এক রাশ মন খারাপ এসেছো! পুরনো সব স্মৃতিদের মিছিল ভিড় করেছে শহরের দরজায়। কড়া নাড়ছে, আর বলছে এত দিন তো অপেক্ষা করেছ আজ কেন এত বেজার? আমি বা আমরা নিশ্চুপ! অবুঝ নববর্ষকে বোঝানোর শক্তি আমরা পাবো কোথায়? আমি কি করে বলব, দরজার ওপারে যখন মৃত্যু তখন আনন্দ করার বিলাসিতা জানালা দিয়ে পালায়। আচ্ছা, আনন্দিত হওয়ার কোন উপকরণটা আমার আছে ভেবেছ তুমি চারুকলার মঙ্গল শোভাযাত্রা নেই, নেই রমনা বটমূলের বহু গলায় গেয়ে উঠা, “এসো হে বৈশাখ এসো এসো”! নেই বন্ধুদের আনাগোনা নেই নিজেকে রাঙানোর ইচ্ছে। এত সাদামাটা একলা বৈশাখ আমি পাইনি কখনো! গত বারের ভ্যাপসা গরমে মাথা ফাটা রোদ উপেক্ষা করেও গোটা শহর সেজেছিল। মায়ের সাদা শাড়ি লাল পাড়ের গরদটা বেশ মানিয়েছিল রুমকিকে। এবারের তো কোন আয়োজনই করেনি রুমকি!  আনন্দ কই আর! এ তো দেখি সব অভিমানেরা! থাক একলা আকাশ আমার একার ই থাক!  ইতি একা থাকা অভিমানী ঢাকা!   এতক্ষণ…

Reading Time: 4 minutes করোনাভাইরাস যত ছড়িয়ে পড়ছে, ততই একটি স্লোগান আরও জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে, ঘরে থাকুন! পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশের নীতিনির্ধারকেরাই ঘরে থাকার প্রতি জোড় দিচ্ছেন। আর এর সাথে তাল মিলিয়ে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই তাদের কর্মচারীদেরকে নতুন এক পদ্ধতির সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। ওয়ার্ক ফ্রম হোম নামের এই নতুন পদ্ধতির সাথে কারো কারো পূর্ব পরিচিত থাকলেও বাকি সবার জন্য আসলে এটি একদমই নতুন। ঘরে থেকে কাজ করার সুবিধা অসুবিধা দুইই আছে। যদিও অফিস যাওয়া কিংবা ক্লান্তিকর ট্রাফিক জ্যামের বালাই নেই, তবুও ঘরে থেকে শুধুমাত্র কাজের প্রতি মনোযোগ দেয়া আসলেই অনেক কঠিন একটি বিষয়। কেননা আপনার হাতে থাকে অনেক অপশন, চাইলেই ইউটিউব বা নেটফ্লিক্স খুলে বসতে পারেন। তাই মানুষিকভাবে চাঙ্গা থাকতে এবং ঘরে বসে কাজ করার সময় প্রোডাক্টিভ থাকতে হলে কী করা উচিত? এ সম্পর্কে ৫টি কার্যকরী টিপস নিয়েই এ লেখাটি।   ওয়ার্ক ফ্রম হোম এর জন্য নির্দিষ্ট জায়গা বরাদ্দ করুন   বাসা থেকে কাজ করার প্রথম টিপসটি হল, হোম অফিসের জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা…

Reading Time: 3 minutes বাংলা বছরের শেষ মাস এই চৈত্র! যেহেতু বৈশাখ মাসের প্রথম দিন দিয়ে আমরা বাংলা বছরের আরম্ভ করি। বৈশাখ যেমন ঘটা করে পালন করে থাকি আমরা তেমনি চৈত্র সংক্রান্তি ও বেশ সুন্দর করেই সারা দেশে বিশেষ করে ঢাকায় পালন করে থাকি। এই চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে সারা দেশে সেই প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে নানারকম অনুষ্ঠান,পূজা পার্বণ কিংবা মেলা। এটি একটি লোক উৎসব।  চৈত্র সংক্রান্তি যেমন  এই লোক উৎসব সারা দেশে পালিত হয় বেশ ভিন্নভাবে। এত অদ্ভূত সুন্দর ও মজার হয়ে থাকে এই উৎসবগুলো দেখতেই ভালো লাগে। চড়ক পূজা, খেজুর ভাঙ্গা, শরবত, শাকান্ন, শাক কুড়ানো, নীল উৎসব, বিজু বা বৈসাবি উৎসব, গম্ভীরা পূজা ইত্যাদি। এই উৎসবগুলো পুরো দেশ জুড়েই হয়ে থাকে। চৈত্র সংক্রান্তির পূর্ণ লগ্নে শিব ও কালীর মিলন হয় বলে বড় পরিসরে এই চড়ক পূজার আয়োজনে ব্যস্ত থাকে ভক্তরা। দম্পতির সন্তান প্রাপ্তি, দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্তি লাভ ও মনের বাসনা পূরণের আশায় প্রতি বছর খুলনায় এই চড়ক পূজা অনুষ্ঠিত হয়। দেশের অনেক…

Reading Time: 3 minutes বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইংরেজিতে স্পেশাল ইকোনোমিক জোন বা এস-ই-জেড) হল কোন দেশের বিশেষ কিছু এলাকা যেখানে ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য সারা দেশের তুলনায় ভিন্নধরণের আইন বলবৎ থাকে। এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন কিংবা ইপিজেড-এর নাম আমরা কমবেশি প্রায় সবাই শুনেছি। সকল ইপিজেড-ই একেকটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল। বৈদেশিক বিনিয়োগের সাথে সাথে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখা এবং নতুন নতুন সভাবনাময় অর্থনৈতিক দিক খুঁজে বের করে কাজে লাগানোই এসব বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের লক্ষ্য। এতে যেমন নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়, একই সাথে দক্ষ ও কার্যকরী প্রশাসনিক ব্যবস্থাও গড়ে উঠে। বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটি বেজা-এর তথ্যমতে দেশে মোত অর্থনৈতিক অঞ্চল ৮৮টি। যার মাঝে ৫৯টি সরকারি এবং ২৯টি বেসরকারি মালিকানাধীন। এই বিশেষ অর্থনোইতিক জোনগুলিও আবার বিভিন্নভাগে বিভক্ত। এরমধ্যে আছে  জি২জি কিংবা গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল, পিপিপি কিংবা প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপ অর্থনৈতিক অঞ্চল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং ভ্রমণসংক্রান্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং রিয়েল এস্টেট খাত প্রতিটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্যই রয়েছে বিশেষ ধরণের আইন…

Reading Time: 3 minutes প্রস্তাবনা বাংলা সনের প্রথম বছরটা কত লেখা হয়েছিল? ১? ২? ৫? ১০? জ্বি না, একটাও না। বাংলা সন যখন শুরু হয় তখন লেখাটা খুব সম্ভব ছিল, ৯৯১! হ্যা, ঠিকই পড়েছেন, ৯৯১! কিন্তু কেন? সে প্রশ্নের উত্তরই আমরা খুঁজব আজকে। খুঁজতে খুঁজতেই দেখে নেব সেই মোগল আমলে বাংলা সম্পর্কে কিছুটা, পথে দেখা হয়ে যাবে মোগল সম্রাট আকবর, তার সভায় থাকা পারস্য থেকে আগত ফতেউল্লাহ সিরাজির সাথে! চলুন, শুরু করা যাক? আকবরের সময়ে মুগল সাম্রাজ্য এবং বাংলা জালাল-উদ-দীন মোহাম্মদ আকবর। বাবর, হুমায়ূনের পর তৃতীয় মোগল সম্রাট। তার সময়েই মোগল সাম্রাজ্য প্রথমবারের মত বিস্তার লাভ করে সমগ্র ভারতবর্ষে। মাঝে মাঝে যখন অবিভক্ত ভারতবর্ষের মানচিত্র কল্পনা করা হয়, কেমন পিলে চমকে উঠতে হয়! একদিকে আকাশছোঁয়া হিমালয়ের দাম্ভিক অবস্থান, দক্ষিণে ভারত মহাসাগরের সুগভীর জলরাশি, পশ্চিমে ভয়ানক সুন্দর সব পর্বতমালা আর পুবে, আমাদের এই জংলা, বাংলা! জংলা শব্দটা তুচ্ছার্থে নয় বরং আক্ষরিক অর্থেই ব্যবহৃত এখানে। এই জংলার মানুষকে খুব সহজে বশে আনা যায় না। বাবর এতদূরের…

Reading Time: 4 minutes ১৯৬০ সালের অধুনাপরবর্তী স্থাপত্য আন্দোলনের পর থেকেই নগরায়নের পরিবর্তনের ধরণ বদলে যায়। এই ধারণা পূর্ণতা পায় ১৯৯০ সালের পরে এসে। এরপর থেকেই অতায়ধুনিক সব প্রযুক্তির ব্যবহারে আমরা পেতে শুরু করি আকাশছোঁয়া নজরকারা বিভিন্ন স্থাপত্য। ফলে এমন কিছু স্থাপত্য শৈলী কিংবা ভবনের দেখা মেলে যাদেরকে আধুনিক যুগের স্থাপত্য-আশ্চর্য বললে  ভুল করা হবে না কোনভাবেই। বিভিন্ন ক্ষেত্রেই এগুলো স্ব স্ব দেশ ও জাতির সৌর্য, বীর্য এবং শক্তিমত্তার প্রদর্শক। মনোমুগ্ধকর এসব স্থাপনার খরচের কথা শুনলে চমকে উঠতে হয়। পরিকল্পনা থেকে শুরু করে নির্মাণ, এসব ভবনের পেছনে খরচ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায় প্রায়ই। প্রসঙ্গতই প্রশ্ন উঠে, পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ভবন কোনটি? সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতেই আজ আমরা দেখে নেব এমন ৭ নজরকারা ভবন সম্পর্কে। ওয়েন রিসোর্ট লাস ভেগাস, যুক্তরাষ্ট্র বানানোর খরচঃ ২.৭০ বিলিয়ন ডলার (২২ ,৮৭২ কোটি টাকা প্রায়) প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার খরচায় বানানো এই বিল্ডিং বা স্থাপনাটি আসলে একটি রিসোর্ট ও ক্যাসিনো, এবং তা লাস ভেগাসের অন্যতম বলা যায়। ক্যাসিনোর…